কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটি গঠনে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বেলা ১১টায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ তোলেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা।
কুমারখালী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে রহুল আজম বলেন, যুদ্ধকালীন কমান্ডারদের নিয়ে যাচাই-বাছাই কমিটি গঠনের প্রজ্ঞাপন থাকলেও এখানে তা মানা হয়নি। যুদ্ধকালীন কমান্ডার কমিটিতে না থাকায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই পক্ষপাতমূলক হচ্ছে।
এছাড়া তিনি অভিযোগ করে বলেন, কমিটি সাক্ষীদের স্বাক্ষর মূল্যায়ন করছে না। আবার যুদ্বকালীন কমান্ডার যে সাক্ষ্য ও যে কাগজ পত্র দিয়েছেন তাও মূল্যায়ন করা হয়নি।
বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ২৭ মাঘ ১৪২৭, ২৭ জমাদিউস সানি ১৪৪২
জেলা বার্তা পরিবেশক, কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটি গঠনে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বেলা ১১টায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ তোলেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা।
কুমারখালী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে রহুল আজম বলেন, যুদ্ধকালীন কমান্ডারদের নিয়ে যাচাই-বাছাই কমিটি গঠনের প্রজ্ঞাপন থাকলেও এখানে তা মানা হয়নি। যুদ্ধকালীন কমান্ডার কমিটিতে না থাকায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই পক্ষপাতমূলক হচ্ছে।
এছাড়া তিনি অভিযোগ করে বলেন, কমিটি সাক্ষীদের স্বাক্ষর মূল্যায়ন করছে না। আবার যুদ্বকালীন কমান্ডার যে সাক্ষ্য ও যে কাগজ পত্র দিয়েছেন তাও মূল্যায়ন করা হয়নি।