মাগুরায় শীতের প্রকোপ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শীতজনিত রোগব্যাধির প্রাদুর্ভাব বেড়েছে।
মাগুরা ২৫০ শয্যার সদর হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে ১০ শয্যার বিপরীতে বর্তমানে প্রায় ৭০ জন শিশুরোগী ভর্তি রয়েছে। প্রতিদিন গড়ে ৩০ জন রোগী শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছে।
মাগুরা সদরের তিতার খাঁ পাড়া এলাকার বাসিন্দা মলি বেগম জানান, তার ৮ মাস বয়সি শিশু সন্তান গত ২দিন ধরে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত। হাসপাতালে আসার পর তাকে স্যালাইন ও অন্যান্য ওষুধ দেওয়া হয়েছে। মাগুরা ২৫০ শয্যার সদর হাসপাতালের এসিস্ট্যান্ট সার্জন ডাঃ সাগর সৈকত বিশ্বাস জানান, শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাগুরা সদর হাসপাতালে কোল্ড ডায়রিয়া ও নিউমনিয়া জাতীয় রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এ সময়টিতে শিশুদের সবসময় গরম কাপড় পরিধান করা, পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকা ও রাস্তাঘাটের সস্তা খাবার না খাওয়ার জন্য সকলকে আহবান জানান। এছাড়া যে সকল শিশু ফিডারে দুধ খেতে অভ্যস্ত তাদের ক্ষেত্রে নিয়মিত ফিডার পরিস্কার রাখার ওপরও গুরুত্ব দেন তিনি।
শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ , ০৯ অগ্রহায়ণ ১৪২৭, ০৯ রবিউস সানি ১৪৪২
প্রতিনিধি, মাগুরা
মাগুরায় শীতের প্রকোপ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শীতজনিত রোগব্যাধির প্রাদুর্ভাব বেড়েছে।
মাগুরা ২৫০ শয্যার সদর হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে ১০ শয্যার বিপরীতে বর্তমানে প্রায় ৭০ জন শিশুরোগী ভর্তি রয়েছে। প্রতিদিন গড়ে ৩০ জন রোগী শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছে।
মাগুরা সদরের তিতার খাঁ পাড়া এলাকার বাসিন্দা মলি বেগম জানান, তার ৮ মাস বয়সি শিশু সন্তান গত ২দিন ধরে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত। হাসপাতালে আসার পর তাকে স্যালাইন ও অন্যান্য ওষুধ দেওয়া হয়েছে। মাগুরা ২৫০ শয্যার সদর হাসপাতালের এসিস্ট্যান্ট সার্জন ডাঃ সাগর সৈকত বিশ্বাস জানান, শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাগুরা সদর হাসপাতালে কোল্ড ডায়রিয়া ও নিউমনিয়া জাতীয় রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এ সময়টিতে শিশুদের সবসময় গরম কাপড় পরিধান করা, পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকা ও রাস্তাঘাটের সস্তা খাবার না খাওয়ার জন্য সকলকে আহবান জানান। এছাড়া যে সকল শিশু ফিডারে দুধ খেতে অভ্যস্ত তাদের ক্ষেত্রে নিয়মিত ফিডার পরিস্কার রাখার ওপরও গুরুত্ব দেন তিনি।