দুই জেলায় টিকাদান

‘টিকা নিয়ে সমস্যা হয়নি’

বান্দরবান

প্রতিনিধি, বান্দরবান

সারাদেশের মতো বান্দরবানেও চলছে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন (টিকা) প্রদান প্রক্রিয়া। গত সোমবার থেকে বান্দরবান সদর হাসপাতালসহ ৭টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং সেনানিবাস এলাকায় চলছে টিকা প্রদানের কার্যক্রম। এদিকে করোনার ভ্যাকসিন গ্রহণ করার আগে ও পরে কোন ধরনের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা না হলেও শুধু রেজিস্ট্রেশন করে এসএমএস আসলেই নির্দিষ্ট বুথে গিয়ে এই টিকা গ্রহণ করছেন নিবন্ধনকারীরা।

করোনার ভ্যাকসিন গ্রহণকারী বান্দরবানের প্রথম ব্যক্তি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা জানান, ভ্যাকসিন নেয়ার পরে আমার তেমন সমস্যা হচ্ছে না আমি স্বাভাবিক আছি। করোনার ভ্যাকসিন গ্রহণকারী মো. কুতুব উদ্দিন জানান, করোনার ভ্যাকসিন নিতে সকালে বান্দরবান সদর হাসপাতালে আসলাম এবং কোন ধরণের ঝামেলা ছাড়াই টিকা গ্রহন করলাম, তবে টিকা গ্রহণের আগে আমাদের সকলের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে দেখলে আরো ভালো লাগতো। বান্দরবানের সিভিল সার্জন ডা. অংসুই প্রু মারমা জানান, করোনা ভ্যাকসিনের টিকা নিতে অনলাইনে আবেদনে রোগীর প্রাথমিক বিবরণ দেয়া থাকে, তাছাড়া এই ভ্যাকসিন গ্রহণের জন্য তেমন কোন স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রয়োজন নেই।

সিভিল সার্জন ডা. অংসুই প্রু মারমা আরো বলেন, যারা অনলাইনে নিবন্ধন করবে তাদের এসএমএস দেয়া হবে এবং সকাল ৮টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত প্রতিদিন এই করোনার ভ্যাকসিন দেয়া হবে।

দুর্গাপুর

প্রতিনিধি, দুর্গাপুর (নেত্রকোনা)

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে কোভিড-১৯-এর টিকাদান কর্মসূচি উদ্বোধন করা হয়। দেশব্যাপী করোনা টিকা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গত রোববার সর্বস্তরের অংশগ্রহণে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মিলনায়তনে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। এ উপলক্ষে প্রথম টিকা গ্রহণ করেন স্বাস্থ্য সহকারী মো. শাহীনুল ইসলাম ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. ফতেহ আকরাম।

এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যান জান্নাতুল ফেরদৌস আরা ঝুমা তালুকদার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারজানা খানম, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. মামুনুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন আল আজাদ, স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিক, অফিসার ইনচার্জ দুর্গাপুর থানা শাহ্ নূর-এ-আলমসহ সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও টিকা গ্রহণ করেন পুলিশ, সাংবাদিক, শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজন। বহু লোক টিকা নেওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ২৭ মাঘ ১৪২৭, ২৭ জমাদিউস সানি ১৪৪২

দুই জেলায় টিকাদান

‘টিকা নিয়ে সমস্যা হয়নি’

image

বান্দরবান

প্রতিনিধি, বান্দরবান

সারাদেশের মতো বান্দরবানেও চলছে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন (টিকা) প্রদান প্রক্রিয়া। গত সোমবার থেকে বান্দরবান সদর হাসপাতালসহ ৭টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং সেনানিবাস এলাকায় চলছে টিকা প্রদানের কার্যক্রম। এদিকে করোনার ভ্যাকসিন গ্রহণ করার আগে ও পরে কোন ধরনের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা না হলেও শুধু রেজিস্ট্রেশন করে এসএমএস আসলেই নির্দিষ্ট বুথে গিয়ে এই টিকা গ্রহণ করছেন নিবন্ধনকারীরা।

করোনার ভ্যাকসিন গ্রহণকারী বান্দরবানের প্রথম ব্যক্তি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা জানান, ভ্যাকসিন নেয়ার পরে আমার তেমন সমস্যা হচ্ছে না আমি স্বাভাবিক আছি। করোনার ভ্যাকসিন গ্রহণকারী মো. কুতুব উদ্দিন জানান, করোনার ভ্যাকসিন নিতে সকালে বান্দরবান সদর হাসপাতালে আসলাম এবং কোন ধরণের ঝামেলা ছাড়াই টিকা গ্রহন করলাম, তবে টিকা গ্রহণের আগে আমাদের সকলের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে দেখলে আরো ভালো লাগতো। বান্দরবানের সিভিল সার্জন ডা. অংসুই প্রু মারমা জানান, করোনা ভ্যাকসিনের টিকা নিতে অনলাইনে আবেদনে রোগীর প্রাথমিক বিবরণ দেয়া থাকে, তাছাড়া এই ভ্যাকসিন গ্রহণের জন্য তেমন কোন স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রয়োজন নেই।

সিভিল সার্জন ডা. অংসুই প্রু মারমা আরো বলেন, যারা অনলাইনে নিবন্ধন করবে তাদের এসএমএস দেয়া হবে এবং সকাল ৮টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত প্রতিদিন এই করোনার ভ্যাকসিন দেয়া হবে।

দুর্গাপুর

প্রতিনিধি, দুর্গাপুর (নেত্রকোনা)

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে কোভিড-১৯-এর টিকাদান কর্মসূচি উদ্বোধন করা হয়। দেশব্যাপী করোনা টিকা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গত রোববার সর্বস্তরের অংশগ্রহণে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মিলনায়তনে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। এ উপলক্ষে প্রথম টিকা গ্রহণ করেন স্বাস্থ্য সহকারী মো. শাহীনুল ইসলাম ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. ফতেহ আকরাম।

এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যান জান্নাতুল ফেরদৌস আরা ঝুমা তালুকদার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারজানা খানম, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. মামুনুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন আল আজাদ, স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিক, অফিসার ইনচার্জ দুর্গাপুর থানা শাহ্ নূর-এ-আলমসহ সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও টিকা গ্রহণ করেন পুলিশ, সাংবাদিক, শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজন। বহু লোক টিকা নেওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।