প্রতিটি ওয়ার্ডে মহিলাদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার কথা প্রতিশ্রুতি দিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী। গতকাল মহানগরের আগ্রাবাদ ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে নির্বাচনী পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। রেজাউল বলেন, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সন্ত্রাস-মাদক নির্মূল করে ছাড়ব। প্রত্যেক ওয়ার্ডে মহিলাদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলব। তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করব। শিশুদের জন্য প্রত্যেকটা খোলা জায়গাকে মাঠে রূপান্তর করা হবে উল্লেখ করে রেজাউল করিম বলেন, শিশুরা মানসিকভাবে প্রতিবন্ধী হয়ে যাচ্ছে। খেলাধূলা করার কোন জায়গা নেই। প্রত্যেক ওয়ার্ডে খেলার মাঠ করা যদিও সম্ভব হবে না, তবে আমি কথা দিচ্ছি যেখানে খোলা জায়গা সেখানে মাঠ সৃষ্টি করব।
রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল ও মেট্রোরেল নিয়ে অনেকে হাসাহাসি করেছিল। পদ্মা সেতু হয়েছে, কর্ণফুলী টানেলের ৬১ ভাগ কাজ শেষ ও মেট্রোরেলের কাজও এগিয়ে যাচ্ছে। তাদের মুখে তালা লাগিয়ে দিয়েছে শেখ হাসিনা। জননেত্রী কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী। ‘শেখ হাসিনা যখন ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণা করেছিল, অনেকে হেসেছিল এই বলেÑ কিসের ডিজিটাল বাংলাদেশ? এটি কখনও সম্ভব নয়। কিন্তু সেই ডিজিটাল বাংলাদেশে এখন দাঁড়িয়ে। সমালোচকরা এখন কী বলবেন?’ তিনি বলেন, আমি ১৯৬৬ সাল থেকে রাজনীতি করি। পূর্ব পাকিস্তানে ছাত্রলীগ করেছি। ১৯৬৭ সাল থেকে ছাত্রলীগের পদ-পদবি নিয়ে রাজনীতি করছি। ১৯৬৯ সালের গণআন্দোলনে চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। নগরবাসীকে কথা দিচ্ছি, মেয়র হলে হোল্ডিং ট্যাক্স বাড়াব না।
শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২১ , ১ মাঘ ১৪২৭, ১ জমাদিউস সানি ১৪৪২
চট্টগ্রাম ব্যুরো
প্রতিটি ওয়ার্ডে মহিলাদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার কথা প্রতিশ্রুতি দিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী। গতকাল মহানগরের আগ্রাবাদ ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে নির্বাচনী পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। রেজাউল বলেন, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সন্ত্রাস-মাদক নির্মূল করে ছাড়ব। প্রত্যেক ওয়ার্ডে মহিলাদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলব। তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করব। শিশুদের জন্য প্রত্যেকটা খোলা জায়গাকে মাঠে রূপান্তর করা হবে উল্লেখ করে রেজাউল করিম বলেন, শিশুরা মানসিকভাবে প্রতিবন্ধী হয়ে যাচ্ছে। খেলাধূলা করার কোন জায়গা নেই। প্রত্যেক ওয়ার্ডে খেলার মাঠ করা যদিও সম্ভব হবে না, তবে আমি কথা দিচ্ছি যেখানে খোলা জায়গা সেখানে মাঠ সৃষ্টি করব।
রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল ও মেট্রোরেল নিয়ে অনেকে হাসাহাসি করেছিল। পদ্মা সেতু হয়েছে, কর্ণফুলী টানেলের ৬১ ভাগ কাজ শেষ ও মেট্রোরেলের কাজও এগিয়ে যাচ্ছে। তাদের মুখে তালা লাগিয়ে দিয়েছে শেখ হাসিনা। জননেত্রী কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী। ‘শেখ হাসিনা যখন ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণা করেছিল, অনেকে হেসেছিল এই বলেÑ কিসের ডিজিটাল বাংলাদেশ? এটি কখনও সম্ভব নয়। কিন্তু সেই ডিজিটাল বাংলাদেশে এখন দাঁড়িয়ে। সমালোচকরা এখন কী বলবেন?’ তিনি বলেন, আমি ১৯৬৬ সাল থেকে রাজনীতি করি। পূর্ব পাকিস্তানে ছাত্রলীগ করেছি। ১৯৬৭ সাল থেকে ছাত্রলীগের পদ-পদবি নিয়ে রাজনীতি করছি। ১৯৬৯ সালের গণআন্দোলনে চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। নগরবাসীকে কথা দিচ্ছি, মেয়র হলে হোল্ডিং ট্যাক্স বাড়াব না।