পায়রা সমুদ্রবন্দর নির্মাণে ৩৪২৩টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে পুনর্বাসন করা হচ্ছে নৌ-প্রতিমন্ত্রী

একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না উল্লেখ নৌ-প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘পায়রা বন্দর নির্মাণের জন্য মোট ৬ হাজার ৫৬২ দশমিক ২৭ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ৩৪২৩টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়েছে ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুনর্বাসন প্যাকেজসমূহের মধ্যে প্যাকেজ-১ এর কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। এখানে মোট ১১৪টি বাড়ি রয়েছে; যার মধ্যে এ-টাইপবাড়ি ৩৬টি ও বি-টাইপবাড়ি ৭৮টি। প্রতিটি বাড়িতে রয়েছে ৩টি বেডরুম, ২টি বাথরুম, ১টি কিচেন এবং ১টি বারান্দা; যার মধ্যে এটাচড বাথরুমসহ একটি মাস্টার বেডরুম আছে।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না বলে জানান তিনি।

গতকাল পটুয়াখালীতে পায়রা বন্দরের পুনর্বাসিতদের জন্য নির্মিতব্য বাড়ি পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এ তথ্য দেন তিনি। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর হুমায়ুন কল্লোল, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কমান্ডার এম রাফিউল হাসান, সদস্য (হারবার ও মেরিন) কমডোর এম মামুনুর রশীদ, সদস্য (প্রকৌশল ও উন্নয়ন) কমডোর রাজীব ত্রিপুরা এবং প্রকল্প পরিচালক ক্যাপ্টেন মুনীর হোসেন।

সোমবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২১ , ৪ মাঘ ১৪২৭, ৪ জমাদিউস সানি ১৪৪২

পায়রা সমুদ্রবন্দর নির্মাণে ৩৪২৩টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে পুনর্বাসন করা হচ্ছে নৌ-প্রতিমন্ত্রী

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না উল্লেখ নৌ-প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘পায়রা বন্দর নির্মাণের জন্য মোট ৬ হাজার ৫৬২ দশমিক ২৭ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ৩৪২৩টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়েছে ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুনর্বাসন প্যাকেজসমূহের মধ্যে প্যাকেজ-১ এর কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। এখানে মোট ১১৪টি বাড়ি রয়েছে; যার মধ্যে এ-টাইপবাড়ি ৩৬টি ও বি-টাইপবাড়ি ৭৮টি। প্রতিটি বাড়িতে রয়েছে ৩টি বেডরুম, ২টি বাথরুম, ১টি কিচেন এবং ১টি বারান্দা; যার মধ্যে এটাচড বাথরুমসহ একটি মাস্টার বেডরুম আছে।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না বলে জানান তিনি।

গতকাল পটুয়াখালীতে পায়রা বন্দরের পুনর্বাসিতদের জন্য নির্মিতব্য বাড়ি পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এ তথ্য দেন তিনি। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর হুমায়ুন কল্লোল, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কমান্ডার এম রাফিউল হাসান, সদস্য (হারবার ও মেরিন) কমডোর এম মামুনুর রশীদ, সদস্য (প্রকৌশল ও উন্নয়ন) কমডোর রাজীব ত্রিপুরা এবং প্রকল্প পরিচালক ক্যাপ্টেন মুনীর হোসেন।