মোংলায় বিএনপির দুর্গ ভাঙতে মরিয়া আ’লীগ

১৯৭৫ সালে মংলা পোর্ট পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই পৌরসভায় মেয়র পদে কখনও আওয়ামী লীগ জয়লাভ করতে পারেনি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন থাকা অবস্থায়ও এই পৌরসভার নির্বাচনে বিএনপির জুলফিকার আলী বিজয়ী হয়েছেন। আগামী ১৬ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি চাইছে মেয়র পদ ধরে রাখতে আর আওয়ামী লীগ চাইছে বিএনপির দুর্গ ভাঙতে। এই দুই দলের যেই জিতবে তার ব্যবধান হবে খুব কম এমনটাই মনে করছেন এই রাজনীতিক। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান বলেন, বর্তমান মেয়র সরকারের করা উন্নয়নকে নিজের বলে প্রচারণা চালাচ্ছেন। মংলাপোর্ট পৌরসভায় নাগরিকরা যে ধরনের সুযোগ পাওয়ার কথা তা পাচ্ছে না।

বিএনপি দলীয় প্রার্থীর অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি আরও বলেন, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। এই পৌরসভায় অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এখানে কাউকে হুমকি ধামকি দেয়া হচ্ছে না। বিএনপি দলীয় প্রার্থী বর্তমান মেয়র জুলফিকার আলী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে মারধর ও হুমকি দেয়ার অভিযোগ করে বলেন, আমি গত ১০ বছর ধরে এই পৌরসভার মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। বিগত দিনে আমি পৌরসভার বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ করেছি। এলাকার জনগণ তার সুফল ভোগ করছেন। আসন্ন নির্বাচনে জনগণ নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে এসে ভোট দিতে পারলে আমি আবারও মেয়র নির্বাচিত হব।

শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২১ , ১ মাঘ ১৪২৭, ১ জমাদিউস সানি ১৪৪২

মোংলায় বিএনপির দুর্গ ভাঙতে মরিয়া আ’লীগ

প্রতিনিধি, বাগেরহাট

১৯৭৫ সালে মংলা পোর্ট পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই পৌরসভায় মেয়র পদে কখনও আওয়ামী লীগ জয়লাভ করতে পারেনি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন থাকা অবস্থায়ও এই পৌরসভার নির্বাচনে বিএনপির জুলফিকার আলী বিজয়ী হয়েছেন। আগামী ১৬ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি চাইছে মেয়র পদ ধরে রাখতে আর আওয়ামী লীগ চাইছে বিএনপির দুর্গ ভাঙতে। এই দুই দলের যেই জিতবে তার ব্যবধান হবে খুব কম এমনটাই মনে করছেন এই রাজনীতিক। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান বলেন, বর্তমান মেয়র সরকারের করা উন্নয়নকে নিজের বলে প্রচারণা চালাচ্ছেন। মংলাপোর্ট পৌরসভায় নাগরিকরা যে ধরনের সুযোগ পাওয়ার কথা তা পাচ্ছে না।

বিএনপি দলীয় প্রার্থীর অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি আরও বলেন, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। এই পৌরসভায় অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এখানে কাউকে হুমকি ধামকি দেয়া হচ্ছে না। বিএনপি দলীয় প্রার্থী বর্তমান মেয়র জুলফিকার আলী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে মারধর ও হুমকি দেয়ার অভিযোগ করে বলেন, আমি গত ১০ বছর ধরে এই পৌরসভার মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। বিগত দিনে আমি পৌরসভার বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ করেছি। এলাকার জনগণ তার সুফল ভোগ করছেন। আসন্ন নির্বাচনে জনগণ নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে এসে ভোট দিতে পারলে আমি আবারও মেয়র নির্বাচিত হব।