ভারতের মহারাষ্ট্র প্রদেশের ভান্ডারা জেলা হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে মৃতু্যু হয়েছে ১০ নবজাতকের। গভীর রাতে হঠাৎই মহারাষ্ট্রের ভাণ্ডারা ডিসট্রিক্ট জেনারেল হাসপাতালের চারতলা ভবনে আগুনের সূত্রপাত হয়। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
এ মর্মান্তিক ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টুইট করে মৃত শিশুদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও। এক টুইটবার্তায় মোদি বলেন, মহারাষ্ট্রের ভান্ডারায় হৃদয়বিদারক দুর্ঘটনা। আমরা অনেক কম বয়স্কদের হারিয়েছি। শোকসন্তপ্ত পরিজনদের সমবেদনা জানাচ্ছি।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমগুলোতে জানা যায়, রাত দেড়টার দিকে ভান্ডারা জেলা হাসপাতালের শিশু বিভাগে আগুন লাগে। ভান্ডারার সিভিল সার্জন প্রমোদ খানদাতে জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার সময় সেখানে ১৭ শিশুর চিকিৎসা চলছিল। রাত দেড়টার দিকে একজন নার্স সর্বপ্রথম সেই বিভাগ থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেন। তিনি দ্রুত হাসপাতালের কর্মী ও চিকিৎসকদের খবর দেন। প্রাথমিকভাবে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করতে থাকেন হাসপাতালের কর্মীরা। এরপর দ্রুত খবর পাঠানো হয় ফায়ার সার্ভিসে। শুরু হয় উদ্ধারকাজ। সাত শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। মৃতু্যু হয়েছে ১০ শিশুর। ইতোমধ্যে মৃত শিশুদের অভিভাবকদের অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে জানানো হয়েছে। যে সাত শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে, তাদের অন্য একটি ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। তবে আগুন লাগার প্রকৃত কারণ এখনও জানা যায়নি। তবে শর্ট-সার্কিটের জেরে আগুন লাগতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
রবিবার, ১০ জানুয়ারী ২০২১ , ২৬ পৌষ ১৪২৭, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
ভারতের মহারাষ্ট্র প্রদেশের ভান্ডারা জেলা হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে মৃতু্যু হয়েছে ১০ নবজাতকের। গভীর রাতে হঠাৎই মহারাষ্ট্রের ভাণ্ডারা ডিসট্রিক্ট জেনারেল হাসপাতালের চারতলা ভবনে আগুনের সূত্রপাত হয়। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
এ মর্মান্তিক ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টুইট করে মৃত শিশুদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও। এক টুইটবার্তায় মোদি বলেন, মহারাষ্ট্রের ভান্ডারায় হৃদয়বিদারক দুর্ঘটনা। আমরা অনেক কম বয়স্কদের হারিয়েছি। শোকসন্তপ্ত পরিজনদের সমবেদনা জানাচ্ছি।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমগুলোতে জানা যায়, রাত দেড়টার দিকে ভান্ডারা জেলা হাসপাতালের শিশু বিভাগে আগুন লাগে। ভান্ডারার সিভিল সার্জন প্রমোদ খানদাতে জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার সময় সেখানে ১৭ শিশুর চিকিৎসা চলছিল। রাত দেড়টার দিকে একজন নার্স সর্বপ্রথম সেই বিভাগ থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেন। তিনি দ্রুত হাসপাতালের কর্মী ও চিকিৎসকদের খবর দেন। প্রাথমিকভাবে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করতে থাকেন হাসপাতালের কর্মীরা। এরপর দ্রুত খবর পাঠানো হয় ফায়ার সার্ভিসে। শুরু হয় উদ্ধারকাজ। সাত শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। মৃতু্যু হয়েছে ১০ শিশুর। ইতোমধ্যে মৃত শিশুদের অভিভাবকদের অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে জানানো হয়েছে। যে সাত শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে, তাদের অন্য একটি ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। তবে আগুন লাগার প্রকৃত কারণ এখনও জানা যায়নি। তবে শর্ট-সার্কিটের জেরে আগুন লাগতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।