ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কটাক্ষ করায় গোএয়ারের মিকি মালিক নামে এক সিনিয়র পাইলট চাকরি হারালেন। বিমান সংস্থাটি জানিয়েছে, সংস্থার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আচরণ-সংক্রান্ত বিধি লঙ্ঘন করায় তাকে চাকরিচু্যুত করা হয়েছে। এ ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র সমালোচনা চলছে। আনন্দবাজার
সম্প্রতি টুইটার অ্যাকাউন্টের এক পোস্টে নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করে ওই পাইলট লেখেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মূর্খ। পাল্টা আমাকে মূর্খ বলতেই পারেন আপনারা। অসুবিধা নেই। আমি তেমন গুরুত্বপূর্ণ নই। কারণ দেশের প্রধানমন্ত্রী নই আমি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মূর্খই। টুইটের পরপরই শুরু হয় বিতর্ক। মিকি দ্রুত টুইট সরিয়ে অ্যাকাউন্ট লক করে দেন। পরে ক্ষমা চেয়ে মিকি লেখেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে টুইটের জন্য ক্ষমা চাইছি। আমার অন্য কোন টুইটেও যদি কেউ আঘাত পেয়ে থাকেন, তার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী আমি। তবে আমার কোন টুইটের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে গোএয়ারের কোন সংযোগ নেই।’ এসবেও শেষ রক্ষা হয়নি। ঘটনার তিন দিনের মাথায় চাকরি হারাতে হয় মিকি মালিককে। গোএয়ারওয়েজের এক মুখপাত্র বিবৃতিতে জানান, জিরো টলারেন্স নীতি নিয়ে চলে গোএয়ার। আইনকানুন, নীতিনিয়ম এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় আচরণসংক্রান্ত সংস্থার বিধি নিয়ম সব কর্মীর মেনে চলা বাধ্যতামূলক।
সোমবার, ১১ জানুয়ারী ২০২১ , ২৭ পৌষ ১৪২৭, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কটাক্ষ করায় গোএয়ারের মিকি মালিক নামে এক সিনিয়র পাইলট চাকরি হারালেন। বিমান সংস্থাটি জানিয়েছে, সংস্থার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আচরণ-সংক্রান্ত বিধি লঙ্ঘন করায় তাকে চাকরিচু্যুত করা হয়েছে। এ ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র সমালোচনা চলছে। আনন্দবাজার
সম্প্রতি টুইটার অ্যাকাউন্টের এক পোস্টে নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করে ওই পাইলট লেখেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মূর্খ। পাল্টা আমাকে মূর্খ বলতেই পারেন আপনারা। অসুবিধা নেই। আমি তেমন গুরুত্বপূর্ণ নই। কারণ দেশের প্রধানমন্ত্রী নই আমি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মূর্খই। টুইটের পরপরই শুরু হয় বিতর্ক। মিকি দ্রুত টুইট সরিয়ে অ্যাকাউন্ট লক করে দেন। পরে ক্ষমা চেয়ে মিকি লেখেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে টুইটের জন্য ক্ষমা চাইছি। আমার অন্য কোন টুইটেও যদি কেউ আঘাত পেয়ে থাকেন, তার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী আমি। তবে আমার কোন টুইটের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে গোএয়ারের কোন সংযোগ নেই।’ এসবেও শেষ রক্ষা হয়নি। ঘটনার তিন দিনের মাথায় চাকরি হারাতে হয় মিকি মালিককে। গোএয়ারওয়েজের এক মুখপাত্র বিবৃতিতে জানান, জিরো টলারেন্স নীতি নিয়ে চলে গোএয়ার। আইনকানুন, নীতিনিয়ম এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় আচরণসংক্রান্ত সংস্থার বিধি নিয়ম সব কর্মীর মেনে চলা বাধ্যতামূলক।