তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্টকে চিঠির মাধ্যমে হত্যার চেষ্টা

উত্তর আফ্রিকার মুসলিমপ্রধান দেশ তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা চালানো হয়েছে। ৬২ বছর বয়সী প্রেসিডেন্ট কায়িস সাঈদ অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন। তাকে চিঠির মধ্যে অত্যন্ত বিষাক্ত পাউডার দিয়ে হত্যার চেষ্টা চালানো হয়েছে। সিএনএন

তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্ট কায়েস সাইয়্যেদের অফিস কক্ষে পাওয়া রহস্যময় একটি খাম খুলে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এক কর্মকর্তা। পরিচালক পর্যায়ের ওই কর্মকর্তা ইতোমধ্যে তার দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। তিনি সংজ্ঞাহীন অবস্থায় আছেন। রহস্যময় ওই খামের মধ্যে পাওয়া কোন ডকুমেন্ট কিংবা চিঠি ছিল না। তার পরিবর্তে সেখানে কিছু পাউডার (গুঁড়া) পাওয়া যায়। নিরাপত্তার স্বার্থে ওই খামটি প্রেসিডেন্ট খোলেননি। খুলেছিলেন প্রেসিডেন্টের অফিসের ডিরেক্টর। তার নাম অবশ্য প্রকাশ করা হয়নি। প্রেসিডেন্টের দফতর থেকে এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে তার কাছে যাওয়ার আগে সব ধরনের চিঠিপত্র পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় কে বা কারা জড়িত তা না জানা গেলেও সন্দেহের চোখ ইসরায়েলের দিকেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ বিষাক্ত পদার্থ যদি কয়েক মিলিগ্রামও শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে মানবদেহে ঢোকে, তাহলে ওই ব্যক্তির তাৎক্ষণিক মৃত্যু হতে পারে।

শনিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২১ , ১৬ মাঘ ১৪২৭, ১৬ জমাদিউস সানি ১৪৪২

তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্টকে চিঠির মাধ্যমে হত্যার চেষ্টা

উত্তর আফ্রিকার মুসলিমপ্রধান দেশ তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা চালানো হয়েছে। ৬২ বছর বয়সী প্রেসিডেন্ট কায়িস সাঈদ অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন। তাকে চিঠির মধ্যে অত্যন্ত বিষাক্ত পাউডার দিয়ে হত্যার চেষ্টা চালানো হয়েছে। সিএনএন

তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্ট কায়েস সাইয়্যেদের অফিস কক্ষে পাওয়া রহস্যময় একটি খাম খুলে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এক কর্মকর্তা। পরিচালক পর্যায়ের ওই কর্মকর্তা ইতোমধ্যে তার দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। তিনি সংজ্ঞাহীন অবস্থায় আছেন। রহস্যময় ওই খামের মধ্যে পাওয়া কোন ডকুমেন্ট কিংবা চিঠি ছিল না। তার পরিবর্তে সেখানে কিছু পাউডার (গুঁড়া) পাওয়া যায়। নিরাপত্তার স্বার্থে ওই খামটি প্রেসিডেন্ট খোলেননি। খুলেছিলেন প্রেসিডেন্টের অফিসের ডিরেক্টর। তার নাম অবশ্য প্রকাশ করা হয়নি। প্রেসিডেন্টের দফতর থেকে এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে তার কাছে যাওয়ার আগে সব ধরনের চিঠিপত্র পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় কে বা কারা জড়িত তা না জানা গেলেও সন্দেহের চোখ ইসরায়েলের দিকেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ বিষাক্ত পদার্থ যদি কয়েক মিলিগ্রামও শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে মানবদেহে ঢোকে, তাহলে ওই ব্যক্তির তাৎক্ষণিক মৃত্যু হতে পারে।