চট্টগ্রাম মহানগরীতে তিনটি গভীর নলকূপের ২১টি অবৈধ পানির লাইন কেটে দিয়েছে ওয়াসা। নগরীর ফয়েস লেকের লেক ভিউ আবাসিক এলাকায় গত মঙ্গলবার ওয়াসার ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা মোস্তফা এই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। এ সময় পানি সরবরাহ ও পয়নিষ্কাশন আইনে তিনটি গভীর নলকূপের মালিককে ৫ হাজার টাকা করে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা মোস্তফা বলেন, আমরা খবর পেয়েছি লেক ভিউ আবাসিক এলাকায় তিনটি গভীর নলকূপের মাধ্যমে অবৈধ পানির লাইন টানা হয়েছে। এ তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনটি গভীর নলকূপ থেকে প্রায় ২০টি লাইন বিচ্ছিন্ন করেছি। এছাড়া অভিযানে একটি বাসা থেকে অবৈধভাবে কার্ডের মাধ্যমে পানি বিক্রি করার কিছু কার্ডও খুঁজে পেয়েছি। কিন্তু আমরা যাওয়ার আগে সে পালিয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, ফয়েস লেকের পাহাড়ের আশপাশে আরও কয়েকটি বড় বড় গভীর নলকূপের কথা জানতে পেরেছি। যেখান থেকে অনেক অবৈধ লাইন টানা হয়েছে। এখানে একটি সংঘবদ্ধ চক্র আছে। যারা এটি নিয়ন্ত্রণ করে। এই বড় বড় গভীর নলকূপ থেকে পুরো এলাকায় কার্ডের মাধ্যমে পানি বিক্রি হচ্ছে। যদিও সেগুলো এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে সেগুলোর সন্ধানে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত আছে। আজকের অভিযানের মাধ্যমে একটা মেসেজ দিয়েছি যে, অবৈধভাবে ব্যবসা করা যাবে না।
শুক্রবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ২২ মাঘ ১৪২৭, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪২
চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রাম মহানগরীতে তিনটি গভীর নলকূপের ২১টি অবৈধ পানির লাইন কেটে দিয়েছে ওয়াসা। নগরীর ফয়েস লেকের লেক ভিউ আবাসিক এলাকায় গত মঙ্গলবার ওয়াসার ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা মোস্তফা এই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন। এ সময় পানি সরবরাহ ও পয়নিষ্কাশন আইনে তিনটি গভীর নলকূপের মালিককে ৫ হাজার টাকা করে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা মোস্তফা বলেন, আমরা খবর পেয়েছি লেক ভিউ আবাসিক এলাকায় তিনটি গভীর নলকূপের মাধ্যমে অবৈধ পানির লাইন টানা হয়েছে। এ তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনটি গভীর নলকূপ থেকে প্রায় ২০টি লাইন বিচ্ছিন্ন করেছি। এছাড়া অভিযানে একটি বাসা থেকে অবৈধভাবে কার্ডের মাধ্যমে পানি বিক্রি করার কিছু কার্ডও খুঁজে পেয়েছি। কিন্তু আমরা যাওয়ার আগে সে পালিয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, ফয়েস লেকের পাহাড়ের আশপাশে আরও কয়েকটি বড় বড় গভীর নলকূপের কথা জানতে পেরেছি। যেখান থেকে অনেক অবৈধ লাইন টানা হয়েছে। এখানে একটি সংঘবদ্ধ চক্র আছে। যারা এটি নিয়ন্ত্রণ করে। এই বড় বড় গভীর নলকূপ থেকে পুরো এলাকায় কার্ডের মাধ্যমে পানি বিক্রি হচ্ছে। যদিও সেগুলো এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে সেগুলোর সন্ধানে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত আছে। আজকের অভিযানের মাধ্যমে একটা মেসেজ দিয়েছি যে, অবৈধভাবে ব্যবসা করা যাবে না।