পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকাসহ চরাঞ্চলে খেসারি ডালের বাম্পার ফলন হয়েছে। চলতি মৌসুমে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারনে কৃষিজাত ফসল এবং কৃষকের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ার পরও ফসলের ফলন ভাল হয়েছে। সঠিক সময়ে সঠিক পরিচর্যা এবং সার প্রয়োগ করার ফলে এই বছর খেসারি ডালের বাম্পার ফলন হয়েছে।
উপজেলার চরাঞ্চলসহ ৭টি ইউনিয়নের গ্রামাঞ্চলের দেড় হাজার হেক্টর ফসলি জমিতে ডাল চাষের জন্য লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়। কয়েকদিনের তীব্র ও কনকনে শীতের প্রভাবে ক্ষেতের তেমন কোন ক্ষতি হয়নি। উপজেলার অধিকাংশ ফসলি জমি নিচু এলাকা হওয়ায় পানি জমে থাকার কারণে দেরিতে চাষাবাদ শুরু করলেও খেসারি ডালের ফলন ভাল হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কৃষকরা জানায়, জমিতে পানি জমে থাকার কারণে দেরিতে হলেও খেসারির চাষ করতে পারছি।
উপজেলার প্রধান ৪টি চর এলাকা চর বাঁশবাড়িয়া, চরহাদি, চরবোরহান ও চরশাহজালালে ব্যাপক হারে খেসারির চাষাবাদ করা হয়। বিভিন্ন এলাকায় এখনও তীব্র শীত থাকায় কৃষকরা মাঠে নামতে পারছে না। এদিকে কৃষকরা ডালের অধিক ফলনের জন্য সময় মতো সার প্রয়োগ করেছে। আগামী এক মাসের মধ্যেই খেত থেকে ডাল তুলতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা কৃষকদের সর্বদা পরামর্শ দিচ্ছেন।
বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২১ , ১৪ মাঘ ১৪২৭, ১৪ জমাদিউস সানি ১৪৪২
প্রতিনিধি, দশমিনা (পটুয়াখালী)
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকাসহ চরাঞ্চলে খেসারি ডালের বাম্পার ফলন হয়েছে। চলতি মৌসুমে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারনে কৃষিজাত ফসল এবং কৃষকের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ার পরও ফসলের ফলন ভাল হয়েছে। সঠিক সময়ে সঠিক পরিচর্যা এবং সার প্রয়োগ করার ফলে এই বছর খেসারি ডালের বাম্পার ফলন হয়েছে।
উপজেলার চরাঞ্চলসহ ৭টি ইউনিয়নের গ্রামাঞ্চলের দেড় হাজার হেক্টর ফসলি জমিতে ডাল চাষের জন্য লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়। কয়েকদিনের তীব্র ও কনকনে শীতের প্রভাবে ক্ষেতের তেমন কোন ক্ষতি হয়নি। উপজেলার অধিকাংশ ফসলি জমি নিচু এলাকা হওয়ায় পানি জমে থাকার কারণে দেরিতে চাষাবাদ শুরু করলেও খেসারি ডালের ফলন ভাল হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কৃষকরা জানায়, জমিতে পানি জমে থাকার কারণে দেরিতে হলেও খেসারির চাষ করতে পারছি।
উপজেলার প্রধান ৪টি চর এলাকা চর বাঁশবাড়িয়া, চরহাদি, চরবোরহান ও চরশাহজালালে ব্যাপক হারে খেসারির চাষাবাদ করা হয়। বিভিন্ন এলাকায় এখনও তীব্র শীত থাকায় কৃষকরা মাঠে নামতে পারছে না। এদিকে কৃষকরা ডালের অধিক ফলনের জন্য সময় মতো সার প্রয়োগ করেছে। আগামী এক মাসের মধ্যেই খেত থেকে ডাল তুলতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা কৃষকদের সর্বদা পরামর্শ দিচ্ছেন।