দেশ জেনারেলের আইপিও আবেদন শুরু ১৪ ফেব্রুয়ারি

শেয়ারবাজার থকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির আইপিওতে ১৪ ফেব্রুয়ারি আবেদন গ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হবে ১৮ ফেব্রুয়ারি। শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের জন্য গত ২ ডিসেম্বর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৫১তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়েছে। কোম্পানিটি প্রতিটি ১০ টাকা দরে ১ কোটি ৬০ লাখ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ১৬ কেটি টাকা উত্তোলন করবে। এই অর্থ উত্তোলন করে কোম্পানিটি সরকারি ট্রেজারি বন্ড ও ফিক্সড ডিপোজিট, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ছাড়া শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে (পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া) ১১.৬২ টাকায়। আর ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৬ টাকা। আইপিও খাতে কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। ইলেকট্রনিক সাবসক্রিপশন সিস্টেম-এর মাধ্যমে কোম্পানিটির সাধারণ শেয়ারের চাঁদা গ্রহণ শুরুর দিন হতে পূর্ববর্তী পঞ্চম কার্যদিবস শেষে চাঁদা প্রদানে ইচ্ছুক যোগ্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে স্বীকৃত পেনশন ফান্ড এবং স্বীকৃত প্রভিডেন্ডের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্য ন্যূনতম ৫০ লাখ টাকা এবং অন্যান্য বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ১ কোটি টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে মর্মে সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ২৭ মাঘ ১৪২৭, ২৭ জমাদিউস সানি ১৪৪২

দেশ জেনারেলের আইপিও আবেদন শুরু ১৪ ফেব্রুয়ারি

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক |

image

শেয়ারবাজার থকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির আইপিওতে ১৪ ফেব্রুয়ারি আবেদন গ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হবে ১৮ ফেব্রুয়ারি। শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের জন্য গত ২ ডিসেম্বর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৫১তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়েছে। কোম্পানিটি প্রতিটি ১০ টাকা দরে ১ কোটি ৬০ লাখ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ১৬ কেটি টাকা উত্তোলন করবে। এই অর্থ উত্তোলন করে কোম্পানিটি সরকারি ট্রেজারি বন্ড ও ফিক্সড ডিপোজিট, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ছাড়া শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে (পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া) ১১.৬২ টাকায়। আর ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৬ টাকা। আইপিও খাতে কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। ইলেকট্রনিক সাবসক্রিপশন সিস্টেম-এর মাধ্যমে কোম্পানিটির সাধারণ শেয়ারের চাঁদা গ্রহণ শুরুর দিন হতে পূর্ববর্তী পঞ্চম কার্যদিবস শেষে চাঁদা প্রদানে ইচ্ছুক যোগ্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে স্বীকৃত পেনশন ফান্ড এবং স্বীকৃত প্রভিডেন্ডের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্য ন্যূনতম ৫০ লাখ টাকা এবং অন্যান্য বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ১ কোটি টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে মর্মে সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।