বগুড়ার শেরপুর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবদুস সাত্তারের ৪টি নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। গত শুক্রবার ভোর রাতের দিকে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনা প্রতিপক্ষের কিছু দুষ্কৃতকারীদের দ্বারাই সংঘটিত হতে পারে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ। এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত নির্বাচনী অফিসগুলো পরিদর্শন করেছেন শেরপুর থানা পুলিশ।
জানা যায়, আগামী ১৬ জানুয়ারি শেরপুর পৌরসভার নির্বাচন উপলক্ষে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগ, বিএনপি, ইসলামী আন্দোলন ও স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ ৯টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীরা। নির্বাচনী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য গড়ে তুলেছেন বিভিন্ন নির্বাচনী অফিস। এসব নির্বাচনী অফিস থেকেই তাদের নির্বাচনী প্রচারণা চালানো হয়। গত শুক্রবার ভোর রাতের দিকে শেরপুর পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের দুবলাগাড়ি (এমপির বাসভবনের পাশে), ৬নং ওয়ার্ডের নয়াপাড়া ও ৪নং ওয়ার্ডের উত্তর সাহাপাড়ার কলাপট্টি এবং পৌর শিশুপার্ক এলাকায় অবস্থিত নির্বাচনী অফিসে ভাঙচুর ও অগ্নি সংযোগ করে দুর্বৃত্তরা।
এ বিষয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণা কমিটির নেতা ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজার রহমান ভূট্টো বলেন, নৌকার বিজয় ঠেকাতেই প্রতিপক্ষরা ঈশর্^ান্বিত হয়ে এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব আম্বিয়া বলেন, বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এবং নৌকার প্রার্থীর নিশ্চিত বিজয় সহ্য করতে না পেরে প্রতিপক্ষরা এ জঘন্যতম ঘটনা ঘটিয়েছে। নির্বাচনী প্রচারণা নিয়ে সংঘর্ষ অত:পর নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে ঘোলাপানিতে মাছ শিকার করতে চাচ্ছে নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিপক্ষরা। তবে স্থানীয় দলীয় ফোরামে আলোচনা করে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান।
এ প্রসঙ্গে শেরপুর থানার অসি শহিদুল ইসলাম বলেন, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করায় ক্ষতিগ্রস্ত নির্বাচনি অফিসগুলো পরিদর্শন করা হয়েছে। দুষ্কৃতকারীদের শনাক্তে পুলিশ তৎপর রয়েছে। তবে এখনও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোন লিখিত অভিযোগ বা মামলা দায়ের করা হয়নি।
রবিবার, ১০ জানুয়ারী ২০২১ , ২৬ পৌষ ১৪২৭, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
প্রতিনিধি, বগুড়া
বগুড়ার শেরপুর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবদুস সাত্তারের ৪টি নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। গত শুক্রবার ভোর রাতের দিকে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনা প্রতিপক্ষের কিছু দুষ্কৃতকারীদের দ্বারাই সংঘটিত হতে পারে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ। এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত নির্বাচনী অফিসগুলো পরিদর্শন করেছেন শেরপুর থানা পুলিশ।
জানা যায়, আগামী ১৬ জানুয়ারি শেরপুর পৌরসভার নির্বাচন উপলক্ষে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগ, বিএনপি, ইসলামী আন্দোলন ও স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ ৯টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীরা। নির্বাচনী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য গড়ে তুলেছেন বিভিন্ন নির্বাচনী অফিস। এসব নির্বাচনী অফিস থেকেই তাদের নির্বাচনী প্রচারণা চালানো হয়। গত শুক্রবার ভোর রাতের দিকে শেরপুর পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের দুবলাগাড়ি (এমপির বাসভবনের পাশে), ৬নং ওয়ার্ডের নয়াপাড়া ও ৪নং ওয়ার্ডের উত্তর সাহাপাড়ার কলাপট্টি এবং পৌর শিশুপার্ক এলাকায় অবস্থিত নির্বাচনী অফিসে ভাঙচুর ও অগ্নি সংযোগ করে দুর্বৃত্তরা।
এ বিষয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণা কমিটির নেতা ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজার রহমান ভূট্টো বলেন, নৌকার বিজয় ঠেকাতেই প্রতিপক্ষরা ঈশর্^ান্বিত হয়ে এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব আম্বিয়া বলেন, বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এবং নৌকার প্রার্থীর নিশ্চিত বিজয় সহ্য করতে না পেরে প্রতিপক্ষরা এ জঘন্যতম ঘটনা ঘটিয়েছে। নির্বাচনী প্রচারণা নিয়ে সংঘর্ষ অত:পর নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে ঘোলাপানিতে মাছ শিকার করতে চাচ্ছে নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিপক্ষরা। তবে স্থানীয় দলীয় ফোরামে আলোচনা করে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান।
এ প্রসঙ্গে শেরপুর থানার অসি শহিদুল ইসলাম বলেন, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করায় ক্ষতিগ্রস্ত নির্বাচনি অফিসগুলো পরিদর্শন করা হয়েছে। দুষ্কৃতকারীদের শনাক্তে পুলিশ তৎপর রয়েছে। তবে এখনও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোন লিখিত অভিযোগ বা মামলা দায়ের করা হয়নি।