নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ নোয়াকান্দী মোড় হতে চালাকচর বাজার পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার সড়কের বেহাল হয়ে পড়েছে। জনসাধারণকে পোহাতে হচ্ছে সীমাহীন দুর্ভোগ।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তাটির বিভিন্ন জায়গায় পিচ, ইট-পাথর ওঠে গিয়ে খানাখন্দ ও ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্তের ফলে সড়কটি যেন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন সহস্র্রাধিক হালকা ও ভারি যানবাহন চলাচল করে এ রাস্তায়। আর প্রায়ই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। রোগী নিয়ে হাসপাতালে যেতে এবং শিক্ষার্থীদের স্কুল-কলেজে যেতে দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
এলাকাবাসী মো. তারেক মিয়া, আরিফ হোসেন জানান, সড়কটি এ এলাকা হতে চালাকচর বাজার ও মনোহরদী উপজেলা সদরে যাওয়ার প্রধান রাস্তা। কিন্তু দুভার্গ্যবসত গত ২০০২ সালে রাস্তাটি পাকা হওয়ার পর ২০১৯ সালে চালাকচর বাজার হতে পশ্চিম চালাকচর দেড় কিলোমিটার ও দ্বিতীয়বার ২০২০ সালে পশ্চিম চালাকচর হতে পাওড়াবাড়ী পর্যন্ত এক কিলোমিটার রিপিয়ারিং করা হলেও নিম্নমানের কাজ করায় মাসও টেকেনি। পিচ উঠে সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দের এতে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে আমাদের। সড়কটি সংস্কারে কর্তৃপক্ষের নেই কোন উদ্যোগ।
বেশ কয়েকজন পথচারী বলেন, চালাকচর একটি বড় বাজার হওয়ায় প্রতিদিন কৃষি ও ভোগ্যপণ্য খুচরা এবং পাইকারি বেচাকেনা করতে প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করতে হয়। কিন্তু রাস্তাটির এমন বেহালদশায় চরম দুর্ভোগে চলাচল করতে হচ্ছে।
নরসিংদী জেলা (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোফাজ্জল হায়দার বলেন, সড়কটি সংস্কারের জন্য (তালিকাভুক্ত) প্রস্তাবনায় আছে। আশাকরি দ্রুত রাস্তাটি সংস্কার হবে।
সোমবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২১ , ১১ মাঘ ১৪২৭, ১১ জমাদিউস সানি ১৪৪২
প্রতিনিধি, মনোহরদী (নরসিংদী)
নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ নোয়াকান্দী মোড় হতে চালাকচর বাজার পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার সড়কের বেহাল হয়ে পড়েছে। জনসাধারণকে পোহাতে হচ্ছে সীমাহীন দুর্ভোগ।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তাটির বিভিন্ন জায়গায় পিচ, ইট-পাথর ওঠে গিয়ে খানাখন্দ ও ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্তের ফলে সড়কটি যেন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন সহস্র্রাধিক হালকা ও ভারি যানবাহন চলাচল করে এ রাস্তায়। আর প্রায়ই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। রোগী নিয়ে হাসপাতালে যেতে এবং শিক্ষার্থীদের স্কুল-কলেজে যেতে দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
এলাকাবাসী মো. তারেক মিয়া, আরিফ হোসেন জানান, সড়কটি এ এলাকা হতে চালাকচর বাজার ও মনোহরদী উপজেলা সদরে যাওয়ার প্রধান রাস্তা। কিন্তু দুভার্গ্যবসত গত ২০০২ সালে রাস্তাটি পাকা হওয়ার পর ২০১৯ সালে চালাকচর বাজার হতে পশ্চিম চালাকচর দেড় কিলোমিটার ও দ্বিতীয়বার ২০২০ সালে পশ্চিম চালাকচর হতে পাওড়াবাড়ী পর্যন্ত এক কিলোমিটার রিপিয়ারিং করা হলেও নিম্নমানের কাজ করায় মাসও টেকেনি। পিচ উঠে সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দের এতে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে আমাদের। সড়কটি সংস্কারে কর্তৃপক্ষের নেই কোন উদ্যোগ।
বেশ কয়েকজন পথচারী বলেন, চালাকচর একটি বড় বাজার হওয়ায় প্রতিদিন কৃষি ও ভোগ্যপণ্য খুচরা এবং পাইকারি বেচাকেনা করতে প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করতে হয়। কিন্তু রাস্তাটির এমন বেহালদশায় চরম দুর্ভোগে চলাচল করতে হচ্ছে।
নরসিংদী জেলা (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোফাজ্জল হায়দার বলেন, সড়কটি সংস্কারের জন্য (তালিকাভুক্ত) প্রস্তাবনায় আছে। আশাকরি দ্রুত রাস্তাটি সংস্কার হবে।