আওয়ামী লীগের কোন দায়িত্বশীল নেতা বা জনপ্রতিনিধি বিদ্রোহী প্রার্থীদের মদদ দিলে সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অপরাধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, অনেকের বিরেুদ্ধে এমন অভিযোগ রয়েছে। তাদের বিদ্রোহীদের সমর্থন ও মদদ দেয়া থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেয়া হলো। গতকাল তার সরকারি বাসভবনে আয়োজিত নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
দলীয় মনোনয়ন প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল। যে কোন নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার মতো একাধিক যোগ্য প্রার্থী থাকা স্বাভাবিক। তবে মনোনয়ন বঞ্চিতদের যোগ্যতা অনুযায়ী সাংগঠনিকভাবে মূল্যায়নের সুযোগ রয়েছে। কিন্তু দলের শৃঙ্খলা ও স্বার্থপরিপন্থী কর্মকাণ্ড করা যাবে না। কেউ বিদ্রোহী হয়ে নির্বাচন করবেন না, আর দায়িত্বশীল নেতা এবং জনপ্রতিনিধিরাও তাদের সমর্থন বা মদদ দেবেন না। কেননা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলের মনোনীত প্রার্থীদের বিরুদ্ধে যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন তাদের আগামীতে আর মনোনয়ন দেয়া হবে না বলে দল থেকে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রতিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী চূড়ান্ত করার জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দলের সিনিয়র নেতাদের সমন্বয়ে পৃথক পৃথক মনোনয়ন বোর্ড রয়েছে। একটি স্থানীয় সরকার, অপরটি সংসদীয়। সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তৃণমূল নেতাদের মতামত, সংশ্লিষ্ট জেলা উপজেলা পর্যায়ের নেতাদের সুপারিশ, সরকারি-বেসরকারি এবং দলীয় সার্ভে রিপোর্টের পাশাপাশি প্রার্থীদের যোগ্যতা, ত্যাগ ও জনপ্রিয়তা বিবেচনা করে দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হয়।
শুক্রবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২১ , ২৪ পৌষ ১৪২৭, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
আওয়ামী লীগের কোন দায়িত্বশীল নেতা বা জনপ্রতিনিধি বিদ্রোহী প্রার্থীদের মদদ দিলে সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অপরাধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, অনেকের বিরেুদ্ধে এমন অভিযোগ রয়েছে। তাদের বিদ্রোহীদের সমর্থন ও মদদ দেয়া থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেয়া হলো। গতকাল তার সরকারি বাসভবনে আয়োজিত নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
দলীয় মনোনয়ন প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল। যে কোন নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার মতো একাধিক যোগ্য প্রার্থী থাকা স্বাভাবিক। তবে মনোনয়ন বঞ্চিতদের যোগ্যতা অনুযায়ী সাংগঠনিকভাবে মূল্যায়নের সুযোগ রয়েছে। কিন্তু দলের শৃঙ্খলা ও স্বার্থপরিপন্থী কর্মকাণ্ড করা যাবে না। কেউ বিদ্রোহী হয়ে নির্বাচন করবেন না, আর দায়িত্বশীল নেতা এবং জনপ্রতিনিধিরাও তাদের সমর্থন বা মদদ দেবেন না। কেননা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলের মনোনীত প্রার্থীদের বিরুদ্ধে যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন তাদের আগামীতে আর মনোনয়ন দেয়া হবে না বলে দল থেকে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রতিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী চূড়ান্ত করার জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দলের সিনিয়র নেতাদের সমন্বয়ে পৃথক পৃথক মনোনয়ন বোর্ড রয়েছে। একটি স্থানীয় সরকার, অপরটি সংসদীয়। সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তৃণমূল নেতাদের মতামত, সংশ্লিষ্ট জেলা উপজেলা পর্যায়ের নেতাদের সুপারিশ, সরকারি-বেসরকারি এবং দলীয় সার্ভে রিপোর্টের পাশাপাশি প্রার্থীদের যোগ্যতা, ত্যাগ ও জনপ্রিয়তা বিবেচনা করে দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হয়।