১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্বাস্থ্যকর্মীদের ছুটি নেই

করোনার টিকাদান কর্মসূচির জন্য আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্বাস্থ্যকর্মীরা কেউ কর্মস্থল ত্যাগ ও ছুটি নিতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। তবে জরুরি প্রয়োজনে যে কেউ ছুটি নিতে পারবেন। গতকাল দেশের সব জেলা সিভিল সার্জন, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এবং মেডিকেল কলেজের পরিচালকদের সঙ্গে অনলাইন সভায় তিনি এ কথা জানান।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘সরকারি ছুটির দিন শুক্রবার টিকা কর্মসূচি বন্ধ থাকবে। এছাড়া বাকি দিনগুলোতে টিকা কার্যক্রম চলবে। ইতোমধ্যে ৬৩ জেলায় টিকা পৌঁছে গেছে।’ গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জে আজকের মধ্যে টিকা পৌঁছে যাবে বলেও জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মীরা টিকা কার্যক্রম এগিয়ে নিতে প্রস্তুত আছে। এখন পর্যন্ত ২০ হাজারের বেশি মানুষ টিকা পেতে নিবন্ধন করেছেন। যারা অনলাইনে নিবন্ধন করতে পারবেন না, তাদের সহায়তা করবেন মাঠ স্বাস্থ্যকর্মীরা।’

এক প্রশ্নের জবাবে মহাপরিচালক জানান, হাঙ্গেরি বা অন্য দেশকে টিকা দেয়ার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে জানে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।এ সময় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, ঢাকা জেলার জন্য করোনার টিকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে চার লাখ। আরেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা জানান, তিনিসহ টিকা নেয়া সবাই সুস্থ আছেন।

মঙ্গলবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ১৯ মাঘ ১৪২৭, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪২

১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্বাস্থ্যকর্মীদের ছুটি নেই

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

করোনার টিকাদান কর্মসূচির জন্য আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্বাস্থ্যকর্মীরা কেউ কর্মস্থল ত্যাগ ও ছুটি নিতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। তবে জরুরি প্রয়োজনে যে কেউ ছুটি নিতে পারবেন। গতকাল দেশের সব জেলা সিভিল সার্জন, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এবং মেডিকেল কলেজের পরিচালকদের সঙ্গে অনলাইন সভায় তিনি এ কথা জানান।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘সরকারি ছুটির দিন শুক্রবার টিকা কর্মসূচি বন্ধ থাকবে। এছাড়া বাকি দিনগুলোতে টিকা কার্যক্রম চলবে। ইতোমধ্যে ৬৩ জেলায় টিকা পৌঁছে গেছে।’ গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জে আজকের মধ্যে টিকা পৌঁছে যাবে বলেও জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মীরা টিকা কার্যক্রম এগিয়ে নিতে প্রস্তুত আছে। এখন পর্যন্ত ২০ হাজারের বেশি মানুষ টিকা পেতে নিবন্ধন করেছেন। যারা অনলাইনে নিবন্ধন করতে পারবেন না, তাদের সহায়তা করবেন মাঠ স্বাস্থ্যকর্মীরা।’

এক প্রশ্নের জবাবে মহাপরিচালক জানান, হাঙ্গেরি বা অন্য দেশকে টিকা দেয়ার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে জানে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।এ সময় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, ঢাকা জেলার জন্য করোনার টিকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে চার লাখ। আরেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা জানান, তিনিসহ টিকা নেয়া সবাই সুস্থ আছেন।