ঈশ্বরদীতে করোনাকালে ৩৯৫ মাদক মামলা আসামি ৪৬৫

মাদকের মামলায় রেকর্ড করেছে ঈশ্বরদী থানা করা হয়েছে। মাদকদ্রব্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মামলা হয়েছে ইয়াবা মামলা। গত ১ বছরে এ থানায় মাদকের ৩৯৫ মামলা দায়ের করা হয়। বাকী মামলাগুলো হলো- ফেনসিডিল, হেরোইন, চোলাইমদ ও গাজার মামলা। এসব মামলায় আসামি করা হয় ৪৬৫ জনকে। এছাড়া তবে এসব মামলায় রাঘববোয়ালরা রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।

ঈশ্বরদী থানা সূত্রে জানা গেছে, বিগত কয়েক বছর ধরে ঈশ্বরদীতে অনেককে। মাদকের ভয়াবহ বিস্তার ও মাদক সেবনকারীদের সংখ্যা বেড়ে পুলিশের ভাষ্য মতে, করোনাভাইরাস সংক্রমণের বছর ছিল ২০২০। যাওয়ায় প্রতিরোধের জন্য মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, এ বছরের মধ্য মার্চ থেকে কয়েক মাস দেশের সঙ্গে রেল, বাসসহ জোরদার করা হয়। এতে অনেকে ধরা পড়ে আবার অনেকে সব ধরণের যোগাযোগ বন্ধ থাকলেও বন্ধ থাকেনি মাদক আত্মসমর্পণ করে মাদক ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনযাপনের অঙ্গীকার কারবারীদের দৌরাত্ম্য। এজন্য সামাজিক প্রতিরোধ না থাকাকে দায়ী করে কিন্তু তারপরও মাদক বিস্তার কমে নাই।

ঈশ্বরদী থানার ওসি অরবিন্দ সরকার বলেন, পুলিশের একার পক্ষে সমাজ থেকে মাদক নির্মূল করা সম্ভব নয়। এজন্য সমাজ সচেতন নাগরিকদের এগিয়ে আসতে হবে।

আরও খবর
দুবলার শুঁটকিপল্লীতে অব্যবস্থাপনা ব্যাহত মানসম্পন্ন শুঁটকি উৎপাদন
টঙ্গীতে পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভে পুলিশের লাঠি : আহত ৩
কাঁঠালিয়ায় স্কুল ও মাদ্রাসার জমি দখল করে বিএনপি নেতার বাগান-খামার
ময়মনসিংহে মাদকাসক্ত শনাক্তে ডোপ টেস্ট শুরু
কর্ণফুলী নদী থেকে নারীর দেহ উদ্ধার
ডুলাহাজারা সাফারিতে ডেরা গেড়েছে ২৩ বন্য হাতি : আতঙ্ক
করিমগগঞ্জে দুটি তক্ষকসহ আটক ১
ভেজাল খেজুরের গুড়ে বাজার সয়লাব হুমকিতে জনস্বাস্থ্য
মহেশখালীতে পানচাষিকে কুপিয়ে হত্যা
চান্দিনা ও গাংনীতে সহিংসতা : আহত ২৫
বোরো মৌসুমের শুরুতেই শ্রমিক সংকট : চাষাবাদ ব্যাহতের আশংঙ্কা
ইয়াবাসহ ধৃত এক প্রতিনিধি, বান্দরবান
গোপালগঞ্জে দুটি ইট ভাটা গুঁড়াল প্রশাসন

বুধবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২১ , ২৯ পৌষ ১৪২৭, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২

ঈশ্বরদীতে করোনাকালে ৩৯৫ মাদক মামলা আসামি ৪৬৫

প্রতিনিধি, ঈশ্বরদী (পাবনা)

মাদকের মামলায় রেকর্ড করেছে ঈশ্বরদী থানা করা হয়েছে। মাদকদ্রব্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মামলা হয়েছে ইয়াবা মামলা। গত ১ বছরে এ থানায় মাদকের ৩৯৫ মামলা দায়ের করা হয়। বাকী মামলাগুলো হলো- ফেনসিডিল, হেরোইন, চোলাইমদ ও গাজার মামলা। এসব মামলায় আসামি করা হয় ৪৬৫ জনকে। এছাড়া তবে এসব মামলায় রাঘববোয়ালরা রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।

ঈশ্বরদী থানা সূত্রে জানা গেছে, বিগত কয়েক বছর ধরে ঈশ্বরদীতে অনেককে। মাদকের ভয়াবহ বিস্তার ও মাদক সেবনকারীদের সংখ্যা বেড়ে পুলিশের ভাষ্য মতে, করোনাভাইরাস সংক্রমণের বছর ছিল ২০২০। যাওয়ায় প্রতিরোধের জন্য মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, এ বছরের মধ্য মার্চ থেকে কয়েক মাস দেশের সঙ্গে রেল, বাসসহ জোরদার করা হয়। এতে অনেকে ধরা পড়ে আবার অনেকে সব ধরণের যোগাযোগ বন্ধ থাকলেও বন্ধ থাকেনি মাদক আত্মসমর্পণ করে মাদক ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনযাপনের অঙ্গীকার কারবারীদের দৌরাত্ম্য। এজন্য সামাজিক প্রতিরোধ না থাকাকে দায়ী করে কিন্তু তারপরও মাদক বিস্তার কমে নাই।

ঈশ্বরদী থানার ওসি অরবিন্দ সরকার বলেন, পুলিশের একার পক্ষে সমাজ থেকে মাদক নির্মূল করা সম্ভব নয়। এজন্য সমাজ সচেতন নাগরিকদের এগিয়ে আসতে হবে।