নির্বাচনের সময় যত ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে নির্বাচনী উত্তাপ। সরগরম হয়ে উঠেছে পৌর শহর। নিজেদের বিজয় নিশ্চিতের লক্ষে প্রার্থীরা মরিয়া হয়ে উঠেছেন। সর্বশক্তি নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছেন নির্বাচনী মাঠে। দিনরাত চষে বেড়াচ্ছেন ভোটারদের বাড়ি বাড়ি। চাইছেন ভোট ও দোয়া। দিচ্ছেন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি। প্রার্থীদের সঙ্গে তাদের কর্মী-সমর্থকরাও বসে নেই। দেশ ও বিদেশ থেকে চলছে গণসংযোগ ও প্রচারণা। পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে গেছে পৌরশহর। সব মিলিয়ে শেষ সময়ে জমে উঠছে নির্বাচনী আমেজ।
তারা বুঝে-শোনে তাদের পছন্দের যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন। কাকে প্রদান করবেন মূল্যবান ভোট। এ নিয়ে ভোটারদের মধ্যে চলছে চুল-চেঁড়া বিশ্লেষণ। এরমধ্যে রয়েছে টাকার খেলা। প্রবাসী অধ্যুষিত জগন্নাথপুরে নির্বাচন এলেই কমবেশি টাকার খেলা শুরু হয়। নির্বাচনে দলীয় প্রভাব, টাকার জোর, ব্যক্তি ইমেজ, গোষ্ঠীগত ক্ষমতার দাপট ও আঞ্চলিকতার প্রভাব পড়ে থাকে।
এবারের নির্বাচনে মেয়র পদে ৫, নারী কাউন্সিলর পদে ৯ ও পুরুষ কাউন্সিলর পদে ৩৯সহ মোট ৫৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রার্থীরা হলেন মেয়র পদে আ’লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী বর্তমান পৌর মেয়র মিজানুর রশীদ ভূইয়া (নৌকা), স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সাবেক পৌর মেয়র আক্তারুজ্জামান আক্তার (চামচ), বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী হারুনুজ্জামান (ধানের শীষ), স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী আমজদ আলী শফিক (মোবাইল ফোন) ও স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী বিষ্ণু চন্দ্র রায় (জগ)।
রবিবার, ১০ জানুয়ারী ২০২১ , ২৬ পৌষ ১৪২৭, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
প্রতিনিধি, জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ)
নির্বাচনের সময় যত ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে নির্বাচনী উত্তাপ। সরগরম হয়ে উঠেছে পৌর শহর। নিজেদের বিজয় নিশ্চিতের লক্ষে প্রার্থীরা মরিয়া হয়ে উঠেছেন। সর্বশক্তি নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছেন নির্বাচনী মাঠে। দিনরাত চষে বেড়াচ্ছেন ভোটারদের বাড়ি বাড়ি। চাইছেন ভোট ও দোয়া। দিচ্ছেন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি। প্রার্থীদের সঙ্গে তাদের কর্মী-সমর্থকরাও বসে নেই। দেশ ও বিদেশ থেকে চলছে গণসংযোগ ও প্রচারণা। পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে গেছে পৌরশহর। সব মিলিয়ে শেষ সময়ে জমে উঠছে নির্বাচনী আমেজ।
তারা বুঝে-শোনে তাদের পছন্দের যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন। কাকে প্রদান করবেন মূল্যবান ভোট। এ নিয়ে ভোটারদের মধ্যে চলছে চুল-চেঁড়া বিশ্লেষণ। এরমধ্যে রয়েছে টাকার খেলা। প্রবাসী অধ্যুষিত জগন্নাথপুরে নির্বাচন এলেই কমবেশি টাকার খেলা শুরু হয়। নির্বাচনে দলীয় প্রভাব, টাকার জোর, ব্যক্তি ইমেজ, গোষ্ঠীগত ক্ষমতার দাপট ও আঞ্চলিকতার প্রভাব পড়ে থাকে।
এবারের নির্বাচনে মেয়র পদে ৫, নারী কাউন্সিলর পদে ৯ ও পুরুষ কাউন্সিলর পদে ৩৯সহ মোট ৫৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রার্থীরা হলেন মেয়র পদে আ’লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী বর্তমান পৌর মেয়র মিজানুর রশীদ ভূইয়া (নৌকা), স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সাবেক পৌর মেয়র আক্তারুজ্জামান আক্তার (চামচ), বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী হারুনুজ্জামান (ধানের শীষ), স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী আমজদ আলী শফিক (মোবাইল ফোন) ও স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী বিষ্ণু চন্দ্র রায় (জগ)।