সাবেক এমডিসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

চার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক এমডি মামুন উর রশীদসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন বাদী হয়ে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১ এ মামলাটি দায়ের করেন।

দুদকের পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য জানান, মামলার অন্য আসামিরা হলো, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরিকুল আজম, সাবেক এসআরসিডি আমিনুল ইসলাম, প্রগতি স্মরণী শাখার সাবেক ম্যানেজার শোহাইব মাহমুদ তুহিন, সাবেক এক্সিকিউটিভ অফিসার শেখ মোহাম্মদ মনসুরুল করিম, সচেতন সাহায্য সংস্থার সাধারণ সম্পাদক নাছরীন আক্তার, সভাপতি হাছনা হেনা ও নির্বাহী পরিচালক জেসমিন রশীদ। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে পরস্পর যোগসাজশে ক্ষুদ্রঋণের নামে জাল জালিয়াতি করে চার কোটি উত্তোলন করে তা অন্যত্র স্থানান্তর করে মানিলন্ডারিং আইনে অপরাধ করেছেন এ চারজন।

দুদক সূত্র জানায়, ২০১৭ সালের নভেম্বর মাস থেকে ২০১৮ সালের জুন সময়কালীন আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে প্রতারণা ও জালজালিয়াতির আশ্রয়ে কথিত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণকারী (এনজিও) প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে এসওডি ঋণের নামে চার কোটি টাকা প্রদান ও পরে অত্র এনজিও কর্তৃক কোন ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ না করে ঋণের অর্থ সরিয়ে নিয়ে পাচার করেছেন। তারা দ-বিধির ৪০৯/৪২০/১০৯/৪৭৭ ধারা, ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারা তৎসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ ধারার শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।

শুক্রবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ২২ মাঘ ১৪২৭, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪২

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের

সাবেক এমডিসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

চার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক এমডি মামুন উর রশীদসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন বাদী হয়ে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১ এ মামলাটি দায়ের করেন।

দুদকের পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য জানান, মামলার অন্য আসামিরা হলো, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরিকুল আজম, সাবেক এসআরসিডি আমিনুল ইসলাম, প্রগতি স্মরণী শাখার সাবেক ম্যানেজার শোহাইব মাহমুদ তুহিন, সাবেক এক্সিকিউটিভ অফিসার শেখ মোহাম্মদ মনসুরুল করিম, সচেতন সাহায্য সংস্থার সাধারণ সম্পাদক নাছরীন আক্তার, সভাপতি হাছনা হেনা ও নির্বাহী পরিচালক জেসমিন রশীদ। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে পরস্পর যোগসাজশে ক্ষুদ্রঋণের নামে জাল জালিয়াতি করে চার কোটি উত্তোলন করে তা অন্যত্র স্থানান্তর করে মানিলন্ডারিং আইনে অপরাধ করেছেন এ চারজন।

দুদক সূত্র জানায়, ২০১৭ সালের নভেম্বর মাস থেকে ২০১৮ সালের জুন সময়কালীন আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে প্রতারণা ও জালজালিয়াতির আশ্রয়ে কথিত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণকারী (এনজিও) প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে এসওডি ঋণের নামে চার কোটি টাকা প্রদান ও পরে অত্র এনজিও কর্তৃক কোন ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ না করে ঋণের অর্থ সরিয়ে নিয়ে পাচার করেছেন। তারা দ-বিধির ৪০৯/৪২০/১০৯/৪৭৭ ধারা, ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারা তৎসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ ধারার শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।