যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের শপথ নেয়ার সময় অভ্যন্তরীণ হামলার শঙ্কায় রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে হাজার হাজার সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া কংগ্রেস ভবন ক্যাপিটল হিলের আশপাশের এলাকায় লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। এপি
ক্যাপিটল হিলে ৬ জানুয়ারির মতো তা-বের পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা হস্তান্তর অনুষ্ঠানের নিরাপত্তায় নজিরবিহীন কড়াকড়ি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। জায়গায় জায়গায় বসানো হয়েছে ব্যারিকেড, কাঁটাতার ও সাত ইঞ্চি লম্বা বেষ্টনী।
ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানের দ্বিগুণেরও বেশি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য বাইডেনের অভিষেকে মোতায়েন করা হয়েছে। ন্যাশনাল গার্ডের প্রায় ২৫ হাজার সদস্যকে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নিয়ে আসা হয়েছে ওয়াশিংটন ডিসিতে। এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজধানীর নিরাপত্তায় নিয়োজিতদের মধ্য থেকে কেউ বা কারা বাইডেন ও শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের ওপর হামলা করতে পারে এমনটা আশঙ্কা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের আর্মি সেক্রেটারি রায়ান ম্যাককার্থি বলেন, সম্ভাব্য অভ্যন্তরীণ হুমকি শনাক্তে ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। যদিও অভ্যন্তরীণ হামলার বিষয়ে অকাট্য প্রমাণ এখনও পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, ‘নিরাপত্তা ব্যবস্থায় নিয়োজিত সদস্যদের আমরা ক্রমাগত নজরে রাখছি। এ বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।’
ক্যাপিটল হিলে হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে কমপক্ষে দু’জন ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ভবনটির ভেতরের ভিডিও ফুটেজ দেখে কর্মকর্তাদের ধারণা, কয়েক জন হামলাকারীর সামরিক প্রশিক্ষণ ছিল। পাশাপাশি হামলাকে ঘিরে উল্লেখযোগ্য মাত্রার পরিকল্পনা ও সমন্বয়ের উপস্থিতিও দেখা গেছে।
৬ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফল পাল্টে দিতে ক্যাপিটল হিলে হামলা ও ভাঙচুর চালান ট্রাম্পের সমর্থকরা। ওই সময় ভবনটিতে বাইডেনের জয়ের স্বীকৃতি দিতে কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশন চলছিল।
বুধবার, ২০ জানুয়ারী ২০২১ , ৬ মাঘ ১৪২৭, ৬ জমাদিউস সানি ১৪৪২
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের শপথ নেয়ার সময় অভ্যন্তরীণ হামলার শঙ্কায় রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে হাজার হাজার সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া কংগ্রেস ভবন ক্যাপিটল হিলের আশপাশের এলাকায় লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। এপি
ক্যাপিটল হিলে ৬ জানুয়ারির মতো তা-বের পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা হস্তান্তর অনুষ্ঠানের নিরাপত্তায় নজিরবিহীন কড়াকড়ি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। জায়গায় জায়গায় বসানো হয়েছে ব্যারিকেড, কাঁটাতার ও সাত ইঞ্চি লম্বা বেষ্টনী।
ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানের দ্বিগুণেরও বেশি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য বাইডেনের অভিষেকে মোতায়েন করা হয়েছে। ন্যাশনাল গার্ডের প্রায় ২৫ হাজার সদস্যকে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নিয়ে আসা হয়েছে ওয়াশিংটন ডিসিতে। এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজধানীর নিরাপত্তায় নিয়োজিতদের মধ্য থেকে কেউ বা কারা বাইডেন ও শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের ওপর হামলা করতে পারে এমনটা আশঙ্কা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের আর্মি সেক্রেটারি রায়ান ম্যাককার্থি বলেন, সম্ভাব্য অভ্যন্তরীণ হুমকি শনাক্তে ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। যদিও অভ্যন্তরীণ হামলার বিষয়ে অকাট্য প্রমাণ এখনও পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, ‘নিরাপত্তা ব্যবস্থায় নিয়োজিত সদস্যদের আমরা ক্রমাগত নজরে রাখছি। এ বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।’
ক্যাপিটল হিলে হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে কমপক্ষে দু’জন ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ভবনটির ভেতরের ভিডিও ফুটেজ দেখে কর্মকর্তাদের ধারণা, কয়েক জন হামলাকারীর সামরিক প্রশিক্ষণ ছিল। পাশাপাশি হামলাকে ঘিরে উল্লেখযোগ্য মাত্রার পরিকল্পনা ও সমন্বয়ের উপস্থিতিও দেখা গেছে।
৬ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফল পাল্টে দিতে ক্যাপিটল হিলে হামলা ও ভাঙচুর চালান ট্রাম্পের সমর্থকরা। ওই সময় ভবনটিতে বাইডেনের জয়ের স্বীকৃতি দিতে কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশন চলছিল।