সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ টিএম সোহেল ও দুই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ৩০ লক্ষ টাকা উৎকোচ দাবি এবং পেনশন আটকে রাখার অভিযোগ করার প্রেক্ষিতে কলেজে সাংবাদিক সম্মেলন ও মানববন্ধন হয়েছে। গত মঙ্গলবার দুপুরে কলেজে এক সাংবাদিক সম্মেলনে বর্তমান অধ্যক্ষ প্রফেসর টি এম সোহেল বলেন, প্রাক্তন অধ্যক্ষ এ ধরনের অভিযোগ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বর্তমান অধ্যক্ষসহ অন্যান্য শিক্ষক কর্মচারীদের সুনাম ক্ষুণ্ন করেছেন।
তিনি বলেন, প্রাক্তন অধ্যক্ষ এস এম মোনায়েন হোসেন ২০১৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর পিআরএল প্রাপ্ত হন। ২০১৯ সালে জাতিয় রাজস্ব অধিদপ্তরের একটি টিম ৫ দিন যাবত অডিট করে তার আমলে ১৯টি বিষয়ে অডিট আপত্তি দেন। এতে তিনি অধ্যক্ষ থাকাকালীন ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনিয়ম দুর্নীতির মাধ্যমে প্রায় পৌনে ৩ কোটি টাকা অত্মসাত করেন বলে অডিটে উল্লেখ্য করা হয়।
তিনি বলেন, উল্লেখিত অডিট। আপত্তি নিষ্পত্তি করার ক্ষমতা কলেজ কর্তৃপক্ষের নেই। মন্ত্রণালয় ও রাজস্ব অধিদপ্তরের বিষয়। অধ্যক্ষ আরও বলেন, প্রাক্তন অধ্যক্ষের পেনশন স্বক্রান্ত যাবতীয় কাগজপত্র ২০০০ সালে ৭ সেপ্টেম্বর মাউশিতে প্রেরণ করা হয়। এ অবস্থায় তিনি এককালীন নগদায়ন ও মাসিক পেনশন নিষ্পত্তির বিষয়টি এখন মাউশি কর্তৃপক্ষের। আমাদের কোন দায় দায়িত্ব নেই। সাংবাদিক সম্মেলনের আগে কলেজ ক্যাম্পাসে শিক্ষক কর্মচারীরা এর প্রতিবাদে মানবন্ধন কর্মসূচী পালন করেন।
শুক্রবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ২২ মাঘ ১৪২৭, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪২
জেলা বার্তা পরিবেশক, সিরাজগঞ্জ
সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ টিএম সোহেল ও দুই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ৩০ লক্ষ টাকা উৎকোচ দাবি এবং পেনশন আটকে রাখার অভিযোগ করার প্রেক্ষিতে কলেজে সাংবাদিক সম্মেলন ও মানববন্ধন হয়েছে। গত মঙ্গলবার দুপুরে কলেজে এক সাংবাদিক সম্মেলনে বর্তমান অধ্যক্ষ প্রফেসর টি এম সোহেল বলেন, প্রাক্তন অধ্যক্ষ এ ধরনের অভিযোগ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বর্তমান অধ্যক্ষসহ অন্যান্য শিক্ষক কর্মচারীদের সুনাম ক্ষুণ্ন করেছেন।
তিনি বলেন, প্রাক্তন অধ্যক্ষ এস এম মোনায়েন হোসেন ২০১৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর পিআরএল প্রাপ্ত হন। ২০১৯ সালে জাতিয় রাজস্ব অধিদপ্তরের একটি টিম ৫ দিন যাবত অডিট করে তার আমলে ১৯টি বিষয়ে অডিট আপত্তি দেন। এতে তিনি অধ্যক্ষ থাকাকালীন ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনিয়ম দুর্নীতির মাধ্যমে প্রায় পৌনে ৩ কোটি টাকা অত্মসাত করেন বলে অডিটে উল্লেখ্য করা হয়।
তিনি বলেন, উল্লেখিত অডিট। আপত্তি নিষ্পত্তি করার ক্ষমতা কলেজ কর্তৃপক্ষের নেই। মন্ত্রণালয় ও রাজস্ব অধিদপ্তরের বিষয়। অধ্যক্ষ আরও বলেন, প্রাক্তন অধ্যক্ষের পেনশন স্বক্রান্ত যাবতীয় কাগজপত্র ২০০০ সালে ৭ সেপ্টেম্বর মাউশিতে প্রেরণ করা হয়। এ অবস্থায় তিনি এককালীন নগদায়ন ও মাসিক পেনশন নিষ্পত্তির বিষয়টি এখন মাউশি কর্তৃপক্ষের। আমাদের কোন দায় দায়িত্ব নেই। সাংবাদিক সম্মেলনের আগে কলেজ ক্যাম্পাসে শিক্ষক কর্মচারীরা এর প্রতিবাদে মানবন্ধন কর্মসূচী পালন করেন।