গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশস্থলে বোমা পুতে রাখার মামলার পরবর্তী তারিখ আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি। মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা অসুস্থতার কারণে গতকাল আদালতে গিয়ে সাক্ষী দিতে না যাওয়ায় পুনরায় তারিখ পেছান হয়েছে।
আদালত থেকে জানা গেছে, ২০০০ সালে ১১ জুলাই রাতে যেকোন সময় আসামি মুফতি আবদুল হান্নান মুন্সী (বোমা মামলায় ফাঁসি কার্যকর)সহ অন্যান্য আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে একই উদ্দেশে দেশের আইনশৃঙ্খলা অবনতি ঘটানোর পরিকল্পনা করে। শুধু তাই না তারা সরকারের উপর জনগণের আস্থা সংকট তৈরি করে। বৈধ সরকারকে উৎখাত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে বোমা বিষ্ফোরণ ঘটিয়ে হত্যার উদেশ্যে কোটালীপাড়া শেখ লুৎফর রহমান আদর্শ সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে সমাবেশ স্থলের পূর্বদিকে হেলিপ্যাডের পার্শ্বে মাটির নিচে বোমা পুতে রাখে। এ ঘটনায় ২০০০ সালের ১৩ সেপ্টম্বর গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া থানায় ওই সময় সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মুন্সী আতিকুর রহমান বাদী হয়ে ২০ জনকে অভিযুক্ত করে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলাটি এখন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ বিচারাধীন আছে। মামলাটি এখন সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। সর্বশেষ সাক্ষী মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা সিআইডির আবদুল কাহার আকন্দ (অবসর প্রাপ্ত)। তিনি এখন অসুস্থ।
সোমবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২১ , ৪ মাঘ ১৪২৭, ৪ জমাদিউস সানি ১৪৪২
আদালত বার্তা পরিবেশক
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশস্থলে বোমা পুতে রাখার মামলার পরবর্তী তারিখ আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি। মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা অসুস্থতার কারণে গতকাল আদালতে গিয়ে সাক্ষী দিতে না যাওয়ায় পুনরায় তারিখ পেছান হয়েছে।
আদালত থেকে জানা গেছে, ২০০০ সালে ১১ জুলাই রাতে যেকোন সময় আসামি মুফতি আবদুল হান্নান মুন্সী (বোমা মামলায় ফাঁসি কার্যকর)সহ অন্যান্য আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে একই উদ্দেশে দেশের আইনশৃঙ্খলা অবনতি ঘটানোর পরিকল্পনা করে। শুধু তাই না তারা সরকারের উপর জনগণের আস্থা সংকট তৈরি করে। বৈধ সরকারকে উৎখাত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে বোমা বিষ্ফোরণ ঘটিয়ে হত্যার উদেশ্যে কোটালীপাড়া শেখ লুৎফর রহমান আদর্শ সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে সমাবেশ স্থলের পূর্বদিকে হেলিপ্যাডের পার্শ্বে মাটির নিচে বোমা পুতে রাখে। এ ঘটনায় ২০০০ সালের ১৩ সেপ্টম্বর গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া থানায় ওই সময় সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মুন্সী আতিকুর রহমান বাদী হয়ে ২০ জনকে অভিযুক্ত করে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলাটি এখন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ বিচারাধীন আছে। মামলাটি এখন সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। সর্বশেষ সাক্ষী মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা সিআইডির আবদুল কাহার আকন্দ (অবসর প্রাপ্ত)। তিনি এখন অসুস্থ।