নির্মিত হলো ‘হ্যালো বেবি’

নির্মিত হলো নাটক ‘হ্যালো বেবি’। এন্টারটেইনমেন্ট তত্ত্বাবধায়নে আকবর হায়দার মুন্নার প্রযোজনায় কাজল আরেফিন অমির পরিচালনায় এ নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেনÑ তাহসান খান, বিদ্যা সিনহা মিম, জিয়াউল হক পলাশ, জান্নাতুল ফেরদৌস রিতুসহ অনেকে। নতুন বছরের প্রথম দিনে ক্লাব ইলেভেন এন্টারটেইনমেন্টের ইউটিউব চ্যানেলে অবমুক্ত করা হয়েছে। নাটকের গল্পে দেখা যাবে, আশফাক ও রিতুর মহা ধুমধাম করে বিয়ে হয়। বিয়ের আগে থেকেই তারা ডিসিশন নিয়েছিলো পাঁচ বছর আগে কোন সন্তান নিবে না। পরিকল্পনা মতোই চলতে থাকে তাদের সংসার জীবন। হুট করেই একদিন আশফাকের কাজিন পলাশ ও তার স্ত্রী সন্তানসহ তাদের বাসায় আসে। বাচ্চার দুষ্টুমিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠে আশফাক-রিতু। দোটানায় পড়ে যায় তারা; কী করবে? কিছুই বুঝে উঠতে পারছে না, কিছু বলতেও পারছে না তাদের। অবশেষে ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যায় রিতুর। পলাশের স্ত্রীকে একদিন মুখ খুলে বলেই ফেলে বাচ্চাকে শাসন করার জন্য। এ কথা শুনে পলাশের স্ত্রী কষ্ট পায়। তারা চলে যায় তাদের বাসা থেকে। অনেক দিন পর স্বস্তি পায় আশফাক-রিতু। কিন্তু অন্যদিকে তারা বাচ্চাটাকে ভিশন মিস করতে থাকে। তারা নিজেদের বাচ্চার অভান অনুভব করতে থাকে। আশফাক ও রিতু ডাক্তারের কাছে গেলে জানতে পারে, তাদের কোনদিন সন্তান হবে না। বিষণ্ণতায় ছেয়ে যায় তাদের ভুবন। একদিন আশফাক ও রিতু টিভিতে দেখে ডাস্টবিনে একটি জীবন্ত বাচ্চা পড়ে থাকার সংবাদ। এরপর নাটকের গল্প ভিন্নদিকে মোড় নেয়।

রবিবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২১ , ১৯ পৌষ ১৪২৭, ১৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

নির্মিত হলো ‘হ্যালো বেবি’

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

নির্মিত হলো নাটক ‘হ্যালো বেবি’। এন্টারটেইনমেন্ট তত্ত্বাবধায়নে আকবর হায়দার মুন্নার প্রযোজনায় কাজল আরেফিন অমির পরিচালনায় এ নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেনÑ তাহসান খান, বিদ্যা সিনহা মিম, জিয়াউল হক পলাশ, জান্নাতুল ফেরদৌস রিতুসহ অনেকে। নতুন বছরের প্রথম দিনে ক্লাব ইলেভেন এন্টারটেইনমেন্টের ইউটিউব চ্যানেলে অবমুক্ত করা হয়েছে। নাটকের গল্পে দেখা যাবে, আশফাক ও রিতুর মহা ধুমধাম করে বিয়ে হয়। বিয়ের আগে থেকেই তারা ডিসিশন নিয়েছিলো পাঁচ বছর আগে কোন সন্তান নিবে না। পরিকল্পনা মতোই চলতে থাকে তাদের সংসার জীবন। হুট করেই একদিন আশফাকের কাজিন পলাশ ও তার স্ত্রী সন্তানসহ তাদের বাসায় আসে। বাচ্চার দুষ্টুমিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠে আশফাক-রিতু। দোটানায় পড়ে যায় তারা; কী করবে? কিছুই বুঝে উঠতে পারছে না, কিছু বলতেও পারছে না তাদের। অবশেষে ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যায় রিতুর। পলাশের স্ত্রীকে একদিন মুখ খুলে বলেই ফেলে বাচ্চাকে শাসন করার জন্য। এ কথা শুনে পলাশের স্ত্রী কষ্ট পায়। তারা চলে যায় তাদের বাসা থেকে। অনেক দিন পর স্বস্তি পায় আশফাক-রিতু। কিন্তু অন্যদিকে তারা বাচ্চাটাকে ভিশন মিস করতে থাকে। তারা নিজেদের বাচ্চার অভান অনুভব করতে থাকে। আশফাক ও রিতু ডাক্তারের কাছে গেলে জানতে পারে, তাদের কোনদিন সন্তান হবে না। বিষণ্ণতায় ছেয়ে যায় তাদের ভুবন। একদিন আশফাক ও রিতু টিভিতে দেখে ডাস্টবিনে একটি জীবন্ত বাচ্চা পড়ে থাকার সংবাদ। এরপর নাটকের গল্প ভিন্নদিকে মোড় নেয়।