শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়লো ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত

করোনা মহামারীর কারণে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (কওমি মাদ্রাসা ছাড়া) চলমান ছুটি আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে গতকাল শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ছু?টি বাড়া?নোর সিদ্ধান্তের কথা জানান। ছুটি চলাকালে অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম চলমান থাকবে।

দেশে করোনাভাইসের প্রকোপ বাড়তে শুরু করলে গত ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়। কওমি মাদ্রাসা বাদে অন্যসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩০ জানুয়া?রি পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা ছিল।

মহামারীর প্রকোপ কিছুটা কমে আসায় এবং এ বছরের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতির কথা বিবেচনা করে গত ২৩ জানুয়ারি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) স্কুল-কলেজের অধ্যক্ষদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলার প্রস্তুতি নিতে বলেছিল। গতবছরের এইচএসসি পরীক্ষা সম্ভব না হওয়ায় সংসদে আইন সংশোধনের সময় গত ২৪ জানুয়ারি শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি সংসদে বলেছিলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর প্রাথমিকভাবে দশম ও দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্লাস হবে। বাকিরা সপ্তাহে এক দিন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে ক্লাস করবে। কিন্তু সরকারের নতুন সিদ্ধান্তের ফলে স্কুল খোলার সবুজ সংকেত পেতে অন্তত ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে এখন। কোভিড-১৯ মহামারীর মধ্যে গতবছর পঞ্চম ও অষ্টমের সমাপনী পরীক্ষা এবং প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের বার্ষিক পরীক্ষা নেয়া যায়নি।

শনিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২১ , ১৬ মাঘ ১৪২৭, ১৬ জমাদিউস সানি ১৪৪২

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়লো ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

করোনা মহামারীর কারণে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (কওমি মাদ্রাসা ছাড়া) চলমান ছুটি আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে গতকাল শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ছু?টি বাড়া?নোর সিদ্ধান্তের কথা জানান। ছুটি চলাকালে অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম চলমান থাকবে।

দেশে করোনাভাইসের প্রকোপ বাড়তে শুরু করলে গত ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়। কওমি মাদ্রাসা বাদে অন্যসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩০ জানুয়া?রি পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা ছিল।

মহামারীর প্রকোপ কিছুটা কমে আসায় এবং এ বছরের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতির কথা বিবেচনা করে গত ২৩ জানুয়ারি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) স্কুল-কলেজের অধ্যক্ষদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলার প্রস্তুতি নিতে বলেছিল। গতবছরের এইচএসসি পরীক্ষা সম্ভব না হওয়ায় সংসদে আইন সংশোধনের সময় গত ২৪ জানুয়ারি শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি সংসদে বলেছিলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর প্রাথমিকভাবে দশম ও দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্লাস হবে। বাকিরা সপ্তাহে এক দিন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে ক্লাস করবে। কিন্তু সরকারের নতুন সিদ্ধান্তের ফলে স্কুল খোলার সবুজ সংকেত পেতে অন্তত ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে এখন। কোভিড-১৯ মহামারীর মধ্যে গতবছর পঞ্চম ও অষ্টমের সমাপনী পরীক্ষা এবং প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের বার্ষিক পরীক্ষা নেয়া যায়নি।