ঢাকার খাল উদ্ধারে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। গতকাল রাজধানীর ইব্রাহিমপুর বাজার খাল পাড়ের কালভার্টের দুই পাশে অবৈধভাবে খালের উপর নির্মিত একটি তিনতলা ভবন ও টিনশেড দোকানসহ ২০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে সংস্থাটি।
উচ্ছেদ অভিযান পরিদর্শনকালে ডিএনসিসি’র মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ওয়াসার কাছ থেকে খালের দায়িত্ব হাতে পাওয়ার পরই খালের অবৈধ দখল উচ্ছেদে আমরা কাজ শুরু করেছি। যত প্রভাবশালী হোক না কেন খাল দখলদার কেউ ছাড় পাবে না। খাল পাড়ের সব বহুতল ভবন ভেঙে দেয়া হবে। মানচিত্র অনুযায়ী খালের জায়গায় যেসব অবৈধ স্থাপনা আছে, তা একতলা হোক বা দশতলা হোক, ভেঙে ফেলা হবে। এই উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য খালেও এই অভিযান চালানো হবে। সিএস জরিপ অনুসারে অনতিবিলম্বে ঢাকা শহরের খালের সীমানা চিহ্নিত করে খালের দুই পাড়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, পুনঃখনন করে পানি ধারণের ক্ষমতা বৃদ্ধি, পাড় বাঁধাই করে সবুজায়ন, ওয়াকওয়ে (হাঁটার পথ) ও সাইকেল লেন তৈরির করা হবে।
পরিদর্শনকালে অন্যদের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এম সাইদুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিরুল ইসলাম, ঢাকা জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলাম, ১৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মতিউর রহমান মোল্লা, ১৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. হুমায়ুন রশীদ জনি উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২১ , ২১ পৌষ ১৪২৭, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
ঢাকার খাল উদ্ধারে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। গতকাল রাজধানীর ইব্রাহিমপুর বাজার খাল পাড়ের কালভার্টের দুই পাশে অবৈধভাবে খালের উপর নির্মিত একটি তিনতলা ভবন ও টিনশেড দোকানসহ ২০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে সংস্থাটি।
উচ্ছেদ অভিযান পরিদর্শনকালে ডিএনসিসি’র মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ওয়াসার কাছ থেকে খালের দায়িত্ব হাতে পাওয়ার পরই খালের অবৈধ দখল উচ্ছেদে আমরা কাজ শুরু করেছি। যত প্রভাবশালী হোক না কেন খাল দখলদার কেউ ছাড় পাবে না। খাল পাড়ের সব বহুতল ভবন ভেঙে দেয়া হবে। মানচিত্র অনুযায়ী খালের জায়গায় যেসব অবৈধ স্থাপনা আছে, তা একতলা হোক বা দশতলা হোক, ভেঙে ফেলা হবে। এই উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য খালেও এই অভিযান চালানো হবে। সিএস জরিপ অনুসারে অনতিবিলম্বে ঢাকা শহরের খালের সীমানা চিহ্নিত করে খালের দুই পাড়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, পুনঃখনন করে পানি ধারণের ক্ষমতা বৃদ্ধি, পাড় বাঁধাই করে সবুজায়ন, ওয়াকওয়ে (হাঁটার পথ) ও সাইকেল লেন তৈরির করা হবে।
পরিদর্শনকালে অন্যদের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এম সাইদুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিরুল ইসলাম, ঢাকা জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলাম, ১৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মতিউর রহমান মোল্লা, ১৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. হুমায়ুন রশীদ জনি উপস্থিত ছিলেন।