নবীন বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে যবিপ্রবির অর্জন ঈর্ষণীয় : উপাচার্য

নবীন বিশ^বিদ্যালয় হিসেবে শিক্ষা ও গবেষণায় যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) অর্জন গর্ব করার মতো এবং ঈর্ষণীয় বলে মন্তব্য করেছেন বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেছেন, শিক্ষক-গবেষকদের উদ্ভাবিত জ্ঞান জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হবে। এ বিষয়ে প্রশাসন থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।

গতকাল যবিপ্রবি দিবস-২০২১ উপলক্ষে বিশ^বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে ‘রিসার্চ কন্ট্রিবিউশন অব জাস্ট ইন দ্য ডেভেলপমেন্ট অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনলাইন সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন এসব কথা বলেন।

অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, একটি বিশ^বিদ্যালয় প্রধানত তিনটি লক্ষ্য স্থির করে প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রথমটি হলো যে জ্ঞানটি বর্তমানে আছে, সেটি অর্জন করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া। দ্বিতীয়টি হলো নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করে শিক্ষার্থী এবং বিশে^র মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া এবং তৃতীয়টি হলো সামাজিক দায়বদ্ধতা। সেমিনারে যবিপ্রবির শিক্ষক-গবেষক ড. মো, জাবেদ হোসেন খান, ড. ইমরান খান ও ড. আমিনুল ইসলাম তাদের গবেষণার ক্ষেত্র এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের সহকারী পরিচালক ড. মো. তানভীর হাসান। সঞ্চালনা করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের সহকারী পরিচালক ফারহানা ইয়াসমিন। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয় দিবস ২০২১-এর কর্মসূচি শুরু হয় সকাল সাড়ে ৯টায় বিশ^বিদ্যালয়ের জাতীয় পতাকা ও বিশ^বিদ্যালয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে। এরপর বিশ^বিদ্যালয়ের জন্মদিন উপলক্ষে কাটা হয় কেক। বিশ^বিদ্যালয়ের ১৪তম দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন ভবনের সামনে ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছের ১৪টি চারা রোপণ করা হয়।

মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২১ , ১২ মাঘ ১৪২৭, ১২ জমাদিউস সানি ১৪৪২

নানা আয়োজনে যবিপ্রবি দিবস পালিত

নবীন বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে যবিপ্রবির অর্জন ঈর্ষণীয় : উপাচার্য

যশোর অফিস

নবীন বিশ^বিদ্যালয় হিসেবে শিক্ষা ও গবেষণায় যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) অর্জন গর্ব করার মতো এবং ঈর্ষণীয় বলে মন্তব্য করেছেন বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেছেন, শিক্ষক-গবেষকদের উদ্ভাবিত জ্ঞান জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হবে। এ বিষয়ে প্রশাসন থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।

গতকাল যবিপ্রবি দিবস-২০২১ উপলক্ষে বিশ^বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে ‘রিসার্চ কন্ট্রিবিউশন অব জাস্ট ইন দ্য ডেভেলপমেন্ট অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনলাইন সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন এসব কথা বলেন।

অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, একটি বিশ^বিদ্যালয় প্রধানত তিনটি লক্ষ্য স্থির করে প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রথমটি হলো যে জ্ঞানটি বর্তমানে আছে, সেটি অর্জন করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া। দ্বিতীয়টি হলো নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করে শিক্ষার্থী এবং বিশে^র মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া এবং তৃতীয়টি হলো সামাজিক দায়বদ্ধতা। সেমিনারে যবিপ্রবির শিক্ষক-গবেষক ড. মো, জাবেদ হোসেন খান, ড. ইমরান খান ও ড. আমিনুল ইসলাম তাদের গবেষণার ক্ষেত্র এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের সহকারী পরিচালক ড. মো. তানভীর হাসান। সঞ্চালনা করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের সহকারী পরিচালক ফারহানা ইয়াসমিন। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয় দিবস ২০২১-এর কর্মসূচি শুরু হয় সকাল সাড়ে ৯টায় বিশ^বিদ্যালয়ের জাতীয় পতাকা ও বিশ^বিদ্যালয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে। এরপর বিশ^বিদ্যালয়ের জন্মদিন উপলক্ষে কাটা হয় কেক। বিশ^বিদ্যালয়ের ১৪তম দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন ভবনের সামনে ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছের ১৪টি চারা রোপণ করা হয়।