চসিক নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, বর্তমানে চট্টগ্রামে নাগরিক সুবিধা বলতে কিছুই নেই। বর্ষা মৌসুমে অতি বৃষ্টি ও জোয়ারের কারণে চট্টগ্রাম পানির নিচে তলিয়ে যায়। সেই দৃশ্য আমরা সবাই দেখেছি। বর্ষা মৌসুমে নগরজুড়ে ভয়াবহ জলজট সৃষ্টি হয়। তখন মানুষকে বলতে শুনেছি, চট্টগ্রাম অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে। চট্টগ্রামে আর বসবাস করা যাবে না। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন একটি মেগাসিটি, স্মার্ট সিটি, নির্মল পরিবেশবান্ধব শহর নগরবাসীর প্রত্যাশা। আমি মেয়র নির্বাচিত হলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আগে জলাবদ্ধতা নিরসন করব। তিনি গতকাল নগরীর ২৪নং উত্তর আগ্রাবাদ ও ২৭নং দক্ষিণ আগ্রাবাদ ওয়ার্ডে ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে নির্বাচনী গণসংযোগকালে এসব কথা বলেন।
নগরীর উত্তর আগ্রাবাদ ওর্য়াডের বাদামতলী মোড় থেকে গণসংযোগ শুরু হয়ে মৌলভীপাড়া, চৌমুহনী বাজার, হাজীপাড়া, পানওয়ালাপাড়া, আসকারাবাদ, মিয়াবাড়ী, মোল্লাপাড়া, মুহুরীপাড়া, রঙ্গিপাড়া, শান্তিবাগ, বসুন্ধরা হয়ে মুন্সিপাড়া ও দক্ষিণ আগ্রাবাদ ওয়ার্ডের হালিশহর শাপলা ক্লাবস্থ জিলানী টাওয়ারের সামনে থেকে শুরু হয়ে বেপারীপাড়া সিডিএ আবাসিক বুডির মাজার, বলিরপাড়া, সিডিএ নং রোড, শিশু হাসপাতাল, শিশু পার্ক, আবিদেরপাড়া হয়ে লাকি প্লাজার মোড়ে এসে পথসভায় মিলিত হয়। এ সময় ধানের শীষের প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন জলাবদ্ধতা নিরসনে দীর্ঘমেয়াদি মহাপরিকল্পনা নিয়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে উল্লেখ করে বলেন, নগর উন্নয়নে সঠিক পরিকল্পনার অভাব রয়েছে। যতদিন পর্যন্ত জলাবদ্ধতা নিরসন হবে না ততদিন পর্যন্ত চট্টগ্রাম নগরবাসীর দুঃখ দুর্দশা লাঘব হবে না। নির্বাচিত হলে নালা-নর্দমা, খাল ও নদী খনন করে সার্বক্ষণিক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখব। নগরবাসীর এসব প্রত্যাশা পূরণে নিজেকে আত্মনিয়োগ করবো। তাই সিডিএ, ওয়াসা, পানি উন্নয়ন বোর্ড, বন্দর, বিটিসিএল, পিডিবি, সিজিডিএলসহ সেবা সংস্থাগুলো নিয়ে সম্মিলিত পরিকল্পনা করে জলাবদ্ধতা নিরসনে স্থায়ী সমাধান করার উদ্যোগ নিব।
শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২১ , ১ মাঘ ১৪২৭, ১ জমাদিউস সানি ১৪৪২
চট্টগ্রাম ব্যুরো
চসিক নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, বর্তমানে চট্টগ্রামে নাগরিক সুবিধা বলতে কিছুই নেই। বর্ষা মৌসুমে অতি বৃষ্টি ও জোয়ারের কারণে চট্টগ্রাম পানির নিচে তলিয়ে যায়। সেই দৃশ্য আমরা সবাই দেখেছি। বর্ষা মৌসুমে নগরজুড়ে ভয়াবহ জলজট সৃষ্টি হয়। তখন মানুষকে বলতে শুনেছি, চট্টগ্রাম অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে। চট্টগ্রামে আর বসবাস করা যাবে না। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন একটি মেগাসিটি, স্মার্ট সিটি, নির্মল পরিবেশবান্ধব শহর নগরবাসীর প্রত্যাশা। আমি মেয়র নির্বাচিত হলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আগে জলাবদ্ধতা নিরসন করব। তিনি গতকাল নগরীর ২৪নং উত্তর আগ্রাবাদ ও ২৭নং দক্ষিণ আগ্রাবাদ ওয়ার্ডে ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে নির্বাচনী গণসংযোগকালে এসব কথা বলেন।
নগরীর উত্তর আগ্রাবাদ ওর্য়াডের বাদামতলী মোড় থেকে গণসংযোগ শুরু হয়ে মৌলভীপাড়া, চৌমুহনী বাজার, হাজীপাড়া, পানওয়ালাপাড়া, আসকারাবাদ, মিয়াবাড়ী, মোল্লাপাড়া, মুহুরীপাড়া, রঙ্গিপাড়া, শান্তিবাগ, বসুন্ধরা হয়ে মুন্সিপাড়া ও দক্ষিণ আগ্রাবাদ ওয়ার্ডের হালিশহর শাপলা ক্লাবস্থ জিলানী টাওয়ারের সামনে থেকে শুরু হয়ে বেপারীপাড়া সিডিএ আবাসিক বুডির মাজার, বলিরপাড়া, সিডিএ নং রোড, শিশু হাসপাতাল, শিশু পার্ক, আবিদেরপাড়া হয়ে লাকি প্লাজার মোড়ে এসে পথসভায় মিলিত হয়। এ সময় ধানের শীষের প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন জলাবদ্ধতা নিরসনে দীর্ঘমেয়াদি মহাপরিকল্পনা নিয়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে উল্লেখ করে বলেন, নগর উন্নয়নে সঠিক পরিকল্পনার অভাব রয়েছে। যতদিন পর্যন্ত জলাবদ্ধতা নিরসন হবে না ততদিন পর্যন্ত চট্টগ্রাম নগরবাসীর দুঃখ দুর্দশা লাঘব হবে না। নির্বাচিত হলে নালা-নর্দমা, খাল ও নদী খনন করে সার্বক্ষণিক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখব। নগরবাসীর এসব প্রত্যাশা পূরণে নিজেকে আত্মনিয়োগ করবো। তাই সিডিএ, ওয়াসা, পানি উন্নয়ন বোর্ড, বন্দর, বিটিসিএল, পিডিবি, সিজিডিএলসহ সেবা সংস্থাগুলো নিয়ে সম্মিলিত পরিকল্পনা করে জলাবদ্ধতা নিরসনে স্থায়ী সমাধান করার উদ্যোগ নিব।