ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার চামুরথা গ্রামে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ভেঙ্গে ফেলা ড্রাম চিমনির অবৈধ, অনুমোদনহীন ‘এমবিবি’ নামক ইটভাটা ৫ ঘণ্টা পরেই নতুন করে ইট পোড়ানো শুরু করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। লোকালয় এবং তিন ফসলি জমিতে ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশে স্থাপিত অবৈধ ও অনুমোদনহীন এই ইটভাটায় গত সোমবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট মো. তাজুল ইসলামের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালায়। পরে মালিক পক্ষকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে এবং ইটভাটাটি ‘ভেঙে’ ফেলার অংশ হিসেবে ইটভাটার ড্রামচিমনি ভাটা থেকে ফেলে দেয়। পাগলা থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এই অভিযানে অংশ নেয়। ঘটনার দিন বিকেলেই ওই ইটভাটার মালিক চিমনীটি পুনরায় স্থাপন করে এবং মঙ্গলবার সকাল থেকেই ইটভাটাটি চালু করে দেয়। পরিবেশ অধিদপ্তরের ময়মনসিংহের বিভাগীয় পরিচালক ফরিদ আহমদে ও উপ-পরিচালক মিহির লাল সরকারের নেতৃত্বে একটি টিম চলতি মৌসুমে কমপক্ষে দুইবার এই ইটভাটায় অভিযান চালিয়েছে। ভাটাটি বন্ধ করতে পারেনি। ইটভাটার মালিকপক্ষের দাবি প্রশাসনের লোকজনের সাথে কথা বলেই তারা ইটভাটাটি চালু রেখেছে। প্রশাসনের লোকজন বলছে অবৈধ, অনুমোদনহীন ইটভাটা কোন অবস্থাতেই চলতে দেয়া হবে না। পরিবেশ অধিদফতর, ময়মনসিংহের উপ-পরিচালক মিহির লাল সরকার বলেন, বার বার অভিযানের পর এই ইটভাটা চালু করা হয়েছে। এখন মামলা করতে হবে।
শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ২৩ মাঘ ১৪২৭, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪২
প্রতিনিধি, গফরগাঁও (ময়মনসিংহ)
ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার চামুরথা গ্রামে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ভেঙ্গে ফেলা ড্রাম চিমনির অবৈধ, অনুমোদনহীন ‘এমবিবি’ নামক ইটভাটা ৫ ঘণ্টা পরেই নতুন করে ইট পোড়ানো শুরু করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। লোকালয় এবং তিন ফসলি জমিতে ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশে স্থাপিত অবৈধ ও অনুমোদনহীন এই ইটভাটায় গত সোমবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট মো. তাজুল ইসলামের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালায়। পরে মালিক পক্ষকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে এবং ইটভাটাটি ‘ভেঙে’ ফেলার অংশ হিসেবে ইটভাটার ড্রামচিমনি ভাটা থেকে ফেলে দেয়। পাগলা থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এই অভিযানে অংশ নেয়। ঘটনার দিন বিকেলেই ওই ইটভাটার মালিক চিমনীটি পুনরায় স্থাপন করে এবং মঙ্গলবার সকাল থেকেই ইটভাটাটি চালু করে দেয়। পরিবেশ অধিদপ্তরের ময়মনসিংহের বিভাগীয় পরিচালক ফরিদ আহমদে ও উপ-পরিচালক মিহির লাল সরকারের নেতৃত্বে একটি টিম চলতি মৌসুমে কমপক্ষে দুইবার এই ইটভাটায় অভিযান চালিয়েছে। ভাটাটি বন্ধ করতে পারেনি। ইটভাটার মালিকপক্ষের দাবি প্রশাসনের লোকজনের সাথে কথা বলেই তারা ইটভাটাটি চালু রেখেছে। প্রশাসনের লোকজন বলছে অবৈধ, অনুমোদনহীন ইটভাটা কোন অবস্থাতেই চলতে দেয়া হবে না। পরিবেশ অধিদফতর, ময়মনসিংহের উপ-পরিচালক মিহির লাল সরকার বলেন, বার বার অভিযানের পর এই ইটভাটা চালু করা হয়েছে। এখন মামলা করতে হবে।