গ্যাসের অপচয় রোধ করুন

বাংলাদেশে গ্যাসের চাহিদা রয়েছে ৩,৫০০ এমএমসিএফ (মিলিয়ন ঘনফুট)। তবে উৎপাদন করা হয় ২,৮০০ এমএমসিএফ। এই হিসেবে দৈনিক প্রায় ৭০০এমএমসিএফের উপরে ঘাটতি থাকে। এই ঘাটতির প্রধান কারণ গ্যাসের অপচয়।

বাসাবাড়িতে পানি ফোটাতে দীর্ঘসময় চুলা জ্বালিয়ে রাখা ছাড়াও কাপড় শুকানো অথবা ম্যাচের কাঠি বাঁচাতে গ্যাসের চুলা জ্বালিয়ে রাখার অভিযোগ রয়েছে। এতে প্রচুর গ্যাস অপচয় হয়। কেউ কেউ কাপড় শুকাতে গ্যাসের চুলা জ্বালিয়ে রাখেন। শীতের সময় গৃহ তপ্ত করার জন্যও অনেকেই চুলা জ্বালিয়ে রাখেন। আবার কেউ কেউ একটি ম্যাচের কাঠি ব্যবহার করবেন না বলেও দিন-রাত চুলা জ্বালিয়ে রাখেন। তাই এসব অপচয় রোধে জনসচেতনতা প্রয়োজন।

গ্যাস অপচয়ের ব্যাপারে সংশ্লিষ্টরা একেবারেই উদাসীন। যেহেতু গ্যাসের মজুত সীমিত এবং দ্রুত ফুরিয়ে আসছে। তাই কর্তৃপক্ষের উচিত গ্যাস অপচয়ের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া।

ইসরাত জাহান

রবিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ , ১২ পৌষ ১৪২৭, ১১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

গ্যাসের অপচয় রোধ করুন

বাংলাদেশে গ্যাসের চাহিদা রয়েছে ৩,৫০০ এমএমসিএফ (মিলিয়ন ঘনফুট)। তবে উৎপাদন করা হয় ২,৮০০ এমএমসিএফ। এই হিসেবে দৈনিক প্রায় ৭০০এমএমসিএফের উপরে ঘাটতি থাকে। এই ঘাটতির প্রধান কারণ গ্যাসের অপচয়।

বাসাবাড়িতে পানি ফোটাতে দীর্ঘসময় চুলা জ্বালিয়ে রাখা ছাড়াও কাপড় শুকানো অথবা ম্যাচের কাঠি বাঁচাতে গ্যাসের চুলা জ্বালিয়ে রাখার অভিযোগ রয়েছে। এতে প্রচুর গ্যাস অপচয় হয়। কেউ কেউ কাপড় শুকাতে গ্যাসের চুলা জ্বালিয়ে রাখেন। শীতের সময় গৃহ তপ্ত করার জন্যও অনেকেই চুলা জ্বালিয়ে রাখেন। আবার কেউ কেউ একটি ম্যাচের কাঠি ব্যবহার করবেন না বলেও দিন-রাত চুলা জ্বালিয়ে রাখেন। তাই এসব অপচয় রোধে জনসচেতনতা প্রয়োজন।

গ্যাস অপচয়ের ব্যাপারে সংশ্লিষ্টরা একেবারেই উদাসীন। যেহেতু গ্যাসের মজুত সীমিত এবং দ্রুত ফুরিয়ে আসছে। তাই কর্তৃপক্ষের উচিত গ্যাস অপচয়ের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া।

ইসরাত জাহান