একদিন পতনের পর বড় উত্থান

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার পতন হলেও গতকাল বড় উত্থানে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেন। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টাকার পরিমাণে লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯৭.৪৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫৪৫.০৯ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২১.৬০ পয়েন্ট, ডিএসই-৩০ সূচক ৪৬.১৫ পয়েন্ট এবং সিডিএসইটি ২৫.৯২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২৬০.২২ পয়েন্টে, ২১৪৬.১৪ পয়েন্টে এবং ১২০১.৭০ পয়েন্টে। গতকাল ডিএসই ১ হাজার ৮২ কোটি ২৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ২৮০ কোটি ৬১ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮০১ কোটি ৪৩ লাখ টাকার।

ডিএসইতে গতকাল ৩৫১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২২৬টির বা ৬৪.৩৯ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ৩৪টির বা ৯.৬৯ শতাংশের এবং ৯১টির বা ২৫.৯২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৯৭.৭৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৮৪.২৩ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ২২৮টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪৩টির দর বেড়েছে, কমেছে ৪৫টির আর ৪০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৩৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ডিএসই’ ব্লক মার্কেটে ১৬টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৯৫ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ৬৫ লাখ ৪৪ হাজার ৬৭৯টি শেয়ার ৩৫ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৯৫ কোটি ৬০ লাখ ৭৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৩২ কোটি ৬৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩১ কোটি ৫ লাখ ২০ হাজার টাকার ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৬ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো ফার্মার।

এছাড়া বারাকা পাওয়ারের ৭ লাখ ১৩ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ১৮ লাখ ৬০ হাজার টাকার, বিডি থাইয়ের ৪২ লাখ ৭৪ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৮ কোটি ৬৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ৩৭ লাখ ১৪ হাজার টাকার, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ১৪ লাখ ১৯ হাজার টাকার, মীর আখতারের ৫ লাখ ২৩ হাজার টাকার, মুন্নু সিরামিকের ৫ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, নিউ লাইন ক্লোথিংসের ৮ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ফিড মিলসের ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ওয়ান ব্যাংকের ৮ লাখ ৫৯ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ৪ কোটি ২ লাখ ৮১ হাজার টাকার এবং রেনেটার ৮৯ লাখ ১৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৩৪টির বা ৯.৬৯ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি কমেছে গোল্ডেন সনের। গোল্ডেন সনের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৬ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১৫.২০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ০.৮০ টাকা বা ৫ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে গোল্ডেন সন ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে অলটেক্সের ৪ শতাংশ, আলহাজ টেক্সটাইলের ৩.০৮ শতাংশ, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ৩.০৭ শতাংশ, ইনফর্মেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কের ২.৮০ শতাংশ, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ২.৭৭ শতাংশ, ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ২.৭৭ শতাংশ, ডেল্টা স্পিনার্সের ২.৫৬ শতাংশ, আরএন স্পিনিংয়ের ২.৫৫৬ শতাংশ এবং ইস্টার্ন ব্যাংকের শেয়ার দর ২.৫৪ শতাংশ কমেছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২২৬টির বা ৬৪.৩৯ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে বে লিজিংয়ের। বে লিজিংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২৪ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৬.৪০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ২.৪০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে বে লিজিং ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ফরচুন সুজের ৯.৯৪ শতাংশ, মাইডাস ফাইন্যান্সিংয়ের ৯.৭৯ শতাংশ, একটিভ ফাইনের ৯.৫৫ শতাংশ, রবি আজিয়াটার ৯.৫২ শতাংশ, সাইফ পাওয়ারটেকের ৯.৩৫ শতাংশ, আইটি কনসালটেন্টসের ৯.২৪ শতাংশ, কেডিএস এক্সেসরিজের ৯.২২ শতাংশ, সামিট এলায়েন্স পোর্টের ৯.১২ শতাংশ এবং লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের শেয়ার দর ৮.৯১ শতাংশ বেড়েছে।

মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ , ৩ ফাল্গুন ১৪২৭ ৩ রজব ১৪৪২

একদিন পতনের পর বড় উত্থান

লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়ালো

image

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার পতন হলেও গতকাল বড় উত্থানে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেন। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেনও বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টাকার পরিমাণে লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯৭.৪৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫৪৫.০৯ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ২১.৬০ পয়েন্ট, ডিএসই-৩০ সূচক ৪৬.১৫ পয়েন্ট এবং সিডিএসইটি ২৫.৯২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২৬০.২২ পয়েন্টে, ২১৪৬.১৪ পয়েন্টে এবং ১২০১.৭০ পয়েন্টে। গতকাল ডিএসই ১ হাজার ৮২ কোটি ২৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ২৮০ কোটি ৬১ লাখ টাকা বেশি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮০১ কোটি ৪৩ লাখ টাকার।

ডিএসইতে গতকাল ৩৫১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ২২৬টির বা ৬৪.৩৯ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ৩৪টির বা ৯.৬৯ শতাংশের এবং ৯১টির বা ২৫.৯২ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৯৭.৭৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৮৪.২৩ পয়েন্টে। সিএসইতে গতকাল ২২৮টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪৩টির দর বেড়েছে, কমেছে ৪৫টির আর ৪০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ৩৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ডিএসই’ ব্লক মার্কেটে ১৬টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৯৫ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ৬৫ লাখ ৪৪ হাজার ৬৭৯টি শেয়ার ৩৫ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৯৫ কোটি ৬০ লাখ ৭৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৩২ কোটি ৬৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩১ কোটি ৫ লাখ ২০ হাজার টাকার ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৬ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো ফার্মার।

এছাড়া বারাকা পাওয়ারের ৭ লাখ ১৩ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ১৮ লাখ ৬০ হাজার টাকার, বিডি থাইয়ের ৪২ লাখ ৭৪ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৮ কোটি ৬৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ৩৭ লাখ ১৪ হাজার টাকার, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ১৪ লাখ ১৯ হাজার টাকার, মীর আখতারের ৫ লাখ ২৩ হাজার টাকার, মুন্নু সিরামিকের ৫ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, নিউ লাইন ক্লোথিংসের ৮ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ফিড মিলসের ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ওয়ান ব্যাংকের ৮ লাখ ৫৯ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ৪ কোটি ২ লাখ ৮১ হাজার টাকার এবং রেনেটার ৮৯ লাখ ১৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৩৪টির বা ৯.৬৯ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি কমেছে গোল্ডেন সনের। গোল্ডেন সনের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৬ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১৫.২০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ০.৮০ টাকা বা ৫ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে গোল্ডেন সন ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।

ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে অলটেক্সের ৪ শতাংশ, আলহাজ টেক্সটাইলের ৩.০৮ শতাংশ, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ৩.০৭ শতাংশ, ইনফর্মেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্কের ২.৮০ শতাংশ, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ২.৭৭ শতাংশ, ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ২.৭৭ শতাংশ, ডেল্টা স্পিনার্সের ২.৫৬ শতাংশ, আরএন স্পিনিংয়ের ২.৫৫৬ শতাংশ এবং ইস্টার্ন ব্যাংকের শেয়ার দর ২.৫৪ শতাংশ কমেছে।

গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২২৬টির বা ৬৪.৩৯ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। এদিন শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে বে লিজিংয়ের। বে লিজিংয়ের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ২৪ টাকায়। গতকাল লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ২৬.৪০ টাকায়। অর্থাৎ গতকাল কোম্পানিটির শেয়ার দর ২.৪০ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে বে লিজিং ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে। ডিএসইতে টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ফরচুন সুজের ৯.৯৪ শতাংশ, মাইডাস ফাইন্যান্সিংয়ের ৯.৭৯ শতাংশ, একটিভ ফাইনের ৯.৫৫ শতাংশ, রবি আজিয়াটার ৯.৫২ শতাংশ, সাইফ পাওয়ারটেকের ৯.৩৫ শতাংশ, আইটি কনসালটেন্টসের ৯.২৪ শতাংশ, কেডিএস এক্সেসরিজের ৯.২২ শতাংশ, সামিট এলায়েন্স পোর্টের ৯.১২ শতাংশ এবং লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের শেয়ার দর ৮.৯১ শতাংশ বেড়েছে।