পানচাষি গফুর হত্যার কোন আসামি আটক হয়নি

কক্সবাজারের মহেশখালীতে পিটিয়ে ও কুপিয়ে পানচাষি আবদুল গফুর হত্যার আলোচিত ঘটনায় এখনও কোন আসামি আটক হয়নি। আসামিরা প্রকাশ্যে পাহাড়ি জনপদে ঘুরাফেরা করছে। মামলার বাদী, স্বাক্ষীসহ আবদুল গফুরের পরিবারকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন হুমকি-ধমকি দিয়ে আসছে হত্যাকারীরা। এতে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে পানচাষি আবদুল গফুরের পরিবার। ২৮ জানুয়ারি বিকেলে কক্সবাজার প্রেসক্লাবে নির্মমভাবে খুন হওয়া আবদুল গফুর হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তার পরিবার।

সংবাদ সম্মেলনে নিহত আবদুল গফুরের ছোট ভাই খায়রুল আমিন লিখিত বক্তব্যে বলেন, আমার বড় ভাই পানচাষি আবদুল গফুরকে গত ১১ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় দিবালোকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে মৃত অছিউর রহমানের পুত্র ইউসুফ জালালের নেতৃত্বে সেকেন্ড ইন কমান্ড মৃত মতিউর রহমানের পুত্র গুরা মিয়াসহ ১৫ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী। এই গোষ্ঠী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর থেকে দেশের প্রচলিত আইন আদালত না মেনে একের পর এক হত্যাকাণ্ডের জন্ম দিচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে থানায় অসংখ্য মামলা হলেও আসামিরা বীরদর্পে এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাদের নির্মমতার শিকার হয়ে কবরবাসী হয়েছেন।

রবিবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২১ , ১৭ মাঘ ১৪২৭, ১৭ জমাদিউস সানি ১৪৪২

মহেশখালীতে

পানচাষি গফুর হত্যার কোন আসামি আটক হয়নি

প্রতিনিধি, কক্সবাজার

কক্সবাজারের মহেশখালীতে পিটিয়ে ও কুপিয়ে পানচাষি আবদুল গফুর হত্যার আলোচিত ঘটনায় এখনও কোন আসামি আটক হয়নি। আসামিরা প্রকাশ্যে পাহাড়ি জনপদে ঘুরাফেরা করছে। মামলার বাদী, স্বাক্ষীসহ আবদুল গফুরের পরিবারকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন হুমকি-ধমকি দিয়ে আসছে হত্যাকারীরা। এতে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে পানচাষি আবদুল গফুরের পরিবার। ২৮ জানুয়ারি বিকেলে কক্সবাজার প্রেসক্লাবে নির্মমভাবে খুন হওয়া আবদুল গফুর হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তার পরিবার।

সংবাদ সম্মেলনে নিহত আবদুল গফুরের ছোট ভাই খায়রুল আমিন লিখিত বক্তব্যে বলেন, আমার বড় ভাই পানচাষি আবদুল গফুরকে গত ১১ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় দিবালোকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে মৃত অছিউর রহমানের পুত্র ইউসুফ জালালের নেতৃত্বে সেকেন্ড ইন কমান্ড মৃত মতিউর রহমানের পুত্র গুরা মিয়াসহ ১৫ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী। এই গোষ্ঠী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর থেকে দেশের প্রচলিত আইন আদালত না মেনে একের পর এক হত্যাকাণ্ডের জন্ম দিচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে থানায় অসংখ্য মামলা হলেও আসামিরা বীরদর্পে এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাদের নির্মমতার শিকার হয়ে কবরবাসী হয়েছেন।