কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন রামেরকান্দা-অগ্রখোলা সড়কের পাশে একটি পুকুরে প্রশাসনের নিষেধ অমান্যকরে নিষিদ্ধ রাক্ষুসী আফ্রিকান মাগুর মাছ চাষ অব্যাহত রয়েছে। সরকারিভাবে নিষিদ্ধ আফ্রিকান রাক্ষুসী মাগুর চাষ করায় মাছের খাদ্য হিসেবে ওই পুকুরে বয়লার মুরগির নাড়িভুড়ি, আবর্জনা ফেলায় দুর্গন্ধে পথচারী ও এলাকাবাসীর নার্ভিশ^াস উঠেছে। এলাকার পরিবেশ মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ে। গত মঙ্গলবার পুকুর এলাকায় সরেজমিন ঘুরে পথচারী ও এলাকাবাসী এসব তথ্য জানিয়েছেন।
পথচারী ও এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন, তিন বছর আগে কেরানীগঞ্জের মডেল থানাধীন রামের কান্দা-অগ্রখোলা সড়কের পাশে দুই একর পুকুরটি বর্গা নিয়ে সরকারিভাবে নিষিদ্ধ আফ্রিকান মাগুর মাছ চাষ হতো। পুকুরে নিষিদ্ধ মাগুর মাছ চাষ করা রাক্ষুসী মাগুর মাছের খাদ্য হিসেবে বয়লার মুরগির নাড়িভুড়িসহ আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এতে করে দুর্গন্ধে এলাকার পরিবেশ হুমকির মুখে পড়েছে অন্যদিকে পথচারী ও আশপাশ এলাকার মানুষের নার্ভিশ^াস উঠছে। বছর খানেক আগে তৎকালীন কেরানীগঞ্জ উপজেলা ইউএনও মাইনুল আমিন এলিদ ও উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা নিষিদ্ধ আফ্রিকান রাক্ষুসে মাগুর মাছ চাষ বন্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত দিয়ে অভিযান পরিচালনা করে রাক্ষুসে মাগুর মাছ চাষ বন্ধের নির্দেশ দেন। তাদের নিষেধ অমান্য করে পুনবায় সেখানে চাষ হচ্ছে নিষিদ্ধ আফ্রিকান মাগুর।
বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২১ , ১৪ মাঘ ১৪২৭, ১৪ জমাদিউস সানি ১৪৪২
প্রতিনিধি, কেরানীগঞ্জ (ঢাকা)
কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন রামেরকান্দা-অগ্রখোলা সড়কের পাশে একটি পুকুরে প্রশাসনের নিষেধ অমান্যকরে নিষিদ্ধ রাক্ষুসী আফ্রিকান মাগুর মাছ চাষ অব্যাহত রয়েছে। সরকারিভাবে নিষিদ্ধ আফ্রিকান রাক্ষুসী মাগুর চাষ করায় মাছের খাদ্য হিসেবে ওই পুকুরে বয়লার মুরগির নাড়িভুড়ি, আবর্জনা ফেলায় দুর্গন্ধে পথচারী ও এলাকাবাসীর নার্ভিশ^াস উঠেছে। এলাকার পরিবেশ মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ে। গত মঙ্গলবার পুকুর এলাকায় সরেজমিন ঘুরে পথচারী ও এলাকাবাসী এসব তথ্য জানিয়েছেন।
পথচারী ও এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন, তিন বছর আগে কেরানীগঞ্জের মডেল থানাধীন রামের কান্দা-অগ্রখোলা সড়কের পাশে দুই একর পুকুরটি বর্গা নিয়ে সরকারিভাবে নিষিদ্ধ আফ্রিকান মাগুর মাছ চাষ হতো। পুকুরে নিষিদ্ধ মাগুর মাছ চাষ করা রাক্ষুসী মাগুর মাছের খাদ্য হিসেবে বয়লার মুরগির নাড়িভুড়িসহ আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এতে করে দুর্গন্ধে এলাকার পরিবেশ হুমকির মুখে পড়েছে অন্যদিকে পথচারী ও আশপাশ এলাকার মানুষের নার্ভিশ^াস উঠছে। বছর খানেক আগে তৎকালীন কেরানীগঞ্জ উপজেলা ইউএনও মাইনুল আমিন এলিদ ও উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা নিষিদ্ধ আফ্রিকান রাক্ষুসে মাগুর মাছ চাষ বন্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত দিয়ে অভিযান পরিচালনা করে রাক্ষুসে মাগুর মাছ চাষ বন্ধের নির্দেশ দেন। তাদের নিষেধ অমান্য করে পুনবায় সেখানে চাষ হচ্ছে নিষিদ্ধ আফ্রিকান মাগুর।