দাগনভূঞায় সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কায় বিএনপি

আগামী ১৬ জানুয়ারি দাগনভূঞা পৌরসভা নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের মেয়র প্রার্থী ও পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী সাইফুর রহমান স্বপন ৯ দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। গত রোববার বিকেলে পৌর শহরের বসুরহাট রোডে অবস্থিত নির্বাচনী অফিসে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে আগেরদিন শনিবার অনুষ্ঠিত ‘নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদুজজামানসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সামনে ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী কামরুল হাসান কর্তৃক তার ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানানো হয়। এ সময় তিনি ওইদিন জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও রিটার্নিং অফিসারের কাছে প্রতিকার চেয়েও পাননি বলে দাবি করেন। লিখিত বক্তব্যে কাজী স্বপন জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাবৃন্দের পক্ষপাতমূলক আচরণের অভিযোগ তুলে ৯ দফা দাবি উপস্থাপন করেন। স্বপন বলেন, ইভিএমে ভোট বাতিল, নির্বাচনের ৩ দিন আগে থেকে সেনা মোতায়েন, পৌরসভার প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো, তিনদিন আগে সকল বৈধ অস্ত্র জমা, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, তার অভিযোগ তাৎক্ষণিকভাবে আমলে নেয়া, কমপক্ষে তিনদিন আগ থেকে ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা, ভোটারদের নির্ভয়ে কেন্দ্রে আসা নিশ্চিত করা ও প্রশাসনকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের আহ্বান করেন। সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ বাহার, যুগ্ম-আহ্বায়ক আলাউদ্দিন গঠন, সদস্য সাইফুর রহমান রতন, উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আবুল হাশেম বাহাদুর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারী ২০২১ , ২৮ পৌষ ১৪২৭, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

দাগনভূঞায় সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কায় বিএনপি

প্রতিনিধি, ফেনী

আগামী ১৬ জানুয়ারি দাগনভূঞা পৌরসভা নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের মেয়র প্রার্থী ও পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী সাইফুর রহমান স্বপন ৯ দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। গত রোববার বিকেলে পৌর শহরের বসুরহাট রোডে অবস্থিত নির্বাচনী অফিসে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে আগেরদিন শনিবার অনুষ্ঠিত ‘নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদুজজামানসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সামনে ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী কামরুল হাসান কর্তৃক তার ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানানো হয়। এ সময় তিনি ওইদিন জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও রিটার্নিং অফিসারের কাছে প্রতিকার চেয়েও পাননি বলে দাবি করেন। লিখিত বক্তব্যে কাজী স্বপন জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাবৃন্দের পক্ষপাতমূলক আচরণের অভিযোগ তুলে ৯ দফা দাবি উপস্থাপন করেন। স্বপন বলেন, ইভিএমে ভোট বাতিল, নির্বাচনের ৩ দিন আগে থেকে সেনা মোতায়েন, পৌরসভার প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো, তিনদিন আগে সকল বৈধ অস্ত্র জমা, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, তার অভিযোগ তাৎক্ষণিকভাবে আমলে নেয়া, কমপক্ষে তিনদিন আগ থেকে ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা, ভোটারদের নির্ভয়ে কেন্দ্রে আসা নিশ্চিত করা ও প্রশাসনকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের আহ্বান করেন। সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ বাহার, যুগ্ম-আহ্বায়ক আলাউদ্দিন গঠন, সদস্য সাইফুর রহমান রতন, উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আবুল হাশেম বাহাদুর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।