নদীভাঙন ও ঘূর্ণিঝড় থেকে মানুষকে বাঁচাতে বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

নদীভাঙন ও ঘূর্ণিঝড় থেকে মানুষকে বাঁচাতে বৃক্ষরোপণে বিকল্প নেই উল্লেখ করে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক বলেছেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে জলোচ্ছ্বাস, ঘূর্ণিঝড়ের প্রকোপ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটা থেকে রক্ষায় বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় মনে করে, নদীভাঙ্গন থেকে মানুষকে বাঁচাতে বৃক্ষরোপণ করতেই হবে।’

গতকাল রাজধানীর গ্রীণরোডে পানি ভবনে মুজিববর্ষ উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির বিশেষ সম্মাননা স্মারক প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। পানি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলন পানি উপমন্ত্রী এনামুল হক শামিম, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রোকন উদ দৌলা, অতিরিক্ত সচিব মন্টু কুমার বিশ্বাস, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক এএম আমিনুল হক, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. হাবীবুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রণালয়ের সব বাঁধ প্রকল্পে বৃক্ষরোপণ চলমান থাকবে। ঘূর্ণিঝড়, আম্ফানে সাতক্ষীরায় আমরা দেখেছি যেসব এলাকায় বনায়ন ছিল সেখানে নদীতীর ভাঙন কম হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতিও কম হয়েছে। তাছাড়া আম্ফানে সুন্দরবন বাংলাদেশে প্রতিরক্ষা হয়ে কাজ করেছে।

গত এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় মোট ১০ লক্ষ ৮৪ হাজার ৬১০টি বৃক্ষ রোপন করা হয়েছে। সর্বোচ্চ বৃক্ষরোপণের তালিকায় সারাদেশে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে বরিশাল জোন, খুলনা জোন এবং চট্টগ্রাম জোন।

সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ , ১৩ পৌষ ১৪২৭, ১২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

নদীভাঙন ও ঘূর্ণিঝড় থেকে মানুষকে বাঁচাতে বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

নদীভাঙন ও ঘূর্ণিঝড় থেকে মানুষকে বাঁচাতে বৃক্ষরোপণে বিকল্প নেই উল্লেখ করে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক বলেছেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে জলোচ্ছ্বাস, ঘূর্ণিঝড়ের প্রকোপ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটা থেকে রক্ষায় বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় মনে করে, নদীভাঙ্গন থেকে মানুষকে বাঁচাতে বৃক্ষরোপণ করতেই হবে।’

গতকাল রাজধানীর গ্রীণরোডে পানি ভবনে মুজিববর্ষ উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির বিশেষ সম্মাননা স্মারক প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। পানি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলন পানি উপমন্ত্রী এনামুল হক শামিম, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রোকন উদ দৌলা, অতিরিক্ত সচিব মন্টু কুমার বিশ্বাস, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক এএম আমিনুল হক, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. হাবীবুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রণালয়ের সব বাঁধ প্রকল্পে বৃক্ষরোপণ চলমান থাকবে। ঘূর্ণিঝড়, আম্ফানে সাতক্ষীরায় আমরা দেখেছি যেসব এলাকায় বনায়ন ছিল সেখানে নদীতীর ভাঙন কম হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতিও কম হয়েছে। তাছাড়া আম্ফানে সুন্দরবন বাংলাদেশে প্রতিরক্ষা হয়ে কাজ করেছে।

গত এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় মোট ১০ লক্ষ ৮৪ হাজার ৬১০টি বৃক্ষ রোপন করা হয়েছে। সর্বোচ্চ বৃক্ষরোপণের তালিকায় সারাদেশে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে বরিশাল জোন, খুলনা জোন এবং চট্টগ্রাম জোন।