মন্ত্রিসভায়

মহাসড়কে অনিয়ম দূর করতে নানা দণ্ডের বিধান রেখে মহাসড়ক আইন অনুমোদন

নিবন্ধন ছাড়া হজ ও ওমরাহ করা যাবে না

মহাসড়কে অনিয়ম দূর করার লক্ষ্যে নানাবিধ দণ্ডের বিধান রেখে ‘মহাসড়ক আইন-২০২০’ এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এছাড়া হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা আইনেরও খসড়া অনুমোদন দিয়েছে। এর ফলে এখন থেকে নিবন্ধন ছাড়া হজ ওমরাহ করা যাবে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে গতকাল মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভার্চুয়ালি সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে এই বৈঠক করেন। পরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

সচিব বলেন, আমাদের মহসড়কগুলো যে আইনে চলছিল সেটা ১৯২৫ সালের করা। ব্রিটিশ আমলে করা ৫টি ধারার সেই আইন পরিবর্তনের প্রয়োজন দেখা দেয়ায় নতুন এই আইন করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘দি হাইওয়ে এক্টস ১৯২৫’কে রোহিত করে একে যুগোপযোগী করে মহাসড়ক নির্মাণ, উন্নয়ন, রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনা এবং অবাধ সুশৃঙ্খল যানবাহন চলাচল নিশ্চিত করার জন্য ‘মহাসড়ক আইন-২০২০’ প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। নতুন এই আইনে মোট ১৯টি ধারা এবং ৪৬টি উপধারা রয়েছে।

তিনি বলেন, ‘কেউ মহাসড়কের সংরক্ষণ রেখার মধ্যে অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ করলে দুই বছরের কারাদণ্ড বা স্থায়ী স্থাপনার ক্ষেত্রে পাঁচ লাখ টাকা আর অস্থায়ী স্থাপনার ক্ষেত্রে অনধিক ৫০ হাজার টাকা দণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।’

তিনি বলেন, ‘মহাসড়কের পাশে অবকাঠামো নির্মাণ করলে, ফসল, খড় বা পণ্য শুকালে, ক্রসিং এরিয়া বাদে অন্য জায়গা দিয়ে হাঁটলে এক থেকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে।’

‘অধিদফতরের বিনা অনুমতিতে বিলবোর্ড, সাইনবোর্ড, তোরণ বা এ ধরনের কিছু মহাসড়কে টাঙালে এবং ধীরগতির যানবাহনগুলো নির্ধারিত লেন ছাড়া মহাসড়কে উঠলে ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হবে,’ বলেন তিনি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আগের মহাসড়কগুলো দুই লেনের ছিল, এখন ক্রমে ফোরলাইনে যাচ্ছি, কাজেই এখানে গাড়ি চলাচলের যে আন্তর্জাতিক গতিসীমা রয়েছে তা মেনে চলতে হবে, আন্ডারপাস এবং ওভারপাসের ব্যবস্থা রাখা, মহাসড়কগুলো থেকে বৃষ্টির পানি সরে যাওয়ার ব্যবস্থা রাখা, পাশে ক্যানেল রাখা এবং সেখানে লিজ দিয়ে মাছ চাষের ব্যবস্থা করা এবং রোডসাইড প্ল্যান্টেশনের ব্যবস্থা করা (মেহেগনি বা দেবদারু) এবং সার্ভিস লেন রাখা।

এছাড়া নির্দিষ্ট দূরত্বে ফুয়েল স্টেশন এবং চালকদের জন্য রেস্ট জোন এবং রিফ্রেসিং জোন রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে। এর ফলে হেড অন কলিশন তথা দুর্ঘটনা শতকরা ৮০ ভাগ হ্রাস পাবে, বলেন তিনি।

‘হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থপনা আইন, ২০২০’-এর খসড়ার অনুমোদন ও দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

সচিব বলেন, এতদিন আমাদের হজ ব্যবস্থাপনা চলতো একটা নীতিমালার মাধ্যমে। যে কারণে অনেক অসুবিধা ছিল, নানা পদক্ষেপ নিতে হতো। দেখা যেত কোন পদক্ষেপ বা অনেকগুলো পদক্ষেপ নেয়া হলে অভিযুক্তরা হাইকোর্টে গিয়ে ইনজংশন বা স্ট্যাটাসকো নিয়ে আসত। এছাড়া, ২০১১ সাল থেকে সৌদি আরব সম্পূর্ণ হজ ব্যবস্থপনা পরিবর্তন করেছে। যে কারণে ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া বা মালয়েশিয়া আইন করে ফেলেছে।

যে কারণে আমাদের হজ ব্যবস্থাপনার জন্য একটি আইনি কাঠামোর প্রয়োজন হয়ে পড়েছে।

খন্দকার আনোয়ারুল বলেন, ২০১২ সালে এ বিষয়ে মন্ত্রিসভার একটি নির্দেশনা ছিল নীতিমালার পরিবর্তে আইন প্রণয়নের।

আইনের উদ্দেশ্য পূরণে হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব সরকারের ওপর ন্যস্ত থাকবে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সরকার হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে সৌদি সরকারের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তি, সমঝোতা ও সম্মতিক্রমে সৌদি আরবের যেকোন স্থানে হজ অফিস স্থাপন ও প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে পারবে। এই আইনের অধীনে নিবন্ধন ছাড়া কেউ কোন হাজী বা হজের কোন কিছু পরিচালনা করতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ যদি দেখে কেউ অনিয়ম করছে তবে উপযুক্ত তদন্ত ও শুনানি করে হজ ও ওমরাহ এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে। সরকার দৈব-দুর্বিপাক, মৃত্যু, দুর্ঘটনা, হজযাত্রীদের আকস্মিক প্রয়োজন পূরণ ও অপ্রত্যাশিত ব্যয় নির্বাহের জন্য একটি আপদকালীন তহবিল গঠন করবে।’

তিনি বলেন, ‘হজের চুক্তি এখানে হওয়ার পর কেউ গিয়ে যদি ওই দেশেও (সৌদি আরব) ঠকায় সেই অপরাধ এখানে করা হয়েছে বলে গণ্য হবে। ফৌজাদারি অপরাধের ক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।’

এছাড়া এদিন মোংলা বন্দর কতৃর্পক্ষ আইন-২০২০ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। ‘সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের মহাসড়ক ল্যান্ডস্কেপিং নীতিমালা-২০২০’ এর খসড়ার এবং জিটিসিএল কতৃর্ক ধনুয়া-এলেঙ্গা এবং বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিমপাড়-নলকা গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রকল্প এলাকায় গাছপালা কাটার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়।

image

প্রধানমন্ত্রী গতকাল গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদ সভায় সভাপতিত্ব করেন

আরও খবর
দেশে প্রথম ই-পোর্ট সেবা চালু হলো বুড়িমারীতে
শিল্পাচার্যের জন্মদিন আজ
প্রধানমন্ত্রীর ক্ষুদে বার্তায় কম্পিউটার পেল তরুণ শাকিল
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মায়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টির আহ্বান কাদেরের
৬৫০টির বেশি অগ্নিকাণ্ড
শেখ হাসিনা সরকার পাহাড়ে শান্তি ফিরিয়ে এনেছে তথ্যমন্ত্রী
চিকিৎসকদের কর্মবিরতি : চরম দুর্ভোগে রোগীরা
না’গঞ্জ সিটির ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে মেয়র আইভী
চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালসহ ৭ দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
উপজেলা গুদামে চাল কেনা নিয়ে চরম অনিয়ম
কচ্ছপেরই জয় হয়, সেই জয়টা হবে বিএনপির মির্জা ফখরুল

মঙ্গলবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২০ , ১৪ পৌষ ১৪২৭, ১৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

মন্ত্রিসভায়

মহাসড়কে অনিয়ম দূর করতে নানা দণ্ডের বিধান রেখে মহাসড়ক আইন অনুমোদন

নিবন্ধন ছাড়া হজ ও ওমরাহ করা যাবে না

বাসস

image

প্রধানমন্ত্রী গতকাল গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদ সভায় সভাপতিত্ব করেন

মহাসড়কে অনিয়ম দূর করার লক্ষ্যে নানাবিধ দণ্ডের বিধান রেখে ‘মহাসড়ক আইন-২০২০’ এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এছাড়া হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা আইনেরও খসড়া অনুমোদন দিয়েছে। এর ফলে এখন থেকে নিবন্ধন ছাড়া হজ ওমরাহ করা যাবে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে গতকাল মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভার্চুয়ালি সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে এই বৈঠক করেন। পরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

সচিব বলেন, আমাদের মহসড়কগুলো যে আইনে চলছিল সেটা ১৯২৫ সালের করা। ব্রিটিশ আমলে করা ৫টি ধারার সেই আইন পরিবর্তনের প্রয়োজন দেখা দেয়ায় নতুন এই আইন করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘দি হাইওয়ে এক্টস ১৯২৫’কে রোহিত করে একে যুগোপযোগী করে মহাসড়ক নির্মাণ, উন্নয়ন, রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনা এবং অবাধ সুশৃঙ্খল যানবাহন চলাচল নিশ্চিত করার জন্য ‘মহাসড়ক আইন-২০২০’ প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। নতুন এই আইনে মোট ১৯টি ধারা এবং ৪৬টি উপধারা রয়েছে।

তিনি বলেন, ‘কেউ মহাসড়কের সংরক্ষণ রেখার মধ্যে অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণ করলে দুই বছরের কারাদণ্ড বা স্থায়ী স্থাপনার ক্ষেত্রে পাঁচ লাখ টাকা আর অস্থায়ী স্থাপনার ক্ষেত্রে অনধিক ৫০ হাজার টাকা দণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।’

তিনি বলেন, ‘মহাসড়কের পাশে অবকাঠামো নির্মাণ করলে, ফসল, খড় বা পণ্য শুকালে, ক্রসিং এরিয়া বাদে অন্য জায়গা দিয়ে হাঁটলে এক থেকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে।’

‘অধিদফতরের বিনা অনুমতিতে বিলবোর্ড, সাইনবোর্ড, তোরণ বা এ ধরনের কিছু মহাসড়কে টাঙালে এবং ধীরগতির যানবাহনগুলো নির্ধারিত লেন ছাড়া মহাসড়কে উঠলে ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হবে,’ বলেন তিনি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আগের মহাসড়কগুলো দুই লেনের ছিল, এখন ক্রমে ফোরলাইনে যাচ্ছি, কাজেই এখানে গাড়ি চলাচলের যে আন্তর্জাতিক গতিসীমা রয়েছে তা মেনে চলতে হবে, আন্ডারপাস এবং ওভারপাসের ব্যবস্থা রাখা, মহাসড়কগুলো থেকে বৃষ্টির পানি সরে যাওয়ার ব্যবস্থা রাখা, পাশে ক্যানেল রাখা এবং সেখানে লিজ দিয়ে মাছ চাষের ব্যবস্থা করা এবং রোডসাইড প্ল্যান্টেশনের ব্যবস্থা করা (মেহেগনি বা দেবদারু) এবং সার্ভিস লেন রাখা।

এছাড়া নির্দিষ্ট দূরত্বে ফুয়েল স্টেশন এবং চালকদের জন্য রেস্ট জোন এবং রিফ্রেসিং জোন রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে। এর ফলে হেড অন কলিশন তথা দুর্ঘটনা শতকরা ৮০ ভাগ হ্রাস পাবে, বলেন তিনি।

‘হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থপনা আইন, ২০২০’-এর খসড়ার অনুমোদন ও দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

সচিব বলেন, এতদিন আমাদের হজ ব্যবস্থাপনা চলতো একটা নীতিমালার মাধ্যমে। যে কারণে অনেক অসুবিধা ছিল, নানা পদক্ষেপ নিতে হতো। দেখা যেত কোন পদক্ষেপ বা অনেকগুলো পদক্ষেপ নেয়া হলে অভিযুক্তরা হাইকোর্টে গিয়ে ইনজংশন বা স্ট্যাটাসকো নিয়ে আসত। এছাড়া, ২০১১ সাল থেকে সৌদি আরব সম্পূর্ণ হজ ব্যবস্থপনা পরিবর্তন করেছে। যে কারণে ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া বা মালয়েশিয়া আইন করে ফেলেছে।

যে কারণে আমাদের হজ ব্যবস্থাপনার জন্য একটি আইনি কাঠামোর প্রয়োজন হয়ে পড়েছে।

খন্দকার আনোয়ারুল বলেন, ২০১২ সালে এ বিষয়ে মন্ত্রিসভার একটি নির্দেশনা ছিল নীতিমালার পরিবর্তে আইন প্রণয়নের।

আইনের উদ্দেশ্য পূরণে হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব সরকারের ওপর ন্যস্ত থাকবে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সরকার হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে সৌদি সরকারের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তি, সমঝোতা ও সম্মতিক্রমে সৌদি আরবের যেকোন স্থানে হজ অফিস স্থাপন ও প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে পারবে। এই আইনের অধীনে নিবন্ধন ছাড়া কেউ কোন হাজী বা হজের কোন কিছু পরিচালনা করতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ যদি দেখে কেউ অনিয়ম করছে তবে উপযুক্ত তদন্ত ও শুনানি করে হজ ও ওমরাহ এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে। সরকার দৈব-দুর্বিপাক, মৃত্যু, দুর্ঘটনা, হজযাত্রীদের আকস্মিক প্রয়োজন পূরণ ও অপ্রত্যাশিত ব্যয় নির্বাহের জন্য একটি আপদকালীন তহবিল গঠন করবে।’

তিনি বলেন, ‘হজের চুক্তি এখানে হওয়ার পর কেউ গিয়ে যদি ওই দেশেও (সৌদি আরব) ঠকায় সেই অপরাধ এখানে করা হয়েছে বলে গণ্য হবে। ফৌজাদারি অপরাধের ক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।’

এছাড়া এদিন মোংলা বন্দর কতৃর্পক্ষ আইন-২০২০ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। ‘সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের মহাসড়ক ল্যান্ডস্কেপিং নীতিমালা-২০২০’ এর খসড়ার এবং জিটিসিএল কতৃর্ক ধনুয়া-এলেঙ্গা এবং বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিমপাড়-নলকা গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রকল্প এলাকায় গাছপালা কাটার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়।