সাংবাদিকদের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর সুসম্পর্ক ছিল : মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাজনৈতিক জীবনে শুরুতে সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

পরবর্তীতে তিনি রাজনীতিতে বেশি মনোনিবেশ করেন। কিন্তু সারাজীবনই সাংবাদিকদের সঙ্গে তার সুসম্পর্ক ছিল। আমাদের প্রধানমন্ত্রীরও সেই ধারাবাহিকতায় সাংবাদিকদের সঙ্গে সুসম্পর্ক। সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বাংলাদেশ সাংবাদিক অধিকার ফোরাম (বিজেআরএফ) আয়োজিত মুক্ত আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মন্ত্রী আরও বলেন, মৌলবাদী শক্তিই নারী নেতৃত্বের বিরোধিতা করে।

নারীরা কারোর অনুকম্পায় আসেননি, তারা নিজ যোগ্যতা বলে এগিয়ে যাচ্ছেন। এই যে আপনাদের সাংবাদিক সেক্রেটারি (ফরিদা ইয়াসমিন) পরপর দু’বার নেতৃত্বে এসেছেন। উনি তো নিজ যোগ্যতায় সাংবাদিকদের জন্য কাজ করেছেন। অনেক কাজই তো তিনি শুরু করেছেন। সভার বিশেষ অতিথি জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, বতর্মান সরকার সবচেয়ে বেশি নারীবান্ধব। এ সরকারই ইউনিয়ন ও উপজেলা পরিষদে নারীকে নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।

একজন নারী হিসেবে আমাকে যদি আপনারা প্রেসক্লাবের সভাপতি পদে নির্বাচিত করেন তাহলে আমি আগের তুলনায় আরও বেশি উন্নয়নের জন্য অবদান রাখব। বিজেআরএফ সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমানের সঞ্চালনায় ও সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, দৈনিক সংবাদ-এর বার্তা সম্পাদক কাজী রফিক ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আশরাফ খান বক্তব্য রাখেন।

মঙ্গলবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২০ , ১৪ পৌষ ১৪২৭, ১৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

সাংবাদিকদের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর সুসম্পর্ক ছিল : মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক

image

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাজনৈতিক জীবনে শুরুতে সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

পরবর্তীতে তিনি রাজনীতিতে বেশি মনোনিবেশ করেন। কিন্তু সারাজীবনই সাংবাদিকদের সঙ্গে তার সুসম্পর্ক ছিল। আমাদের প্রধানমন্ত্রীরও সেই ধারাবাহিকতায় সাংবাদিকদের সঙ্গে সুসম্পর্ক। সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বাংলাদেশ সাংবাদিক অধিকার ফোরাম (বিজেআরএফ) আয়োজিত মুক্ত আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মন্ত্রী আরও বলেন, মৌলবাদী শক্তিই নারী নেতৃত্বের বিরোধিতা করে।

নারীরা কারোর অনুকম্পায় আসেননি, তারা নিজ যোগ্যতা বলে এগিয়ে যাচ্ছেন। এই যে আপনাদের সাংবাদিক সেক্রেটারি (ফরিদা ইয়াসমিন) পরপর দু’বার নেতৃত্বে এসেছেন। উনি তো নিজ যোগ্যতায় সাংবাদিকদের জন্য কাজ করেছেন। অনেক কাজই তো তিনি শুরু করেছেন। সভার বিশেষ অতিথি জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, বতর্মান সরকার সবচেয়ে বেশি নারীবান্ধব। এ সরকারই ইউনিয়ন ও উপজেলা পরিষদে নারীকে নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।

একজন নারী হিসেবে আমাকে যদি আপনারা প্রেসক্লাবের সভাপতি পদে নির্বাচিত করেন তাহলে আমি আগের তুলনায় আরও বেশি উন্নয়নের জন্য অবদান রাখব। বিজেআরএফ সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমানের সঞ্চালনায় ও সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, দৈনিক সংবাদ-এর বার্তা সম্পাদক কাজী রফিক ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আশরাফ খান বক্তব্য রাখেন।