জয় শ্রীরাম সেøাগানের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মমতার

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি কলকাতায় নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেয়ায় তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বক্তৃতা বন্ধ করে দিয়েছেন। বিরক্ত হয়ে মমতা বলেনÑ ‘আমন্ত্রণ জানিয়ে এভাবে বেইজ্জতি করা উচিত নয়।’ আনন্দবাজার

ভিক্টোরিয়ায় মেমোরিয়ালে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। কলকাতার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়ও ছিলেন অনুষ্ঠানে। বিজেপি কর্মীদের জয় শ্রীরাম স্লোগানে মমতা মেজাজ হারানোর পর অনুষ্ঠানে আর তাল ফেরেনি। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে মঞ্চে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। শুরু থেকেই অনুষ্ঠান চলছিল যথানিয়মেই। ছিল শ্রদ্ধা ও গাম্ভীর্যও। অনুষ্ঠানের সঞ্চালক বক্তৃতা করার জন্য মমতার নাম ঘোষণার পরই ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দিতে শুরু করে। এতে ক্ষুব্ধ হন মমতা। বক্তৃতার জন্য মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় সরকারি অনুষ্ঠানের একটা শালীনতা থাকা উচিত।

সোমবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২১ , ১১ মাঘ ১৪২৭, ১১ জমাদিউস সানি ১৪৪২

জয় শ্রীরাম সেøাগানের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মমতার

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি কলকাতায় নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেয়ায় তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বক্তৃতা বন্ধ করে দিয়েছেন। বিরক্ত হয়ে মমতা বলেনÑ ‘আমন্ত্রণ জানিয়ে এভাবে বেইজ্জতি করা উচিত নয়।’ আনন্দবাজার

ভিক্টোরিয়ায় মেমোরিয়ালে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। কলকাতার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়ও ছিলেন অনুষ্ঠানে। বিজেপি কর্মীদের জয় শ্রীরাম স্লোগানে মমতা মেজাজ হারানোর পর অনুষ্ঠানে আর তাল ফেরেনি। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মজয়ন্তী অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে মঞ্চে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। শুরু থেকেই অনুষ্ঠান চলছিল যথানিয়মেই। ছিল শ্রদ্ধা ও গাম্ভীর্যও। অনুষ্ঠানের সঞ্চালক বক্তৃতা করার জন্য মমতার নাম ঘোষণার পরই ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দিতে শুরু করে। এতে ক্ষুব্ধ হন মমতা। বক্তৃতার জন্য মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় সরকারি অনুষ্ঠানের একটা শালীনতা থাকা উচিত।