করোনা সংক্রমণের কারণে বাতিল হওয়া এইচএসসি ও সমপর্যায়ের পরীক্ষার ফল প্রকাশের জন্য একটি অধ্যাদেশ অনুমোদনের লক্ষ্যে মন্ত্রিসভায় উঠছে আজ। মন্ত্রিসভার বৈঠকে উত্থাপনের জন্য অধ্যাদেশের একটি খসড়া সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হয়। গতকাল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশ আজ মন্ত্রিসভা বৈঠকের এজেন্ডায় রাখা হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এইচএসসি’র ফল প্রকাশের জন্য খসড়া অধ্যাদেশ আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকে উত্থাপনের জন্য পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রিসভার অনুমোদন পেলে রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হবে। এরপর দ্রুত এইসএসসি’র ফল প্রকাশ করা হবে।
গত করোনার কারণে গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এই সময়ে প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত কোন স্তরেই পরীক্ষা নেয়া হয়নি।
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি গত ২৯ ডিসেম্বর অক্টোবর সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে পরীক্ষা না নিয়ে এইচএসসির ফলপ্রকাশ করতে আইনি প্রক্রিয়া হিসেবে অধ্যাদেশ জারি করতে হবে। পরীক্ষা সংক্রান্ত আইন রয়েছে। কিন্তু এবার বিশেষ পরিস্থিতিতে ফল প্রকাশ করা হচ্ছে; এজন্য একটি অধ্যাদেশ জারি করতে হবে। খুব সহসাই এটি জারি করা হবে।’
অধ্যাদেশটি আজ মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর আইন মন্ত্রণালয় থেকে ভেটিং (মতামত) সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতির অনুমতির জন্য পাঠানো হবে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা। তিনি গতকাল সংবাদকে বলেন, ‘মহামান্য রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হবে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি সাপেক্ষে ফল প্রকাশের সময়সূচি ঘোষণা করা হবে।’
করোনা সংক্রমণের কারণে গত বছরের বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা বাতিল করা হয়। অষ্টম শ্রেণীর জেএসসি-জেডিসি এবং এসএসসি ও সমপর্যায়ের পরীক্ষার ফলের গড় করে এইচএসসির ফলপ্রকাশ করা হবে। এজন্য জেএসসি-জেডিসির ফলাফলকে ২৫ এবং এসএসসির ফলকে ৭৫ শতাংশ বিবেচনায় নিয়ে এইচএসসি ও সমপর্যায়ের পরীক্ষার ফল তৈরি করা হচ্ছে। প্রকাশ করা হলে ঘরে বসেই পরীক্ষার্থীরা মোবাইল ফোনে মেসেজের (এসএমএস) মাধ্যমে ফল জানতে পারবে।
সোমবার, ১১ জানুয়ারী ২০২১ , ২৭ পৌষ ১৪২৭, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
করোনা সংক্রমণের কারণে বাতিল হওয়া এইচএসসি ও সমপর্যায়ের পরীক্ষার ফল প্রকাশের জন্য একটি অধ্যাদেশ অনুমোদনের লক্ষ্যে মন্ত্রিসভায় উঠছে আজ। মন্ত্রিসভার বৈঠকে উত্থাপনের জন্য অধ্যাদেশের একটি খসড়া সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হয়। গতকাল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এ সংক্রান্ত অধ্যাদেশ আজ মন্ত্রিসভা বৈঠকের এজেন্ডায় রাখা হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এইচএসসি’র ফল প্রকাশের জন্য খসড়া অধ্যাদেশ আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকে উত্থাপনের জন্য পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রিসভার অনুমোদন পেলে রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হবে। এরপর দ্রুত এইসএসসি’র ফল প্রকাশ করা হবে।
গত করোনার কারণে গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এই সময়ে প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত কোন স্তরেই পরীক্ষা নেয়া হয়নি।
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি গত ২৯ ডিসেম্বর অক্টোবর সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে পরীক্ষা না নিয়ে এইচএসসির ফলপ্রকাশ করতে আইনি প্রক্রিয়া হিসেবে অধ্যাদেশ জারি করতে হবে। পরীক্ষা সংক্রান্ত আইন রয়েছে। কিন্তু এবার বিশেষ পরিস্থিতিতে ফল প্রকাশ করা হচ্ছে; এজন্য একটি অধ্যাদেশ জারি করতে হবে। খুব সহসাই এটি জারি করা হবে।’
অধ্যাদেশটি আজ মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর আইন মন্ত্রণালয় থেকে ভেটিং (মতামত) সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতির অনুমতির জন্য পাঠানো হবে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা। তিনি গতকাল সংবাদকে বলেন, ‘মহামান্য রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হবে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি সাপেক্ষে ফল প্রকাশের সময়সূচি ঘোষণা করা হবে।’
করোনা সংক্রমণের কারণে গত বছরের বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা বাতিল করা হয়। অষ্টম শ্রেণীর জেএসসি-জেডিসি এবং এসএসসি ও সমপর্যায়ের পরীক্ষার ফলের গড় করে এইচএসসির ফলপ্রকাশ করা হবে। এজন্য জেএসসি-জেডিসির ফলাফলকে ২৫ এবং এসএসসির ফলকে ৭৫ শতাংশ বিবেচনায় নিয়ে এইচএসসি ও সমপর্যায়ের পরীক্ষার ফল তৈরি করা হচ্ছে। প্রকাশ করা হলে ঘরে বসেই পরীক্ষার্থীরা মোবাইল ফোনে মেসেজের (এসএমএস) মাধ্যমে ফল জানতে পারবে।