কোটচাঁদপুর ও মহেশপুরে ভৈরব নদের জায়গা দখল করে নির্মাণ করা হয়েছে পাকা ইমারত। উপজেলা প্রশাসন কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। এ অবস্থায় দখলদাররা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মহেশপুর উপজেলার আজমপুর ইউনিয়নের আলামপুর নামকস্থানে ভৈরব নদের জায়গায় ৬ শতক জমির ওপর ঢালাই দিয়ে কলম পিলার উঠিয়ে পাকা ইমারত নির্মাণ করছেন মিনু নামে এক সার ব্যবসায়ী। এ ব্যাপারে দখলদার মিনুর সাথে কথা হলে তিনি জানান ৫ বছর আগে আমি এজমি দলিল মূলে খরিদ করেছি ৬ লাখ টাকায় , এটা নদীর জমি কিভাবে হয়। তাছাড়া উপজেলা ভূমি অফিস থেকে মেপে দিয়ে গেছে । উপজেলা নির্বাহী অফিসারও এসে দেখে গেছেন তিনি কোন নিষেধ করেননি। এছাড়াও একই এলাকায় পুরাতন খেয়াঘাট নামক স্থানে পাকা ঘর এবং কোটচাঁদপুর পৌরসভা, নদের জায়গা দখল করে মাছ বাজার, মাংস বাজার ও বরফ কল নির্মাণ করেছে। এভাবে ভৈরব নদের জায়গা দিন দিন দখল করে পাকা বাড়ি ঘর ও পুকুর নির্মাণ করলেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না। অলামপুর এলাকার একটি সঙ্ঘবদ্ধ চক্র ভূমি অফিসকে ম্যানেজ করে দীর্ঘদিন যাবত নদের জমি দখলে নিয়ে অন্যের নিকট বিক্রয় করে আসছে, এ অভিযোগ এলাকাবাসীর।
এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, এটা মহেশপুর অংশের ভেতরে আপনি মহেশপুর উপজেলা নির্বাহীর সাথে কথা বলেন। মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে টেলিফোনে যোগাযোগ করে তাকে পাওয়া যায়নি। এলাকার সচেতনমহলের প্রশ্ন নদের ভেতরের জমি কিভাবে ব্যক্তি মালিকানা হয় ? ভূমি দস্যুরা সবাইকে টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করে এলাকার নদ নদীর জায়গা দখল করে নিচ্ছে বলেও তারা জানান।
রবিবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২১ , ১০ মাঘ ১৪২৭, ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪২
প্রতিনিধি, কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ)
কোটচাঁদপুর ও মহেশপুরে ভৈরব নদের জায়গা দখল করে নির্মাণ করা হয়েছে পাকা ইমারত। উপজেলা প্রশাসন কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। এ অবস্থায় দখলদাররা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মহেশপুর উপজেলার আজমপুর ইউনিয়নের আলামপুর নামকস্থানে ভৈরব নদের জায়গায় ৬ শতক জমির ওপর ঢালাই দিয়ে কলম পিলার উঠিয়ে পাকা ইমারত নির্মাণ করছেন মিনু নামে এক সার ব্যবসায়ী। এ ব্যাপারে দখলদার মিনুর সাথে কথা হলে তিনি জানান ৫ বছর আগে আমি এজমি দলিল মূলে খরিদ করেছি ৬ লাখ টাকায় , এটা নদীর জমি কিভাবে হয়। তাছাড়া উপজেলা ভূমি অফিস থেকে মেপে দিয়ে গেছে । উপজেলা নির্বাহী অফিসারও এসে দেখে গেছেন তিনি কোন নিষেধ করেননি। এছাড়াও একই এলাকায় পুরাতন খেয়াঘাট নামক স্থানে পাকা ঘর এবং কোটচাঁদপুর পৌরসভা, নদের জায়গা দখল করে মাছ বাজার, মাংস বাজার ও বরফ কল নির্মাণ করেছে। এভাবে ভৈরব নদের জায়গা দিন দিন দখল করে পাকা বাড়ি ঘর ও পুকুর নির্মাণ করলেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না। অলামপুর এলাকার একটি সঙ্ঘবদ্ধ চক্র ভূমি অফিসকে ম্যানেজ করে দীর্ঘদিন যাবত নদের জমি দখলে নিয়ে অন্যের নিকট বিক্রয় করে আসছে, এ অভিযোগ এলাকাবাসীর।
এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, এটা মহেশপুর অংশের ভেতরে আপনি মহেশপুর উপজেলা নির্বাহীর সাথে কথা বলেন। মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে টেলিফোনে যোগাযোগ করে তাকে পাওয়া যায়নি। এলাকার সচেতনমহলের প্রশ্ন নদের ভেতরের জমি কিভাবে ব্যক্তি মালিকানা হয় ? ভূমি দস্যুরা সবাইকে টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করে এলাকার নদ নদীর জায়গা দখল করে নিচ্ছে বলেও তারা জানান।