‘চট্টগ্রাম বন্দর ভাগ্য বদলাবে বাংলাদেশের’

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, চট্টগ্রামের উন্নয়নমানে সারা বাংলাদেশের উন্নয়ন। বাংলাদেশের উন্নয়ন চট্টগ্রামের উন্নয়নের ওপর নির্ভর করে। বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নও চট্টগ্রামের উন্নয়নের সঙ্গে সংযুক্ত। দেশের উন্নয়ন করতে হলে চট্টগ্রামকে গুরুত্ব দিতে হবে। চট্টগ্রাম বন্দর না থাকলে বাংলাদেশ এতো ভাগ্যবান হতো না। চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের ভাগ্য বদলে দিয়েছে।

গত শনিবার দুপুরে নগরের চট্টগ্রামের রেডিসন ব্লু বে-ভিউতে চীন সরকারের অনুদান হিসেবে পাওয়া এলইডি বাল্ব বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রামের নালা-নর্দমা, খাল-বিল পরিষ্কার রাখতে হবে, ওয়াকওয়ে পরিষ্কার থাকবে। তাহলে মানুষ প্রাণ ভরে শ্বাস নিতে পারবে। বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখার সুযোগ নাই। মিরসরাই ইকোনমিক জোন হবে, ৩০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হবে। ইকোনমিক জোনকে কেন্দ্র করেই দেশ সমৃদ্ধির পথে হাটছে। উন্নয়নের ব্যাপারে ভ্রান্ত ধারণার কারণে অনেক সময় উন্নয়ন ব্যাহত হয় মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, এর দায় সবাইকে বহন করতে হবে। বিলিয়ন ডলার ইনকাম করার সুযোগ আছে চট্টগ্রাম থেকে, তার জন্য আমাদের কাজ করতে হবে। আমরা পারস্পরিক যোগাযোগে তা করতে পারব। রামপাল পায়রা বিদ্যুত কেন্দ্র নিয়ে অনেক ভুল বুঝাবুঝি হয়েছে। এটা এখন বাস্তবায়ন হয়েছে, ভবিষ্যতে জ্বালানি সঙ্কট থাকবে না।

স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম-সচিব শাকিলা ফারজানার সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম, স্থানীয় সরকার চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মিজানুর রহমান।

সোমবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২১ , ২০ পৌষ ১৪২৭, ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

‘চট্টগ্রাম বন্দর ভাগ্য বদলাবে বাংলাদেশের’

চট্টগ্রাম ব্যুরো

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, চট্টগ্রামের উন্নয়নমানে সারা বাংলাদেশের উন্নয়ন। বাংলাদেশের উন্নয়ন চট্টগ্রামের উন্নয়নের ওপর নির্ভর করে। বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নও চট্টগ্রামের উন্নয়নের সঙ্গে সংযুক্ত। দেশের উন্নয়ন করতে হলে চট্টগ্রামকে গুরুত্ব দিতে হবে। চট্টগ্রাম বন্দর না থাকলে বাংলাদেশ এতো ভাগ্যবান হতো না। চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের ভাগ্য বদলে দিয়েছে।

গত শনিবার দুপুরে নগরের চট্টগ্রামের রেডিসন ব্লু বে-ভিউতে চীন সরকারের অনুদান হিসেবে পাওয়া এলইডি বাল্ব বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রামের নালা-নর্দমা, খাল-বিল পরিষ্কার রাখতে হবে, ওয়াকওয়ে পরিষ্কার থাকবে। তাহলে মানুষ প্রাণ ভরে শ্বাস নিতে পারবে। বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখার সুযোগ নাই। মিরসরাই ইকোনমিক জোন হবে, ৩০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হবে। ইকোনমিক জোনকে কেন্দ্র করেই দেশ সমৃদ্ধির পথে হাটছে। উন্নয়নের ব্যাপারে ভ্রান্ত ধারণার কারণে অনেক সময় উন্নয়ন ব্যাহত হয় মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, এর দায় সবাইকে বহন করতে হবে। বিলিয়ন ডলার ইনকাম করার সুযোগ আছে চট্টগ্রাম থেকে, তার জন্য আমাদের কাজ করতে হবে। আমরা পারস্পরিক যোগাযোগে তা করতে পারব। রামপাল পায়রা বিদ্যুত কেন্দ্র নিয়ে অনেক ভুল বুঝাবুঝি হয়েছে। এটা এখন বাস্তবায়ন হয়েছে, ভবিষ্যতে জ্বালানি সঙ্কট থাকবে না।

স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম-সচিব শাকিলা ফারজানার সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম, স্থানীয় সরকার চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মিজানুর রহমান।