তাইওয়ান চীনের অংশ এ অঞ্চলের স্বাধীনতার অর্থ যুদ্ধ : চীন

তাইওয়ান চীনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ বা অংশ বলেও দাবি করেন চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র উ কিয়ান। অঞ্চলটির স্বাধীনতার অর্থ যুদ্ধ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। বিবিসি

তিনি অঞ্চলটির পানিসীমায় বেইজিং-এর সামরিক কর্মকা-কে চীনের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। উ কিয়ান বলেন, তাইওয়ানের সামান্য কিছু লোকজন দ্বীপটির স্বাধীনতা চায়। তবে স্বাধীনতাকামীদের আমরা সতর্ক করে দিয়েছি। উসকানি ও বিদেশি হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে চীনের সশস্ত্র বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। আগুন নিয়ে যারা খেলবে, তারা নিজেরাই পুড়বে। তাইওয়ানের স্বাধীনতার অর্থ হচ্ছে যুদ্ধ। এমন সময়ে চীনের পক্ষ থেকে এমন মন্তব্য এলো যার কদিন আগেই নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাইওয়ানের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

এদিকে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন সামরিক উপস্থিতি নিয়েও হুঁশিয়ারি জানিয়েছে বেইজিং। চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র প্রায়ই সেখানে জাহাজ ও যুদ্ধবিমান পাঠিয়ে নিজেদের শক্তি প্রদর্শন করে। যা শান্তির জন্য ভালো নয়।

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেন, যুক্তরাষ্ট্র নিয়মিত দক্ষিণ চীন সাগরে বিমান ও নৌযান পাঠিয়ে নিজেদের শক্তির প্রদর্শন করছে। যা এ অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য ক্ষতিকর।

শনিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২১ , ১৬ মাঘ ১৪২৭, ১৬ জমাদিউস সানি ১৪৪২

তাইওয়ান চীনের অংশ এ অঞ্চলের স্বাধীনতার অর্থ যুদ্ধ : চীন

তাইওয়ান চীনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ বা অংশ বলেও দাবি করেন চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র উ কিয়ান। অঞ্চলটির স্বাধীনতার অর্থ যুদ্ধ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। বিবিসি

তিনি অঞ্চলটির পানিসীমায় বেইজিং-এর সামরিক কর্মকা-কে চীনের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। উ কিয়ান বলেন, তাইওয়ানের সামান্য কিছু লোকজন দ্বীপটির স্বাধীনতা চায়। তবে স্বাধীনতাকামীদের আমরা সতর্ক করে দিয়েছি। উসকানি ও বিদেশি হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে চীনের সশস্ত্র বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। আগুন নিয়ে যারা খেলবে, তারা নিজেরাই পুড়বে। তাইওয়ানের স্বাধীনতার অর্থ হচ্ছে যুদ্ধ। এমন সময়ে চীনের পক্ষ থেকে এমন মন্তব্য এলো যার কদিন আগেই নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাইওয়ানের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

এদিকে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন সামরিক উপস্থিতি নিয়েও হুঁশিয়ারি জানিয়েছে বেইজিং। চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র প্রায়ই সেখানে জাহাজ ও যুদ্ধবিমান পাঠিয়ে নিজেদের শক্তি প্রদর্শন করে। যা শান্তির জন্য ভালো নয়।

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেন, যুক্তরাষ্ট্র নিয়মিত দক্ষিণ চীন সাগরে বিমান ও নৌযান পাঠিয়ে নিজেদের শক্তির প্রদর্শন করছে। যা এ অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য ক্ষতিকর।