একটি বটগাছ। একটি মৃত্যু ফাঁদ। নিয়ামতপুর উপজেলার পাড়ইল ইউনিয়নের পৈলানপুর মোড়। রাজবাড়ী-খড়িবাড়ী পাকা রাস্তায় পৈলানপুর মোড়ে রাস্তার ধারে পোকা খাওয়া একটি বটগাছ কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সেখানে রয়েছে একটি ছোট স্টল। গ্রামের সাধারণ মানুষ অবসর সময়ে সেই স্টলে বসে চা পান করেন আর সময় কাটান। পোকা খাওয়া ওই বটগাছটি ভেঙ্গে যে কোন মুহূর্তে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
কথা হয় স্টলের মালিক পৈলানপুর গ্রামের আমেজ উদ্দিনের ছেলে মোজাম্মেল হক সন্টুর সাথে। তিনি বলেন, আমি ভয় নিয়ে স্টল চালাই। বটগাছটি ভেঙ্গে যে কোন মূহূর্তে বড় রকমের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আমি প্রায় ৬ মাস আগে বটগাছটি অপসারণের জন্য উপজেলায় আবেদন দিয়েছি। তারা দেখেও গেছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করে নাই। গাছটি পোকা খেয়ে দিন দিন আরও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাস্তার ধারে গাছটি থাকায় শুধু আমার স্টলে আসা মানুষের না রাস্তায় যাতায়াতের মানুষের বড় রকমের ক্ষতি হতে পারে। তাই আমি মিডিয়ার মাধ্যমে আবারও জোর দাবি জানাচ্ছি গাছটি অপসারণ করে দুর্ঘটনার হাত থেকে আমাদের মুক্তি দিন।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী নূরে আলম সিদ্দিকী বলেন, আমার কাছে কোন আবেদন জমা পড়ে নাই। রাস্তা আমাদের হলেও রাস্তার পাশের গাছ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের মালিক উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি)।
বৃহস্পতিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২১ , ৩০ পৌষ ১৪২৭, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪২
প্রতিনিধি, নিয়ামতপুর (নওগাঁ)
একটি বটগাছ। একটি মৃত্যু ফাঁদ। নিয়ামতপুর উপজেলার পাড়ইল ইউনিয়নের পৈলানপুর মোড়। রাজবাড়ী-খড়িবাড়ী পাকা রাস্তায় পৈলানপুর মোড়ে রাস্তার ধারে পোকা খাওয়া একটি বটগাছ কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সেখানে রয়েছে একটি ছোট স্টল। গ্রামের সাধারণ মানুষ অবসর সময়ে সেই স্টলে বসে চা পান করেন আর সময় কাটান। পোকা খাওয়া ওই বটগাছটি ভেঙ্গে যে কোন মুহূর্তে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
কথা হয় স্টলের মালিক পৈলানপুর গ্রামের আমেজ উদ্দিনের ছেলে মোজাম্মেল হক সন্টুর সাথে। তিনি বলেন, আমি ভয় নিয়ে স্টল চালাই। বটগাছটি ভেঙ্গে যে কোন মূহূর্তে বড় রকমের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আমি প্রায় ৬ মাস আগে বটগাছটি অপসারণের জন্য উপজেলায় আবেদন দিয়েছি। তারা দেখেও গেছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করে নাই। গাছটি পোকা খেয়ে দিন দিন আরও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাস্তার ধারে গাছটি থাকায় শুধু আমার স্টলে আসা মানুষের না রাস্তায় যাতায়াতের মানুষের বড় রকমের ক্ষতি হতে পারে। তাই আমি মিডিয়ার মাধ্যমে আবারও জোর দাবি জানাচ্ছি গাছটি অপসারণ করে দুর্ঘটনার হাত থেকে আমাদের মুক্তি দিন।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী নূরে আলম সিদ্দিকী বলেন, আমার কাছে কোন আবেদন জমা পড়ে নাই। রাস্তা আমাদের হলেও রাস্তার পাশের গাছ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের মালিক উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি)।