পঞ্চম ধাপে দেশের ৩১টি পৌরসভায় আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণ করা হবে। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমা দেয়া যাবে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। বাছাই হবে ৪ ফেব্রুয়ারি আর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা যাবে ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। গতকাল বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এসব নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর।
যে ৩১টি পৌরসভায় পঞ্চম ধাপে ভোট
চট্টগ্রামের মীরসরাই, বারইয়ারহাট, রাঙ্গুনিয়া ও রাউজান; জামালপুরের জামালপুর সদর, মাদারগঞ্জ, দেওয়ানগঞ্জ ও ইসলামপুর; রাজশাহীর চারঘাট ও দুর্গাপুর; ভোলা সদর ও চরফ্যাশন; চাঁদপুরের মতলব ও শহরাস্তি; ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ ও মহেশপুর; লক্ষ্মীপুরের রায়পুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল, হবিগঞ্জ সদর, বগুড়া সদর, মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর, কিশোরগঞ্জের ভৈরব, যশোরের কেশবপুর, মাদারীপুর সদর, রংপুরের হারাগাছ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, জয়পুরহাট সদর, মাদারীপুরের শিবচর, ময়মনসিংহের নান্দাইল, যশোর সদর ও গাজীপুরের কালীগঞ্জ।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেন, সহিংসতা বন্ধে যথেষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েন করা হয়। তবে সব জায়গায় কিছু লোক থাকে, যারা ভালো জিনিসকে ভালো দেখতে চায় না। যেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থাকে না, সেখানে লোকজন উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে। যেগুলো খ-চিত্র মাত্র, এটা সার্বিক পরিস্থিতি না। সার্বিক পরিস্থিতি অত্যন্ত ভালো, অত্যন্ত সুন্দর। উদাহরণ হলো প্রচুর মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দেন। তিনি বলেন, মানুষের আস্থা বেড়েছে ভোটের প্রতি। ইভিএমে ভোট দিলে ভোট আরও সুন্দর হয়, এ জন্য দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়েছেন, চারটার পরও ভোট নেয়া হয়েছে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, আচরণবিধি না মানলে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। এমনও হতে পারে, প্রার্থী বিজয়ের পর মিছিল বের করলে বিজয়ী হওয়ার পরও কমিশন প্রার্থিতা বাতিল করতে পারে। তিনি বলেন, ‘কঠিন বার্তা, কেউ আইন ভঙ্গ করার চেষ্টা করবেন না। নির্বাচনী আইন ভঙ্গ করলে পরিবেশ যেমন নষ্ট হয়, সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়েও বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা হয়, এটা অনাকাক্সিক্ষত। এতে দেশের রাষ্ট্রের যেমন ক্ষতি, তেমনি নিজেরও ক্ষতি; এটা যেন তারা বোঝার চেষ্টা করেন।’
বুধবার, ২০ জানুয়ারী ২০২১ , ৬ মাঘ ১৪২৭, ৬ জমাদিউস সানি ১৪৪২
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
পঞ্চম ধাপে দেশের ৩১টি পৌরসভায় আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণ করা হবে। তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমা দেয়া যাবে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। বাছাই হবে ৪ ফেব্রুয়ারি আর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা যাবে ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। গতকাল বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এসব নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর।
যে ৩১টি পৌরসভায় পঞ্চম ধাপে ভোট
চট্টগ্রামের মীরসরাই, বারইয়ারহাট, রাঙ্গুনিয়া ও রাউজান; জামালপুরের জামালপুর সদর, মাদারগঞ্জ, দেওয়ানগঞ্জ ও ইসলামপুর; রাজশাহীর চারঘাট ও দুর্গাপুর; ভোলা সদর ও চরফ্যাশন; চাঁদপুরের মতলব ও শহরাস্তি; ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ ও মহেশপুর; লক্ষ্মীপুরের রায়পুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল, হবিগঞ্জ সদর, বগুড়া সদর, মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর, কিশোরগঞ্জের ভৈরব, যশোরের কেশবপুর, মাদারীপুর সদর, রংপুরের হারাগাছ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, জয়পুরহাট সদর, মাদারীপুরের শিবচর, ময়মনসিংহের নান্দাইল, যশোর সদর ও গাজীপুরের কালীগঞ্জ।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেন, সহিংসতা বন্ধে যথেষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েন করা হয়। তবে সব জায়গায় কিছু লোক থাকে, যারা ভালো জিনিসকে ভালো দেখতে চায় না। যেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থাকে না, সেখানে লোকজন উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে। যেগুলো খ-চিত্র মাত্র, এটা সার্বিক পরিস্থিতি না। সার্বিক পরিস্থিতি অত্যন্ত ভালো, অত্যন্ত সুন্দর। উদাহরণ হলো প্রচুর মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দেন। তিনি বলেন, মানুষের আস্থা বেড়েছে ভোটের প্রতি। ইভিএমে ভোট দিলে ভোট আরও সুন্দর হয়, এ জন্য দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়েছেন, চারটার পরও ভোট নেয়া হয়েছে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, আচরণবিধি না মানলে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। এমনও হতে পারে, প্রার্থী বিজয়ের পর মিছিল বের করলে বিজয়ী হওয়ার পরও কমিশন প্রার্থিতা বাতিল করতে পারে। তিনি বলেন, ‘কঠিন বার্তা, কেউ আইন ভঙ্গ করার চেষ্টা করবেন না। নির্বাচনী আইন ভঙ্গ করলে পরিবেশ যেমন নষ্ট হয়, সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়েও বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা হয়, এটা অনাকাক্সিক্ষত। এতে দেশের রাষ্ট্রের যেমন ক্ষতি, তেমনি নিজেরও ক্ষতি; এটা যেন তারা বোঝার চেষ্টা করেন।’