ধর্ষণ মামলায় সাক্ষী দেয়া নারী ধর্ষণের শিকার

২ আসামি গ্রেফতার

চট্টগ্রামে একটি ধর্ষণ মামলায় সাক্ষী দেয়া এক নারী ধর্ষণের শিকার হওয়ায় অভিযুক্ত দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব সদস্যরা। গ্রেফতারকৃতরা হলো- আলমগীর (৩০) ও মাহবুব আলম (৩১)। নগরের বায়েজিদ থানার ডেবারপাড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে গতকাল র‌্যাব-৭ এর পক্ষ থেকে জানানো হয়।

র‌্যাব জানায়, গত ২২ নভেম্বর জঙ্গল সলিমপুর এলাকায় ধর্ষণ মামলায় সাক্ষী দেয়া এক নারী ধর্ষণের শিকার হয়। এ ঘটনায় ওই নারী নগরের আকবরশাহ থানায় ১০ জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। র‌্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক মো. নুরুল আবছার বলেন, গোপন খবরের ভিত্তিতে বায়েজিদ থানার ডেবারপাড় এলাকার অভিযান চালিয়ে ধর্ষণ মামলার দুই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কথা তারা স্বীকার করেছে। আসামিদের আকবরশাহ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

আকবর শাহ থানার ওসি জহির হোসেন জানান, জঙ্গল সলিমপুর এলাকায় ধর্ষণ মামলায় সাক্ষী দেয়া এক নারী ধর্ষণের শিকার হওয়ায় আকবর শাহ থানায় ১০ জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করা হয়। গ্রেফতারকৃত আলমগীর ও মাহবুব আলম দু’জনই এই মামলার আসামি।

রবিবার, ১০ জানুয়ারী ২০২১ , ২৬ পৌষ ১৪২৭, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

ধর্ষণ মামলায় সাক্ষী দেয়া নারী ধর্ষণের শিকার

২ আসামি গ্রেফতার

চট্টগ্রাম ব্যুরো

চট্টগ্রামে একটি ধর্ষণ মামলায় সাক্ষী দেয়া এক নারী ধর্ষণের শিকার হওয়ায় অভিযুক্ত দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব সদস্যরা। গ্রেফতারকৃতরা হলো- আলমগীর (৩০) ও মাহবুব আলম (৩১)। নগরের বায়েজিদ থানার ডেবারপাড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে গতকাল র‌্যাব-৭ এর পক্ষ থেকে জানানো হয়।

র‌্যাব জানায়, গত ২২ নভেম্বর জঙ্গল সলিমপুর এলাকায় ধর্ষণ মামলায় সাক্ষী দেয়া এক নারী ধর্ষণের শিকার হয়। এ ঘটনায় ওই নারী নগরের আকবরশাহ থানায় ১০ জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। র‌্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক মো. নুরুল আবছার বলেন, গোপন খবরের ভিত্তিতে বায়েজিদ থানার ডেবারপাড় এলাকার অভিযান চালিয়ে ধর্ষণ মামলার দুই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কথা তারা স্বীকার করেছে। আসামিদের আকবরশাহ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

আকবর শাহ থানার ওসি জহির হোসেন জানান, জঙ্গল সলিমপুর এলাকায় ধর্ষণ মামলায় সাক্ষী দেয়া এক নারী ধর্ষণের শিকার হওয়ায় আকবর শাহ থানায় ১০ জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়ের করা হয়। গ্রেফতারকৃত আলমগীর ও মাহবুব আলম দু’জনই এই মামলার আসামি।