অসাম্প্রদায়িক নগরী গড়তে বিএনপির ৮ দফা

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচনে বিএনপি, ২০ দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এবং চট্টগ্রাম নাগরিক ঐক্য পরিষদ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন গতকাল চট্টগ্রাম নগরীর একটি হোটেলে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। নিরাপদ চট্টগ্রাম, সাম্য সম্প্রীতির চট্টগ্রাম, জলাবদ্ধতামুক্ত পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্য শিক্ষাবান্ধব, তথ্যপ্রযুক্তি সমৃদ্ধ ও নান্দনিক পর্যটন নগরী গড়তে নগরবাসীর প্রতি ধানের শীষে ভোট দেয়ার আহ্বান।

তিনি নগর পিতা নয়, নগর সেবক হতে সবার দোয়া কামনা করে বলেন, নগরবাসীর জীবনমান উন্নয়নে একটি চলমান প্রক্রিয়া যা কোন নিদিষ্ট সময়সীমার নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছার বিষয় নয়। প্রয়োজন আর সময়ের পরিক্রমায় জীবনমান উন্নত হতে উন্নতর পর্যায়ে উত্তীর্ণ হয়। যার জন্য প্রয়োজন সততা আর নিষ্ঠার সঙ্গে বাস্তব সম্মত পরিকল্পনা গ্রহণ ও সফল বাস্তবায়ন, তাই অবাস্তব প্রতিশ্রুতির ফুলঝুড়ি নয়, প্রয়োজন ত্রুটিহীন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অভিজ্ঞতা, অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর যৌক্তিক আকাক্সক্ষা এবং সততা ও দুর্নীতিমুক্ত মানসিকতা, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ নাগরিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করা। যদি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানসমূহ বাধা হয়ে না দাঁড়ায় এক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনের পর বিদ্যমান উন্নয়ন অংশীদার প্রতিষ্ঠানসমূহের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে নগরবাসীর দোড়গোড়ায় উন্নয়ন পৌঁছে দিতে একটি পরিচ্ছন্ন নগর এবং নগরবাসীর উন্নত জীবন গড়তে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সম্পদের নিরাপত্তা, নগরের সৌন্দর্যবৃদ্ধি অসাম্প্রদায়িক পরিবেশ, নগরিক বিনোদন, কর্মসংস্থান, পরিবেশ দূষণ ও ভেজালমুক্তকরণ, টেন্ডারাজি ও চাঁদাবাজা মুক্তকরণ, সর্বপ্রকার স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে সর্বোপরি করপোরেশনের সম্পদের সীমাবদ্ধতার মধ্যেও সুষম বণ্টন এবং নগরবাসীকে অন্যায্য করারোপ হতে ভারমুক্ত রাখাসহ প্রভূত জরুরি কাজগুলো করব। অবৈধ দখল উচ্ছেদ, স্বজনপ্রীতি মুক্তকরণ এবং জলাবদ্ধতা নিরসন চ্যালেঞ্জ উত্তরণে তিনি ৮ দফা নির্বাচনী ইশতেহার পেশ করেন।

ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, চট্টগ্রাম মহানগর একটি পাহাড়, সাগর ও নদী পরিবেষ্টিত শহর। পাহাড় হতে বৃষ্টির পানি বিভিন্ন খাল হয়ে শহরের মধ্য দিয়ে কর্ণফুলী নদীতে পতিত হয়। অবৈধভাবে পাহাড় কাটার কারণে বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ি মাটি পড়ে খাল ও নালা বন্ধ হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এছাড়া বর্জ্য অব্যবস্থাপনার কারণে তা খালে গিয়ে পড়ে। যা নিরসনে বাস্তব উদ্যোগ গ্রহণ করব। তিনি বলেন, জলাবদ্ধতা মুক্ত চট্টগ্রাম গড়তে শহরের মধ্যে প্রবাহিত খাল উদ্ধার করে তা পানি চলাচলের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং খালের উভয় পাশ রক্ষায় বাঁধ নির্মাণ করা হবে। প্রতি বছর বর্ষার আগে শহরের সমস্ত খাল, নালা-নর্দমা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সংস্কারসহ পানি চলাচলের উপযুক্ত করে শহরের জলাবদ্ধতা নিরসন করব। ডা. শাহাদাত বলেন, নগরবাসীর নাগরিক অধিকার আমাদের সংবিধান নির্দিষ্ট করেছে কিন্তু সে অধিকার দিন দিন সংকুচিত হচ্ছে। সংবিধানের মৌলিক অধিকারসমূহ নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের। রাষ্ট্র তার বিভিন্ন অঙ্গ ও প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এ কাজ করে থাকে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ নাগরিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যদি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানসমূহ বাধা হয়ে না দাঁড়ায়। এক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনই পারে বিদ্যমান উন্নয়ন অংশীদার প্রতিষ্ঠানসমূহের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে নগরবাসীর দোরগোড়ায় উন্নয়ন পৌঁছে দিতে। নান্দনিক পর্যটন নগর গড়তে বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, নগরীকে অল্প সময়ে বিশ্বের অন্যতম নগরীতে পরিণত করার জন্য পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে পাহাড়, নদী, সমুদ্র, বিরল প্রকৃতির সৌন্দর্যের আলোকে পর্যটন শিল্পের বিকাশ সাধন করে আধুনিক আকর্ষণীয় পর্যটন নগর গড়ে তোলা হবে। নগরবাসীর সুবিধা নিশ্চিত করে পর্যটন সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে বিদেশি পর্যটন আকর্ষণের নিমিত্তে দেশি-বিদেশি সহযোগিতায় বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ, বিনোদনকেন্দ্র ইত্যাদি নির্মাণ করা হবে।

তিনি বলেন, বর্তমানে অনুমোদিত ১৩১৩ শয্যার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৫০০-৩০০০ রোগী ভর্তি থাকে। অন্যদিকে প্রশাসনিক আদেশে ২৫০ শয্যার ঘোষণা দেয়া হলেও চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালটি এখনও ১৫০ শয্যার জনবল নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে। গৃহকর ও আবাসন নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে জানিয়ে ডা. শাহাদাত বলেন, চসিক একটি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। সেবাপ্রদানে কর প্রয়োজনীয় সহায়ক শক্তি। জনগণের উন্নত সেবা নিশ্চিতকরণে বর্তমান গৃহকরের প্রয়োজনীয় বিন্যাস ও সরলীকরণ করাসহ সহনীয় পর্যায়ে রাখতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। নিম্নআয়ের নগরবাসী, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের আবাসন গৃহ করমুক্ত করা হবে। হিজরা, ভবঘুরে ও ভিক্ষুকদের পুনর্বাসন করা হবে। শ্রমজীবীদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি কিস্তিতে আবাসন সুবিধা প্রদানের উদ্যোগ নেয়া হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিবুন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এমি, নগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান প্রমুখ।

রবিবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২১ , ১০ মাঘ ১৪২৭, ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪২

অসাম্প্রদায়িক নগরী গড়তে বিএনপির ৮ দফা

চট্টগ্রাম ব্যুরো

image

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন : ইশতেহার ঘোষণা

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচনে বিএনপি, ২০ দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এবং চট্টগ্রাম নাগরিক ঐক্য পরিষদ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন গতকাল চট্টগ্রাম নগরীর একটি হোটেলে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। নিরাপদ চট্টগ্রাম, সাম্য সম্প্রীতির চট্টগ্রাম, জলাবদ্ধতামুক্ত পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্য শিক্ষাবান্ধব, তথ্যপ্রযুক্তি সমৃদ্ধ ও নান্দনিক পর্যটন নগরী গড়তে নগরবাসীর প্রতি ধানের শীষে ভোট দেয়ার আহ্বান।

তিনি নগর পিতা নয়, নগর সেবক হতে সবার দোয়া কামনা করে বলেন, নগরবাসীর জীবনমান উন্নয়নে একটি চলমান প্রক্রিয়া যা কোন নিদিষ্ট সময়সীমার নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছার বিষয় নয়। প্রয়োজন আর সময়ের পরিক্রমায় জীবনমান উন্নত হতে উন্নতর পর্যায়ে উত্তীর্ণ হয়। যার জন্য প্রয়োজন সততা আর নিষ্ঠার সঙ্গে বাস্তব সম্মত পরিকল্পনা গ্রহণ ও সফল বাস্তবায়ন, তাই অবাস্তব প্রতিশ্রুতির ফুলঝুড়ি নয়, প্রয়োজন ত্রুটিহীন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অভিজ্ঞতা, অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর যৌক্তিক আকাক্সক্ষা এবং সততা ও দুর্নীতিমুক্ত মানসিকতা, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ নাগরিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করা। যদি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানসমূহ বাধা হয়ে না দাঁড়ায় এক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনের পর বিদ্যমান উন্নয়ন অংশীদার প্রতিষ্ঠানসমূহের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে নগরবাসীর দোড়গোড়ায় উন্নয়ন পৌঁছে দিতে একটি পরিচ্ছন্ন নগর এবং নগরবাসীর উন্নত জীবন গড়তে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সম্পদের নিরাপত্তা, নগরের সৌন্দর্যবৃদ্ধি অসাম্প্রদায়িক পরিবেশ, নগরিক বিনোদন, কর্মসংস্থান, পরিবেশ দূষণ ও ভেজালমুক্তকরণ, টেন্ডারাজি ও চাঁদাবাজা মুক্তকরণ, সর্বপ্রকার স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে সর্বোপরি করপোরেশনের সম্পদের সীমাবদ্ধতার মধ্যেও সুষম বণ্টন এবং নগরবাসীকে অন্যায্য করারোপ হতে ভারমুক্ত রাখাসহ প্রভূত জরুরি কাজগুলো করব। অবৈধ দখল উচ্ছেদ, স্বজনপ্রীতি মুক্তকরণ এবং জলাবদ্ধতা নিরসন চ্যালেঞ্জ উত্তরণে তিনি ৮ দফা নির্বাচনী ইশতেহার পেশ করেন।

ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, চট্টগ্রাম মহানগর একটি পাহাড়, সাগর ও নদী পরিবেষ্টিত শহর। পাহাড় হতে বৃষ্টির পানি বিভিন্ন খাল হয়ে শহরের মধ্য দিয়ে কর্ণফুলী নদীতে পতিত হয়। অবৈধভাবে পাহাড় কাটার কারণে বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ি মাটি পড়ে খাল ও নালা বন্ধ হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এছাড়া বর্জ্য অব্যবস্থাপনার কারণে তা খালে গিয়ে পড়ে। যা নিরসনে বাস্তব উদ্যোগ গ্রহণ করব। তিনি বলেন, জলাবদ্ধতা মুক্ত চট্টগ্রাম গড়তে শহরের মধ্যে প্রবাহিত খাল উদ্ধার করে তা পানি চলাচলের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং খালের উভয় পাশ রক্ষায় বাঁধ নির্মাণ করা হবে। প্রতি বছর বর্ষার আগে শহরের সমস্ত খাল, নালা-নর্দমা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সংস্কারসহ পানি চলাচলের উপযুক্ত করে শহরের জলাবদ্ধতা নিরসন করব। ডা. শাহাদাত বলেন, নগরবাসীর নাগরিক অধিকার আমাদের সংবিধান নির্দিষ্ট করেছে কিন্তু সে অধিকার দিন দিন সংকুচিত হচ্ছে। সংবিধানের মৌলিক অধিকারসমূহ নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের। রাষ্ট্র তার বিভিন্ন অঙ্গ ও প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এ কাজ করে থাকে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ নাগরিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যদি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানসমূহ বাধা হয়ে না দাঁড়ায়। এক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনই পারে বিদ্যমান উন্নয়ন অংশীদার প্রতিষ্ঠানসমূহের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে নগরবাসীর দোরগোড়ায় উন্নয়ন পৌঁছে দিতে। নান্দনিক পর্যটন নগর গড়তে বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, নগরীকে অল্প সময়ে বিশ্বের অন্যতম নগরীতে পরিণত করার জন্য পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে পাহাড়, নদী, সমুদ্র, বিরল প্রকৃতির সৌন্দর্যের আলোকে পর্যটন শিল্পের বিকাশ সাধন করে আধুনিক আকর্ষণীয় পর্যটন নগর গড়ে তোলা হবে। নগরবাসীর সুবিধা নিশ্চিত করে পর্যটন সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে বিদেশি পর্যটন আকর্ষণের নিমিত্তে দেশি-বিদেশি সহযোগিতায় বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ, বিনোদনকেন্দ্র ইত্যাদি নির্মাণ করা হবে।

তিনি বলেন, বর্তমানে অনুমোদিত ১৩১৩ শয্যার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৫০০-৩০০০ রোগী ভর্তি থাকে। অন্যদিকে প্রশাসনিক আদেশে ২৫০ শয্যার ঘোষণা দেয়া হলেও চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালটি এখনও ১৫০ শয্যার জনবল নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে। গৃহকর ও আবাসন নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে জানিয়ে ডা. শাহাদাত বলেন, চসিক একটি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। সেবাপ্রদানে কর প্রয়োজনীয় সহায়ক শক্তি। জনগণের উন্নত সেবা নিশ্চিতকরণে বর্তমান গৃহকরের প্রয়োজনীয় বিন্যাস ও সরলীকরণ করাসহ সহনীয় পর্যায়ে রাখতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। নিম্নআয়ের নগরবাসী, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের আবাসন গৃহ করমুক্ত করা হবে। হিজরা, ভবঘুরে ও ভিক্ষুকদের পুনর্বাসন করা হবে। শ্রমজীবীদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি কিস্তিতে আবাসন সুবিধা প্রদানের উদ্যোগ নেয়া হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিবুন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এমি, নগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান প্রমুখ।