চান্দিনায় দুই কাউসিলর প্রার্থীর মধ্যে সংঘর্ষ আহত ৭

কুমিল্লার চান্দিনা পৌরসভা নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেয়ার পরপরই দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে ৭ জন আহত হয় এবং প্রচারের কাজে ব্যবহৃত সিএনজি অটোরিকশা ও মাইক ভাংচুর করা হয়।

গত মঙ্গলবার দুপুরে রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে প্রতীক বরাদ্দের পর বিকেলেই পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড এলাকায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ওই সংঘর্ষ হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৩০ ডিসেম্বর প্রার্থীরা প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর তাদের সমর্থকরা এলাকার মিছিল করেন। উটপাখি প্রতীকের কাউন্সিলর প্রার্থী আব্দুস ছালাম জানান, আমার লোকজন প্রচারণার সময় আমার প্রতিপক্ষ প্রার্থীর লোকজন তাদের প্রতীকের কথা উল্লেখ করে মিছিল করে। তার কিছুক্ষণ পর আমার প্রচারণার কাজে ব্যবহৃত সিএনজি অটোরিকশা ও মাইক ভাংচুর করলে আমার লোকজন বাধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আমার লোকজনের ওপর হামলা চালায়। হামলায় আমার ছেলেসহ ৩ জন আহত হয়। ডালিম প্রতীকের কাউন্সিলর প্রার্থী আলী হোসেন জানান, প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে আমার লোকজন মিছিল নিয়ে প্রচারণায় গেলে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আব্দুস ছালামের লোকজন আমার লোকজনের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে আমার চারজন সমর্থক গুরুতর আহত হয়। আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।

এ ব্যাপারে চান্দিনা থানার ওসি শামসউদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, ঘটনার পরপরই আমি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করি। এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। যদি অভিযোগ করে তদন্তসাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

শুক্রবার, ০১ জানুয়ারী ২০২১ , ১৭ পৌষ ১৪২৭, ১৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

চান্দিনায় দুই কাউসিলর প্রার্থীর মধ্যে সংঘর্ষ আহত ৭

প্রতিনিধি, চান্দিনা (কুমিল্লা)

কুমিল্লার চান্দিনা পৌরসভা নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেয়ার পরপরই দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে ৭ জন আহত হয় এবং প্রচারের কাজে ব্যবহৃত সিএনজি অটোরিকশা ও মাইক ভাংচুর করা হয়।

গত মঙ্গলবার দুপুরে রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে প্রতীক বরাদ্দের পর বিকেলেই পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ড এলাকায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ওই সংঘর্ষ হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৩০ ডিসেম্বর প্রার্থীরা প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর তাদের সমর্থকরা এলাকার মিছিল করেন। উটপাখি প্রতীকের কাউন্সিলর প্রার্থী আব্দুস ছালাম জানান, আমার লোকজন প্রচারণার সময় আমার প্রতিপক্ষ প্রার্থীর লোকজন তাদের প্রতীকের কথা উল্লেখ করে মিছিল করে। তার কিছুক্ষণ পর আমার প্রচারণার কাজে ব্যবহৃত সিএনজি অটোরিকশা ও মাইক ভাংচুর করলে আমার লোকজন বাধা দেয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আমার লোকজনের ওপর হামলা চালায়। হামলায় আমার ছেলেসহ ৩ জন আহত হয়। ডালিম প্রতীকের কাউন্সিলর প্রার্থী আলী হোসেন জানান, প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে আমার লোকজন মিছিল নিয়ে প্রচারণায় গেলে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আব্দুস ছালামের লোকজন আমার লোকজনের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে আমার চারজন সমর্থক গুরুতর আহত হয়। আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।

এ ব্যাপারে চান্দিনা থানার ওসি শামসউদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, ঘটনার পরপরই আমি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করি। এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। যদি অভিযোগ করে তদন্তসাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।