চাঁদাবাজি ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ক্যাসিনো ব্যবসায়ী জাকির হোসেন ও তার স্ত্রী আয়েশা আক্তার সোমার বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলাম বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। গতকাল দুদক সচিব ড. মু আনোয়ার হোসেন হাওলাদার জানান,২০১৯ সালে ১৭ ডিসেম্বর দুদকের সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলামকে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়। পরবর্তীতে তদন্ত সাপেক্ষে তিনি কমিশনে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দাখিল করেন। মামলার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ক্যাসিনো ব্যবসা, চাঁদাবাজি এবং অন্যান্য অনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জাকির হোসেনের সহায়তায় তার স্ত্রী আয়েশা আক্তার অবৈধ পন্থায় ৪ কোটি ৬৩ লাখ ১৩ হাজার ৩০০ টাকা অর্জন করেন, যা তার আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ। এছাড়া আয়েশা আক্তারের নামে আলাদা আয়কর নথি থাকলেও তার নিজস্ব অর্থ উপার্জনের কোন উৎস নেই। তিনি সম্পদের যে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন তা তার আয়ের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
মঙ্গলবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২১ , ২১ পৌষ ১৪২৭, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
চাঁদাবাজি ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ক্যাসিনো ব্যবসায়ী জাকির হোসেন ও তার স্ত্রী আয়েশা আক্তার সোমার বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলাম বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। গতকাল দুদক সচিব ড. মু আনোয়ার হোসেন হাওলাদার জানান,২০১৯ সালে ১৭ ডিসেম্বর দুদকের সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলামকে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়। পরবর্তীতে তদন্ত সাপেক্ষে তিনি কমিশনে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দাখিল করেন। মামলার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ক্যাসিনো ব্যবসা, চাঁদাবাজি এবং অন্যান্য অনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জাকির হোসেনের সহায়তায় তার স্ত্রী আয়েশা আক্তার অবৈধ পন্থায় ৪ কোটি ৬৩ লাখ ১৩ হাজার ৩০০ টাকা অর্জন করেন, যা তার আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ। এছাড়া আয়েশা আক্তারের নামে আলাদা আয়কর নথি থাকলেও তার নিজস্ব অর্থ উপার্জনের কোন উৎস নেই। তিনি সম্পদের যে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন তা তার আয়ের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।