রাজধানীর কলাবাগানে ‘ও’ লেভেল শিক্ষার্থীকে (১৭) ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় একমাত্র আসামি ফারদিন ইফতেখার দিহানের (১৮) ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড (ডিএনএ) পরীক্ষা করা হবে। গতকাল ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কলাবাগান থানার পুলিশ পরিদর্শক আ ফ ম আসাদুজ্জামান আসামি দিহানের ডিএনএ পরীক্ষার অনুমতি প্রার্থনা করেন। ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম ইয়াসমিন আরা আবেদনটি মঞ্জুর করেন।
কলাবাগান থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক স্বপন কুমার শিক্ষার্থীর ময়নাতদন্তে ধর্ষণের আলামত পাওয়ায় তদন্ত কর্মকর্তা আসামির ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের জন্য আবেদন করেন আদালতে। আদালত শুনানি শেষে আসামির ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার আবেদন মঞ্জুর করেন। এর আগে ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করে গত শুক্রবার ঢাকা মহানগর হাকিম মামুনুর রশীদের আদালতে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় আসামি দিহান।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, আসামি স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ায় তাকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। আসামি দিহান এলাকায় বখাটে হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে মাদকে আসক্তি থাকারও অভিযোগ আছে। এলাকায় কিশোর গ্যাং গ্রুপেরও নিয়ন্ত্রণ করত দিহান। তবে এখন মূল বিষয় হলো ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের পর কিভাবে মারা হয়েছে চেতনা নাশক কিছু খাইয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে কিনা এসব খুঁজে বের করা। এজন্য ডিএনএ নমুনা এবং ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
সোমবার, ১১ জানুয়ারী ২০২১ , ২৭ পৌষ ১৪২৭, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
রাজধানীর কলাবাগানে ‘ও’ লেভেল শিক্ষার্থীকে (১৭) ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় একমাত্র আসামি ফারদিন ইফতেখার দিহানের (১৮) ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড (ডিএনএ) পরীক্ষা করা হবে। গতকাল ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কলাবাগান থানার পুলিশ পরিদর্শক আ ফ ম আসাদুজ্জামান আসামি দিহানের ডিএনএ পরীক্ষার অনুমতি প্রার্থনা করেন। ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম ইয়াসমিন আরা আবেদনটি মঞ্জুর করেন।
কলাবাগান থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক স্বপন কুমার শিক্ষার্থীর ময়নাতদন্তে ধর্ষণের আলামত পাওয়ায় তদন্ত কর্মকর্তা আসামির ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের জন্য আবেদন করেন আদালতে। আদালত শুনানি শেষে আসামির ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার আবেদন মঞ্জুর করেন। এর আগে ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করে গত শুক্রবার ঢাকা মহানগর হাকিম মামুনুর রশীদের আদালতে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় আসামি দিহান।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, আসামি স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ায় তাকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। আসামি দিহান এলাকায় বখাটে হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে মাদকে আসক্তি থাকারও অভিযোগ আছে। এলাকায় কিশোর গ্যাং গ্রুপেরও নিয়ন্ত্রণ করত দিহান। তবে এখন মূল বিষয় হলো ওই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের পর কিভাবে মারা হয়েছে চেতনা নাশক কিছু খাইয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে কিনা এসব খুঁজে বের করা। এজন্য ডিএনএ নমুনা এবং ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষা করতে হচ্ছে।