জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান ৪০ শতাংশ করতে উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা চান শিল্প সচিব

সভাপতির বক্তব্যে শিল্প সচিব বলেছেন, শিল্প মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন দপ্তর সংস্থা এবং শিল্প উদ্যোক্তাসহ সবাইকে নিয়েই প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত রূপকল্প ২০৪১ সফলভাবে অর্জন করতে হবে। অস্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান ৩৫.৩৬ শতাংশ থেকে ৪০ শতাংশে উন্নীত করার কথা বলা হয়েছে। এতে শিল্প উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা প্রয়োজন।

গতকাল শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) আয়োজিত ‘ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০১৯ এবং ইনস্টিটিউশনাল এপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড ২০১৯ এর ট্রফি ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যের তিনি এসব কথা বলেন। অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ৩১টি শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং ইনস্টিটিউশনাল এপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড পেল ২টি ট্রেডবডি ও অ্যাসোসিয়েশন।

অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী বলেন, সরকারের রূপকল্পগুলোকে সাফল্যের সঙ্গে অর্জন করতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কোন বিকল্প নেই। রূপকল্প ২০৩১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নের কৌশল হিসেবে সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগে শিল্পায়নকে মূলভিত্তি হিসেবে নির্ধারণ করেছে। সরকার আধুনিক শিল্পায়নে বেসরকারি উদ্যোক্তা উন্নয়নের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করছে। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে বেসরকারি শিল্প প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক মনোভাব থাকতে হবে। এনপিও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সবুজ উৎপাদনশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করে তাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছে। পরিবেশবান্ধব শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, কল-কারখানায় সবুজ উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি পুরস্কার প্রাপ্তদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা নিজ নিজ শিল্প কারখানায় উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি অন্যান্য শিল্প কারখানার জন্যও মডেল হিসেবে পরিচিত হবেন।

শিল্পসচিব কেএম আলী আজমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার ও এফবিসিসিআই’র সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এনপিও’র পরিচালক (যুগ্ম সচিব) নিশ্চিন্ত কুমার পোদ্দার। এতে পুরস্কারপ্রাপ্ত শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিক/প্রতিনিধিসহ সরকারি-বেসিরকারি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থা উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও এর উন্নয়নে কাজ করছে। কল-কারখানায় শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি কার্যক্রমে সহায়তা প্রদান করছে। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পেলে মালিক, শ্রমিক, ভোক্তা এমনকি সরকারও তার সুফল পেয়ে থাকে। দক্ষতার সঙ্গে এবং কম খরচে পণ্য বা সেবা উৎপাদন মালিক পক্ষের আকাক্সক্ষা থাকে সব সময়। প্রতিমন্ত্রী শ্রমিকদের প্রতি আরও যতœশীল হয়ে তাদের নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে শিল্প উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান। শিল্প উদ্যোক্তাদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং গুণগতমানের পণ্য উৎপাদনে এগিয়ে আসতে হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআই’র সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম বলেন, ২০২০ সালে করোনা মহামারীর এই চ্যালেঞ্জের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্ব ও সাহসী পদক্ষেপের ফলে বেসরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ শিল্পখাত আবারও ঘুরে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে। সরকারের সহযোগিতা ও এফবিসিসিআই’র সব সদস্য ও অ্যাসোসিয়েটদের সফল চেষ্টায় ২০২১-২০২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি আগের মতো ঘুরে দাঁড়াবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

উল্লেখ্য, ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০১৯-এ বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে ১৬টি-বঙ্গ বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস লি., আরএফএল ইলেকট্রনিক্স লি., রংপুর মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজ লি., ইস্পাহানি টি লি., নাটোর অ্যাগ্রো লি., প্লামি ফ্যাশনস লি., ইউনিভার্সেল জিন্স লি., জেনেসিস ওয়াসিং লি., আরএফএল প্লাস্টিকস লি., ডিউরেবল প্লাস্টিক লি., আকিজ জুট মিলস লি., আইয়ান জুট মিলস লি., ওয়ান ব্যাংক লি., সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স লি., ব্রেইন স্টেশন ২৩ লি., হাতিল কমপ্লেক্স লিমিটেডকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে ৮টি- গেট ওয়েল লিমিটেড, নর্দান ফ্লাওয়ার মিলস লি., রোমানিয়া ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লি., কনসেপ্ট নিটিং লি., বঙ্গ প্লাস্টিক ইন্টারন্যাশনাল লি., প্যাকম্যাট ইন্ডাস্ট্রিজ লি., বসুমতি ডিস্ট্রিবিউশন লি., কিউ এন এস শিপিং লজিস্টিকস লিমিটেডকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে ২টি- এসআর হ্যান্ডিক্রাফটস, রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে ২টি- মাসকো ডেইরি এন্টারপ্রাইজ, জনতা ইঞ্জিনিয়ারিং-কে পুরস্কার প্রদান করা হয়। রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি- গাজী ওয়্যারস লি., কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) লি., বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। ইনস্টিটিউশনাল এপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড ২০১৯-এ ট্রেডবডি ও অ্যাসোসিয়েশন ক্যাটাগরিতে ২টি- বাংলাদেশ এসপ্লায়ার্স ফেডাশেন ও ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।

মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ৩ ফাল্গুন ১৪২৭ ৩ রজব ১৪৪২

জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান ৪০ শতাংশ করতে উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা চান শিল্প সচিব

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক |

image

সভাপতির বক্তব্যে শিল্প সচিব বলেছেন, শিল্প মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন দপ্তর সংস্থা এবং শিল্প উদ্যোক্তাসহ সবাইকে নিয়েই প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত রূপকল্প ২০৪১ সফলভাবে অর্জন করতে হবে। অস্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান ৩৫.৩৬ শতাংশ থেকে ৪০ শতাংশে উন্নীত করার কথা বলা হয়েছে। এতে শিল্প উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা প্রয়োজন।

গতকাল শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) আয়োজিত ‘ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০১৯ এবং ইনস্টিটিউশনাল এপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড ২০১৯ এর ট্রফি ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যের তিনি এসব কথা বলেন। অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ৩১টি শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং ইনস্টিটিউশনাল এপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড পেল ২টি ট্রেডবডি ও অ্যাসোসিয়েশন।

অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী বলেন, সরকারের রূপকল্পগুলোকে সাফল্যের সঙ্গে অর্জন করতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কোন বিকল্প নেই। রূপকল্প ২০৩১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নের কৌশল হিসেবে সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগে শিল্পায়নকে মূলভিত্তি হিসেবে নির্ধারণ করেছে। সরকার আধুনিক শিল্পায়নে বেসরকারি উদ্যোক্তা উন্নয়নের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করছে। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে বেসরকারি শিল্প প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক মনোভাব থাকতে হবে। এনপিও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সবুজ উৎপাদনশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করে তাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছে। পরিবেশবান্ধব শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, কল-কারখানায় সবুজ উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি পুরস্কার প্রাপ্তদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা নিজ নিজ শিল্প কারখানায় উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি অন্যান্য শিল্প কারখানার জন্যও মডেল হিসেবে পরিচিত হবেন।

শিল্পসচিব কেএম আলী আজমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার ও এফবিসিসিআই’র সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এনপিও’র পরিচালক (যুগ্ম সচিব) নিশ্চিন্ত কুমার পোদ্দার। এতে পুরস্কারপ্রাপ্ত শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিক/প্রতিনিধিসহ সরকারি-বেসিরকারি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থা উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও এর উন্নয়নে কাজ করছে। কল-কারখানায় শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি কার্যক্রমে সহায়তা প্রদান করছে। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পেলে মালিক, শ্রমিক, ভোক্তা এমনকি সরকারও তার সুফল পেয়ে থাকে। দক্ষতার সঙ্গে এবং কম খরচে পণ্য বা সেবা উৎপাদন মালিক পক্ষের আকাক্সক্ষা থাকে সব সময়। প্রতিমন্ত্রী শ্রমিকদের প্রতি আরও যতœশীল হয়ে তাদের নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে শিল্প উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান। শিল্প উদ্যোক্তাদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং গুণগতমানের পণ্য উৎপাদনে এগিয়ে আসতে হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআই’র সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম বলেন, ২০২০ সালে করোনা মহামারীর এই চ্যালেঞ্জের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্ব ও সাহসী পদক্ষেপের ফলে বেসরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ শিল্পখাত আবারও ঘুরে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে। সরকারের সহযোগিতা ও এফবিসিসিআই’র সব সদস্য ও অ্যাসোসিয়েটদের সফল চেষ্টায় ২০২১-২০২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি আগের মতো ঘুরে দাঁড়াবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

উল্লেখ্য, ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০১৯-এ বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে ১৬টি-বঙ্গ বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস লি., আরএফএল ইলেকট্রনিক্স লি., রংপুর মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজ লি., ইস্পাহানি টি লি., নাটোর অ্যাগ্রো লি., প্লামি ফ্যাশনস লি., ইউনিভার্সেল জিন্স লি., জেনেসিস ওয়াসিং লি., আরএফএল প্লাস্টিকস লি., ডিউরেবল প্লাস্টিক লি., আকিজ জুট মিলস লি., আইয়ান জুট মিলস লি., ওয়ান ব্যাংক লি., সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স লি., ব্রেইন স্টেশন ২৩ লি., হাতিল কমপ্লেক্স লিমিটেডকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে ৮টি- গেট ওয়েল লিমিটেড, নর্দান ফ্লাওয়ার মিলস লি., রোমানিয়া ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লি., কনসেপ্ট নিটিং লি., বঙ্গ প্লাস্টিক ইন্টারন্যাশনাল লি., প্যাকম্যাট ইন্ডাস্ট্রিজ লি., বসুমতি ডিস্ট্রিবিউশন লি., কিউ এন এস শিপিং লজিস্টিকস লিমিটেডকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে ২টি- এসআর হ্যান্ডিক্রাফটস, রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে ২টি- মাসকো ডেইরি এন্টারপ্রাইজ, জনতা ইঞ্জিনিয়ারিং-কে পুরস্কার প্রদান করা হয়। রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি- গাজী ওয়্যারস লি., কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) লি., বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। ইনস্টিটিউশনাল এপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড ২০১৯-এ ট্রেডবডি ও অ্যাসোসিয়েশন ক্যাটাগরিতে ২টি- বাংলাদেশ এসপ্লায়ার্স ফেডাশেন ও ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।