এবার শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে লোক সমাগম নিয়ন্ত্রণে থাকবে

মাস্ক ছাড়া প্রবেশ নিষেধ

করোনা পরিস্থিতির কারণে আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনে লোকসমাগম নিয়ন্ত্রণ করা হবে। এ সংক্রান্ত সরকারি নির্দেশনায় সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, একসঙ্গে সংগঠনের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫ জন এবং ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ ২ জন শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন। মাস্ক ছাড়া কাউকে শহীদ মিনারে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। শহীদ মিনারের সব প্রবেশমুখে হাত ধোয়ার জন্য বেসিন ও লিকুইড সাবান রাখা হবে।

গতকাল সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২১ উদযাপনে গত ১৮ জানুয়ারি সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিস্তারিত কর্মসূচি নেয়া হয়। কর্মসূচি অনুযায়ী, ২১ ফেব্রুয়ারি দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবনে সঠিক নিয়মে সঠিক রঙ ও মাপে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে। দিবসটি পালন উপলক্ষে জাতীয় অনুষ্ঠানের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বর্তমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতি বিবেচনায় যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সব স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনগুলোয় যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর বিশেষ অবদানের বিষয়টি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচিতে উপস্থাপন করা হবে। সংবাদপত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশের ক্ষেত্রেও এ বিষয়টি বিশেষভাবে উপস্থাপন করা হবে। এছাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা এবং দিবসটি পালনে নিয়োজিত সব প্রতিষ্ঠান ও সংলগ্ন এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট অন্যদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় কর্মসূচি প্রণয়ন ও চূড়ান্ত করবে।

আজিমপুর কবরস্থানে ফাতেহা পাঠ ও কোরআনখানির আয়োজনসহ দেশের সব উপাসনালয়ে ভাষা শহীদদের রুহের মাগফিরাতের জন্য প্রার্থনার আয়োজন করা হবে। দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন উপলক্ষে ঢাকা শহরের বিভিন্ন সড়কদ্বীপ ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাজনক স্থান বাংলাসহ অন্যান্য ভাষার বর্ণমালা সংবলিত ফেস্টুন দিয়ে সাজানো হবে। একুশের বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সম্প্রচার এবং ভাষা শহীদদের সঠিক নাম উচ্চারণ, শহীদ দিবসের ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা, শহীদ মিনারের মর্যাদা সমুন্নত রাখা, সুশৃঙ্খলভাবে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ ইত্যাদি জনসচেতনতামূলক বিষয়ে সরকারি ও বেসরকারি গণমাধ্যমে প্রয়োজনীয় প্রচারের ব্যবস্থা নেয়া হবে।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারসহ সংলগ্ন এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ এবং প্রয়োজনীয় ভ্রাম্যমাণ টয়লেট স্থাপন করা হবে। শহীদ মিনার সংলগ্ন এলাকার আশপাশে ধুলোবালি রোধকল্পে পানি ছিটানোর ব্যবস্থা করা এবং রাস্তাঘাট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হবে। এ ব্যাপারে সিটি করপোরেশন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। জরুরি চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে শহীদ মিনার এলাকায় চিকিৎসা ক্যাম্প স্থাপন ও পর্যাপ্ত সংখ্যক অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা হবে। বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি ঢাকাসহ সারাদেশে স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ‘ডিসইনফেকশন (জীবাণুমুক্তকরণ)’ কার্যক্রম এবং ‘ফার্স্ট এইড বুথ’ স্থাপন করবে।

রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানসহ সবাই আগের ঐতিহ্য বজায় রেখে যাতে শহীদ মিনারে উপস্থিত হয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারেন সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন উপলক্ষে গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ঢাকা মহানগরীতে ট্রাকের মাধ্যমে রাজপথে ভ্রাম্যমাণ সংগীতানুষ্ঠান এবং নৌযানের সাহায্যে ঢাকা শহর সংলগ্ন নৌপথে সংগীতানুষ্ঠানের আয়োজনসহ জেলা-উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর ব্যবস্থা নেবে।

চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর তিন ধরনের পোস্টার মুদ্রণ করবে। বাংলা একাডেমি, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, কবি নজরুল ইনস্টিটিউট, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তর, গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর, আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তর, বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটি, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক একাডেমি, বিরিশিরি, নেত্রকোনা, রাজশাহী বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি, মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি, কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গ্রন্থমেলা, আলোচনা সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন, সুন্দর হাতের লেখা ও রচনা প্রতিযোগিতাসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। এছাড়া বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ও অধীনস্থ শাখা জাদুঘরগুলো এবং প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের সব প্রত্নস্থল ও জাদুঘরে শিশু-কিশোর, শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন (অটিস্টিক) শিশুদের বিনা টিকিটে পরিদর্শনের ব্যবস্থা করা হবে।

মঙ্গলবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ২৬ মাঘ ১৪২৭, ২৬ জমাদিউস সানি ১৪৪২

এবার শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে লোক সমাগম নিয়ন্ত্রণে থাকবে

মাস্ক ছাড়া প্রবেশ নিষেধ

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

করোনা পরিস্থিতির কারণে আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনে লোকসমাগম নিয়ন্ত্রণ করা হবে। এ সংক্রান্ত সরকারি নির্দেশনায় সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, একসঙ্গে সংগঠনের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫ জন এবং ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ ২ জন শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন। মাস্ক ছাড়া কাউকে শহীদ মিনারে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। শহীদ মিনারের সব প্রবেশমুখে হাত ধোয়ার জন্য বেসিন ও লিকুইড সাবান রাখা হবে।

গতকাল সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২১ উদযাপনে গত ১৮ জানুয়ারি সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিস্তারিত কর্মসূচি নেয়া হয়। কর্মসূচি অনুযায়ী, ২১ ফেব্রুয়ারি দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবনে সঠিক নিয়মে সঠিক রঙ ও মাপে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে। দিবসটি পালন উপলক্ষে জাতীয় অনুষ্ঠানের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বর্তমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতি বিবেচনায় যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সব স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনগুলোয় যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর বিশেষ অবদানের বিষয়টি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচিতে উপস্থাপন করা হবে। সংবাদপত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশের ক্ষেত্রেও এ বিষয়টি বিশেষভাবে উপস্থাপন করা হবে। এছাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা এবং দিবসটি পালনে নিয়োজিত সব প্রতিষ্ঠান ও সংলগ্ন এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট অন্যদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় কর্মসূচি প্রণয়ন ও চূড়ান্ত করবে।

আজিমপুর কবরস্থানে ফাতেহা পাঠ ও কোরআনখানির আয়োজনসহ দেশের সব উপাসনালয়ে ভাষা শহীদদের রুহের মাগফিরাতের জন্য প্রার্থনার আয়োজন করা হবে। দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন উপলক্ষে ঢাকা শহরের বিভিন্ন সড়কদ্বীপ ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাজনক স্থান বাংলাসহ অন্যান্য ভাষার বর্ণমালা সংবলিত ফেস্টুন দিয়ে সাজানো হবে। একুশের বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সম্প্রচার এবং ভাষা শহীদদের সঠিক নাম উচ্চারণ, শহীদ দিবসের ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা, শহীদ মিনারের মর্যাদা সমুন্নত রাখা, সুশৃঙ্খলভাবে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ ইত্যাদি জনসচেতনতামূলক বিষয়ে সরকারি ও বেসরকারি গণমাধ্যমে প্রয়োজনীয় প্রচারের ব্যবস্থা নেয়া হবে।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারসহ সংলগ্ন এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ এবং প্রয়োজনীয় ভ্রাম্যমাণ টয়লেট স্থাপন করা হবে। শহীদ মিনার সংলগ্ন এলাকার আশপাশে ধুলোবালি রোধকল্পে পানি ছিটানোর ব্যবস্থা করা এবং রাস্তাঘাট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হবে। এ ব্যাপারে সিটি করপোরেশন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। জরুরি চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে শহীদ মিনার এলাকায় চিকিৎসা ক্যাম্প স্থাপন ও পর্যাপ্ত সংখ্যক অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা হবে। বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি ঢাকাসহ সারাদেশে স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ‘ডিসইনফেকশন (জীবাণুমুক্তকরণ)’ কার্যক্রম এবং ‘ফার্স্ট এইড বুথ’ স্থাপন করবে।

রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানসহ সবাই আগের ঐতিহ্য বজায় রেখে যাতে শহীদ মিনারে উপস্থিত হয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারেন সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন উপলক্ষে গণযোগাযোগ অধিদপ্তর ঢাকা মহানগরীতে ট্রাকের মাধ্যমে রাজপথে ভ্রাম্যমাণ সংগীতানুষ্ঠান এবং নৌযানের সাহায্যে ঢাকা শহর সংলগ্ন নৌপথে সংগীতানুষ্ঠানের আয়োজনসহ জেলা-উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর ব্যবস্থা নেবে।

চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর তিন ধরনের পোস্টার মুদ্রণ করবে। বাংলা একাডেমি, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, কবি নজরুল ইনস্টিটিউট, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তর, গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর, আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তর, বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটি, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক একাডেমি, বিরিশিরি, নেত্রকোনা, রাজশাহী বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি, মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি, কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গ্রন্থমেলা, আলোচনা সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন, সুন্দর হাতের লেখা ও রচনা প্রতিযোগিতাসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। এছাড়া বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ও অধীনস্থ শাখা জাদুঘরগুলো এবং প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের সব প্রত্নস্থল ও জাদুঘরে শিশু-কিশোর, শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন (অটিস্টিক) শিশুদের বিনা টিকিটে পরিদর্শনের ব্যবস্থা করা হবে।